নয়াদিল্লি: ক্যানসারের মতো সতেরোটি জটিল ও দুরারোগ্য রোগের ওষুধ তৈরির লাইসেন্স প্রস্তুতকারীদের আর রাজ্য সরকারগুলি দিতে পারবে না৷ সেই লাইসেন্স কেবল কেন্দ্রীয় সরকারই দেবে এবং এই মর্মে একটি নতুন আইনও আনা হচ্ছে৷
এই আইন প্রণয়ন করতে দ্য ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস বিল, ২০১৩ নামে যে বিল সরকার তৈরি করেছে তাতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারগুলির আপীল সংস্থা হিসাবে সেন্ট্রাল ড্রাগস অথরিটি স্থাপন করা হবে৷ বিলটিতে প্রস্তাব করা হয়েছে, কেবল সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনেরই ক্ষমতা থাকবে ওই ১৭টি ওষুধ প্রস্তুতের লাইসেন্স দেওয়ার৷ এর অর্থ, বিলটি আইনে পরিণত হলে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারদের হাতে ওই ১৭টি ওষুধ প্রস্তুত করার লাইসেন্স দেওয়ার কোনও ক্ষমতাই আর থাকবে না৷
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোলের প্রধান নিযুক্ত হবেন৷ তবে, অন্য সাতটি মন্ত্রকের সচিবদেরও ওই সংস্থার সদস্য পদে নিয়োগ করা হবে৷ এছাড়া, বিভিন্ন রাজ্যের মনোনীত প্রতিনিধি ও স্বাস্থ্যক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদেরও সদস্য হিসাবে নিয়োগ করা হবে৷ কেন্দ্র ও রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারদের দেওয়া লাইসেন্স পুনর্বিবেচনা করা, স্থগিত রাখা এমনকি বাতিল করার ক্ষমতাও থাকবে সেন্ট্রাল ড্রাগ অথরিটির হাতে৷ তবে, নতুন বিলে আয়ুর্বেদিক, যোগ এবং নেচারোপ্যাথি, ইউনানি, সিদ্ধা এবং হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা ক্ষেত্রের জন্য কোনও সংশোধন প্রস্তাব আনা হয়নি৷
এই বিলের মাধ্যমে ১৯৪০ সালের ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস আইন প্রতিস্থাপিত করে কসমেটিকস এবং ওষুধ শিল্পের জন্য একটি সর্বাঙ্গীন আইনপ্রণয়ন করা হবে৷ গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা ওই বিল অনুমোদন করে৷
বিলটি সংসদের অনুমোদন পেলে নতুন আইনে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বা ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা সংক্রান্ত একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন অধ্যায় থাকবে৷ সবচেয়ে বড় কথা, ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষায় কোনও রোগী আহত বা মারা হলে তাঁর পরিবার কী ভাবে এবং কতটা ক্ষতিপূরণ পাবেন, সংশ্লিষ্ট ডাক্তার বা স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রটিকে কত জরিমানা দিতে হবে এই সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম বিধি নিয়ে একটি আলাদা উল্লেখও থাকবে নতুন আইনে৷ ডাক্তারি যন্ত্রপাতি প্রস্ত্তত করা নিয়েও একটি আলাদা আইনি অধ্যায় থাকবে৷
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, নুতন আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে দেশের ওষুধ শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতেই৷ সংসদেরবর্ষাকালীন অধিবেশনেই এই বিল পেশ করা হবে৷
এই আইন প্রণয়ন করতে দ্য ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস বিল, ২০১৩ নামে যে বিল সরকার তৈরি করেছে তাতে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারগুলির আপীল সংস্থা হিসাবে সেন্ট্রাল ড্রাগস অথরিটি স্থাপন করা হবে৷ বিলটিতে প্রস্তাব করা হয়েছে, কেবল সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনেরই ক্ষমতা থাকবে ওই ১৭টি ওষুধ প্রস্তুতের লাইসেন্স দেওয়ার৷ এর অর্থ, বিলটি আইনে পরিণত হলে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারদের হাতে ওই ১৭টি ওষুধ প্রস্তুত করার লাইসেন্স দেওয়ার কোনও ক্ষমতাই আর থাকবে না৷
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোলের প্রধান নিযুক্ত হবেন৷ তবে, অন্য সাতটি মন্ত্রকের সচিবদেরও ওই সংস্থার সদস্য পদে নিয়োগ করা হবে৷ এছাড়া, বিভিন্ন রাজ্যের মনোনীত প্রতিনিধি ও স্বাস্থ্যক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদেরও সদস্য হিসাবে নিয়োগ করা হবে৷ কেন্দ্র ও রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারদের দেওয়া লাইসেন্স পুনর্বিবেচনা করা, স্থগিত রাখা এমনকি বাতিল করার ক্ষমতাও থাকবে সেন্ট্রাল ড্রাগ অথরিটির হাতে৷ তবে, নতুন বিলে আয়ুর্বেদিক, যোগ এবং নেচারোপ্যাথি, ইউনানি, সিদ্ধা এবং হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা ক্ষেত্রের জন্য কোনও সংশোধন প্রস্তাব আনা হয়নি৷
এই বিলের মাধ্যমে ১৯৪০ সালের ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস আইন প্রতিস্থাপিত করে কসমেটিকস এবং ওষুধ শিল্পের জন্য একটি সর্বাঙ্গীন আইনপ্রণয়ন করা হবে৷ গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা ওই বিল অনুমোদন করে৷
বিলটি সংসদের অনুমোদন পেলে নতুন আইনে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বা ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষা সংক্রান্ত একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন অধ্যায় থাকবে৷ সবচেয়ে বড় কথা, ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষায় কোনও রোগী আহত বা মারা হলে তাঁর পরিবার কী ভাবে এবং কতটা ক্ষতিপূরণ পাবেন, সংশ্লিষ্ট ডাক্তার বা স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রটিকে কত জরিমানা দিতে হবে এই সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম বিধি নিয়ে একটি আলাদা উল্লেখও থাকবে নতুন আইনে৷ ডাক্তারি যন্ত্রপাতি প্রস্ত্তত করা নিয়েও একটি আলাদা আইনি অধ্যায় থাকবে৷
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, নুতন আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে দেশের ওষুধ শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতেই৷ সংসদেরবর্ষাকালীন অধিবেশনেই এই বিল পেশ করা হবে৷
No comments:
Post a Comment