নয়াদিল্লি ও কলকাতা: বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অবশেষে নড়েচড়ে বসল কেন্দ্রীয় সরকার৷ এই ধরনের সংস্থাগুলির বাড়বাড়ন্ত রুখতে ৩৫ বছর আগে তৈরি একটি আইনকে আরও কঠোর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মনমোহন সিং সরকার৷ এ জন্য অচিরেই অর্ডিন্যান্স জারি করতে পারে কেন্দ্রের অর্থমন্ত্রক৷ সরকারের আর একটি সূত্রের খবর, সংসদের বাদল অধিবেশনে এ জন্য প্রাইজ চিট অ্যান্ড সার্কুলেটিং স্কিম (ব্যানিং) সংশোধনী বিল, ২০১৩ পেশ করতে চলেছে অর্থমন্ত্রক৷ ওই নামেই ১৯৭৮ সালে তত্কালীন জনতা পার্টির সরকার আইন করেছিল৷
কেন্দ্রের এই উদ্যোগে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই সংক্রান্ত বিলটির ভবিষ্যত্ নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে৷ রাজ্য সরকারের পাঠানো বিলটি এখন অর্থমন্ত্রকেরই বিবেচনাধীন৷ সেখান থেকে কর্পোরেট বিষয়ক এবং আইনমন্ত্রক হয়ে সেটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বিবেচনার জন্য যাওয়ার কথা৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক চূড়ান্ত ছাড়পত্র দিলে সেটি রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে৷ সারদা কেলেঙ্কারির পর রাজ্য সরকার এই ধরনের সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তড়িঘড়ি বিধানসভায় 'দ্য ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রোটেকশন অফ ইন্টারেস্ট অফ ডিপোজিটরস ইন ফিনানশিয়াল এস্টাব্লিশমেন্টস বিল, ২০১৩' পাশ করিয়ে নিয়েছে৷ অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র তার পরই বিলের কপি নিয়ে দিল্লি ছোটেন৷ কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের মন্ত্রী ও অফিসারদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি৷ কিন্তু প্রায় দু'মাস কেটে গেলেও, কেন্দ্রের সবুজ সংকেত আসেনি৷ উল্টে কেন্দ্রীয় সরকার এখন কঠোর আইন করতে উদ্যোগী হওয়ায় মমতার রাজনৈতিক সাফল্যে কংগ্রেস ভাগ বসাতে চাইছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে৷
ইতিপূর্বে কেরালা, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র-সহ একাধিক রাজ্য এই ধরনের আইন করেছে৷ কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তখন গোটা দেশের জন্য অভিন্ন আইন করার কথা ভাবেনি৷ রাজ্যের অর্থদপ্তরের এক পদস্থ অফিসার বলেন, 'দিল্লি আইন করলেই, তা কোনও রাজ্য মানতে বাধ্য নয় যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাজ্যের নিজস্ব আইন থাকে৷ আমাদের বিলটি কেন্দ্র অনুমোদন না-করলে আর্থিক তছরুপে সর্বভারতীয় আইনকেই হাতিয়ার করা ছাড়া উপায় থাকবে না৷'
১৯৭৮ সালের আইনেই বামফ্রন্ট সরকার সঞ্চয়িতা নামের বেসরকারি লগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিল৷ পরে আরও কয়েকটি সংস্থার বিরুদ্ধে ওই আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও, ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগের একদশক তারা হাত গুটিয়েই ছিল৷ আর সেই সুযোগেই ব্যাঙের ছাতার মতো বেড়েছে সারদার মতো প্রতারক আর্থিক সংস্থা৷ অবশ্য এই সময়ের মধ্যে বাম সরকার দু'টি বিল দিল্লির অনুমোদনের জন্য পাঠিয়েছিল৷ কোনওটিই দিল্লি অনুমোদন করেনি৷ ২০০৮-এ তাদের তৈরি এমনই একটি বিল নিয়ে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র৷ প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাঁর প্রশ্ন, সংশ্লিষ্ট বিলটি কেন্দ্র ফেরত পাঠিয়েছে, নাকি রাজ্য সরকার চেয়ে পাঠিয়েছিল? সেই সঙ্গে সারদা-সহ ভুঁইফোঁড় অর্থলগ্নিকারী সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত দাবি করেছেন তিনি৷ তাঁর বক্তব্য, 'এ রকম বেশ কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে শাসকদলের সাংসদরা যুক্ত৷'
অর্থমন্ত্রক সূত্রের খবর, রাজ্য সরকারের পাঠানো বিলটি প্রথমে অর্থমন্ত্রক বিবেচনা করবে৷ কারণ, আপত্তিটা প্রধানত তারাই তুলেছিল৷ মন্ত্রকের একাধিক বিভাগ ঘুরে আসার পর সেই বিল যাবে কর্পোরেট ও আইনমন্ত্রকের কাছে৷ তারা অনুমোদন করলে সেটি মন্ত্রিসভার কাছে পাঠানো হবে৷ মন্ত্রিসভা ছাড়পত্র দিলে রাষ্ট্রপতির কাছে সইয়ের জন্য যাবে৷ এমনিতেই এই প্রক্রিয়া শেষ হতে সময় লাগে৷ তার ওপরে অর্থমন্ত্রক এখন আগে নিজেদের বিল বা অর্ডিন্যান্সের স্বরূপ ঠিক করতে ব্যস্ত৷
কেন্দ্রীয় সরকারের যুক্তি হল, বেআইনি চিট ফান্ডগুলি আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছে৷ সেবি, কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অর্থমন্ত্রক ও রাজ্য সরকার কারা, কী ভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করবে তা আইনে স্পষ্ট বলা নেই৷ সারদা কেলেঙ্কারির পর সেবি, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কর্পোরেট বিষয়কমন্ত্রক দায় চাপিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকারের ওপরে৷ আর রাজ্য সরকার বলেছিল, মূল দায় কেন্দ্রীয় সরকার ও কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের৷ আইন সংশোধন করে এই ধোঁয়াশা দূর করা হবে৷ সেখানে নির্দিষ্ট করে বলা হবে, কার কী দায়িত্ব৷ তা ছাড়া বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলি যাতে ছলে-বলে-কৌশলে সাধারণ লোকের কাছ থেকে টাকা তুলতে না-পারে, সেটাও নিশ্চিত করা হবে৷
অর্থমন্ত্রকের টাস্ক ফোর্স ও স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনেও সেবি ও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছিল, আইনের অস্পষ্টতার সুযোগ নিয়ে বেআইনি চিট ফান্ডগুলি ব্যবসা করছে৷ তাঁরা একরকম ব্যবসা করবে বলে লাইসেন্স নেয়, তার পর সেটাকে কাজে লাগিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে লোকের কাছ থেকে বেআইনি ভাবে টাকা তোলে৷ সেটা দেখা কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের কাজ৷ আবার লোক ঠকানোর ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের ভূমিকা এসে পড়ে৷ সেখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক বা সংস্থা কিছু করতে পারে না৷ এই জটিলতার ফাঁকেই সারদা-সহ বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলি গলে বেরিয়ে গিয়েছে ও যাচ্ছে৷
অর্থমন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, তৃণমূল সরকার প্রথমবার যে আইনটি পাঠিয়েছিল, তাতে টেকনিক্যাল প্রচুর ভ্রান্তি ছিল৷ তা ছাড়া আইন চালু হওয়ার আগের কোনও ঘটনা ঘটলে, তা ওই আইনের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না৷ চালু হওয়ার পরে কোনও ঘটনা ঘটলে, তা ওই আইনের আওতায় আসবে৷ কিন্তু রাজ্যের আইন আগেকার ঘটনার ওপরেও বলবত্ হওয়ার কথা ছিল৷ সে জন্যই তাঁদের কাছে পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল৷ কেন্দ্রীয় আইন, যা নিয়ে অর্ডিন্যান্সের কথা ভাবা হচ্ছে, তাতে আইনের ফাঁকগুলি বন্ধ করা হলে, তার পর রাজ্যের আইনকে সেই পরিপ্রেক্ষিতে দেখা হতে পারে৷
কেন্দ্রের এই উদ্যোগে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই সংক্রান্ত বিলটির ভবিষ্যত্ নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে৷ রাজ্য সরকারের পাঠানো বিলটি এখন অর্থমন্ত্রকেরই বিবেচনাধীন৷ সেখান থেকে কর্পোরেট বিষয়ক এবং আইনমন্ত্রক হয়ে সেটি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বিবেচনার জন্য যাওয়ার কথা৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক চূড়ান্ত ছাড়পত্র দিলে সেটি রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে৷ সারদা কেলেঙ্কারির পর রাজ্য সরকার এই ধরনের সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তড়িঘড়ি বিধানসভায় 'দ্য ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রোটেকশন অফ ইন্টারেস্ট অফ ডিপোজিটরস ইন ফিনানশিয়াল এস্টাব্লিশমেন্টস বিল, ২০১৩' পাশ করিয়ে নিয়েছে৷ অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র তার পরই বিলের কপি নিয়ে দিল্লি ছোটেন৷ কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের মন্ত্রী ও অফিসারদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি৷ কিন্তু প্রায় দু'মাস কেটে গেলেও, কেন্দ্রের সবুজ সংকেত আসেনি৷ উল্টে কেন্দ্রীয় সরকার এখন কঠোর আইন করতে উদ্যোগী হওয়ায় মমতার রাজনৈতিক সাফল্যে কংগ্রেস ভাগ বসাতে চাইছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে৷
ইতিপূর্বে কেরালা, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র-সহ একাধিক রাজ্য এই ধরনের আইন করেছে৷ কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তখন গোটা দেশের জন্য অভিন্ন আইন করার কথা ভাবেনি৷ রাজ্যের অর্থদপ্তরের এক পদস্থ অফিসার বলেন, 'দিল্লি আইন করলেই, তা কোনও রাজ্য মানতে বাধ্য নয় যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাজ্যের নিজস্ব আইন থাকে৷ আমাদের বিলটি কেন্দ্র অনুমোদন না-করলে আর্থিক তছরুপে সর্বভারতীয় আইনকেই হাতিয়ার করা ছাড়া উপায় থাকবে না৷'
১৯৭৮ সালের আইনেই বামফ্রন্ট সরকার সঞ্চয়িতা নামের বেসরকারি লগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিল৷ পরে আরও কয়েকটি সংস্থার বিরুদ্ধে ওই আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও, ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগের একদশক তারা হাত গুটিয়েই ছিল৷ আর সেই সুযোগেই ব্যাঙের ছাতার মতো বেড়েছে সারদার মতো প্রতারক আর্থিক সংস্থা৷ অবশ্য এই সময়ের মধ্যে বাম সরকার দু'টি বিল দিল্লির অনুমোদনের জন্য পাঠিয়েছিল৷ কোনওটিই দিল্লি অনুমোদন করেনি৷ ২০০৮-এ তাদের তৈরি এমনই একটি বিল নিয়ে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র৷ প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাঁর প্রশ্ন, সংশ্লিষ্ট বিলটি কেন্দ্র ফেরত পাঠিয়েছে, নাকি রাজ্য সরকার চেয়ে পাঠিয়েছিল? সেই সঙ্গে সারদা-সহ ভুঁইফোঁড় অর্থলগ্নিকারী সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত দাবি করেছেন তিনি৷ তাঁর বক্তব্য, 'এ রকম বেশ কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে শাসকদলের সাংসদরা যুক্ত৷'
অর্থমন্ত্রক সূত্রের খবর, রাজ্য সরকারের পাঠানো বিলটি প্রথমে অর্থমন্ত্রক বিবেচনা করবে৷ কারণ, আপত্তিটা প্রধানত তারাই তুলেছিল৷ মন্ত্রকের একাধিক বিভাগ ঘুরে আসার পর সেই বিল যাবে কর্পোরেট ও আইনমন্ত্রকের কাছে৷ তারা অনুমোদন করলে সেটি মন্ত্রিসভার কাছে পাঠানো হবে৷ মন্ত্রিসভা ছাড়পত্র দিলে রাষ্ট্রপতির কাছে সইয়ের জন্য যাবে৷ এমনিতেই এই প্রক্রিয়া শেষ হতে সময় লাগে৷ তার ওপরে অর্থমন্ত্রক এখন আগে নিজেদের বিল বা অর্ডিন্যান্সের স্বরূপ ঠিক করতে ব্যস্ত৷
কেন্দ্রীয় সরকারের যুক্তি হল, বেআইনি চিট ফান্ডগুলি আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছে৷ সেবি, কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অর্থমন্ত্রক ও রাজ্য সরকার কারা, কী ভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করবে তা আইনে স্পষ্ট বলা নেই৷ সারদা কেলেঙ্কারির পর সেবি, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কর্পোরেট বিষয়কমন্ত্রক দায় চাপিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকারের ওপরে৷ আর রাজ্য সরকার বলেছিল, মূল দায় কেন্দ্রীয় সরকার ও কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের৷ আইন সংশোধন করে এই ধোঁয়াশা দূর করা হবে৷ সেখানে নির্দিষ্ট করে বলা হবে, কার কী দায়িত্ব৷ তা ছাড়া বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলি যাতে ছলে-বলে-কৌশলে সাধারণ লোকের কাছ থেকে টাকা তুলতে না-পারে, সেটাও নিশ্চিত করা হবে৷
অর্থমন্ত্রকের টাস্ক ফোর্স ও স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনেও সেবি ও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছিল, আইনের অস্পষ্টতার সুযোগ নিয়ে বেআইনি চিট ফান্ডগুলি ব্যবসা করছে৷ তাঁরা একরকম ব্যবসা করবে বলে লাইসেন্স নেয়, তার পর সেটাকে কাজে লাগিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে লোকের কাছ থেকে বেআইনি ভাবে টাকা তোলে৷ সেটা দেখা কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের কাজ৷ আবার লোক ঠকানোর ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের ভূমিকা এসে পড়ে৷ সেখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক বা সংস্থা কিছু করতে পারে না৷ এই জটিলতার ফাঁকেই সারদা-সহ বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলি গলে বেরিয়ে গিয়েছে ও যাচ্ছে৷
অর্থমন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, তৃণমূল সরকার প্রথমবার যে আইনটি পাঠিয়েছিল, তাতে টেকনিক্যাল প্রচুর ভ্রান্তি ছিল৷ তা ছাড়া আইন চালু হওয়ার আগের কোনও ঘটনা ঘটলে, তা ওই আইনের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না৷ চালু হওয়ার পরে কোনও ঘটনা ঘটলে, তা ওই আইনের আওতায় আসবে৷ কিন্তু রাজ্যের আইন আগেকার ঘটনার ওপরেও বলবত্ হওয়ার কথা ছিল৷ সে জন্যই তাঁদের কাছে পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল৷ কেন্দ্রীয় আইন, যা নিয়ে অর্ডিন্যান্সের কথা ভাবা হচ্ছে, তাতে আইনের ফাঁকগুলি বন্ধ করা হলে, তার পর রাজ্যের আইনকে সেই পরিপ্রেক্ষিতে দেখা হতে পারে৷
No comments:
Post a Comment