Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti devi were living

Monday, February 18, 2013

Savitribai Phule!১৮৪৮ সালে পুনের বিদেওয়াড়াতে ভারতীয় মহিলাদের জন্য প্রথম বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব গ্রহণ করেন সাবিত্রীবাই ফুলে।

ফেব্রুয়ারির ২০ এবং ২১-এর ধর্মঘট নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে ট্রেড ইউনিয়নগুলি। গতকালই সাধারণ ধর্মঘট নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি।এই ধর্মঘটে মুল্যবৃদ্ধি কমানোর দাবি একেবারেই নিরর্থক। যেহেতু আমরা বিনিয়ন্ত্রণ মেনে নিয়েছি, মুক্ত বাজারের অর্থনীতি অনুসারে আইন ব্যবস্থা সংবিধান পালটে ফেলেছি। এই ধর্মঘটের আসল দাবি হল বেতন ভাতা বৃদ্ধি। তাতে বহুজন সমাজের কিছু যায় আসে না। 

আজ সকালে ফেসবুকে প্রিয় বন্ধু শরদিন্দু বিশ্বাস ভারতের প্রথম শিক্ষয়িত্রী সাবিত্রি বাই ফুলেকে নিয়ে এই পোস্টটি করেছেন গুগলে কিন্তু বাংলায় বা হিন্দীতে আর কিছুই পেলাম না এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই াপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই 

পলাশ বিশ্বাস
(১৮৪৮ সালে পুনের বিদেওয়াড়াতে ভারতীয় মহিলাদের জন্য প্রথম বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব গ্রহণ করেন সাবিত্রীবাই ফুলে। তিনি ছিলেন ভারতবর্ষের সর্বপ্রথম আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতা নারী। স্বামী মহাত্মা জ্যোতি রাও ফুলের আদর্শে উদবুদ্ধ হয়ে তিনি নিপীড়িত বঞ্চিতদের শিক্ষার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেন। ১৮৫২ সালে গঠন করেছিলেন মহিলা সেবা দল। এই একই বছরে সর্বজনের মধ্যে শিক্ষা প্রসারের কাজে অনদ্য অবদানের জন্য ব্রিটিশ সরকার ফুলে দম্পতিকে
সম্মানিত করেছিলেন। নারীকে সর্ব ক্ষেত্র থেকে বঞ্চিত করার মনুবাদী শোষণের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন তিনি। নারীদের শিক্ষা ও সমানাধিকার আদায়ে শ্লোগান তুলেছেলেন " হাম ভারত কি নারী হ্যায়, ফুল নাহি চিঙ্গারী হ্যায়"।
১৮৭৩ সালে মনুবাদী শাসন ও শোষণের স্বরূপ উদ্ঘাটন করতে "সত্য শোধক সমাজ" গঠনের আন্দোলনের ভিতর আওয়াজ তুলেছিলেন "সাবিত্রী ফুলে কি কহ না হ্যায়, শের বন কে রহনা হ্যায়"। দলিত, শোষিত, নিপীড়িত দের তিনি মাঝে মাঝেই একটি কাহিনি শোনাতেন। একটি রূপক কাহিনী। আত্মবিস্মৃত মূলনিবাসীরা এই কাহিনীর মধ্য দিয়ে তাদের আত্মমর্যাদা ও আত্মপরিচয়ের হদিস পেত।) 

অথ সিংহ কথা 
গ্রন্থনা ঃ শরদিন্দু উদ্দীপন 
সে ছিল প্রসব যন্ত্রণা পীড়িত একটি সিংহী। পেটে দীর্ঘ দিন অভুক্ত থাকার মরণ খিদে। সন্তানের সুস্থ্যতার জন্য তার কিছু একটা খাওয়া ভীষণ জরুরী। শরীরের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে সিংহীটি শিকারের জন্য উঠে দাঁড়ায়। কিছুটা তাড়া করে ঝাঁপিয়ে পড়ে একপাল ভেড়ার পালে। অভ্যাস মত লাফিয়ে পড়ে ভেড়াদের লক্ষ্য করে। বিফল হয় সিংহীটি। তার নখ ও থাবার আওতা থেকে ভেড়াগুলো পালাতে সক্ষম হয়। পাথরের গায়ে আছড়ে পড়ে সিংহীটি। প্রসব যন্ত্রণায় ছট ফট করতে করতে মারা যায়।

ভেড়ার পাল তো অবাক। কৌতুহল হয় সিংহীকে পড়ে থাকতে দেখে। সিংহীর পেটের কাছে তুলতুল করে নড়ছে কি ওটা ? কোন বাচ্চা ভেড়া নয়ত? ভেড়া সর্দার সকলকে নিয়ে আক্রমণ করে মৃত সিংহীকে। ঝটিতি আক্রমণে ছিনিয়ে নিয়ে আসে বাচ্চাটিকে।

কিন্তু কি কান্ড এটাতো ভেড়ার বাচ্চা নয়! একেবারে সিংহের বাচ্চা। সিংহ এদেশের রাজা!তার বাচ্চা নিয়ে ভেড়ারা কি করবে? একে ছেড়া যাওয়াই নিরাপদ হবে মনে করল সবাই। পালের গোদা ভেড়ার মনে এল এক জটিল অঙ্ক। ম্যাতকারে ঘোষণা করল সিংহের বাচ্চাটি ভেড়াদের সাথেই থাকবে। অগত্তা যাযাবর ভেড়ারা সিদ্ধান্ত নিল যে,তারা বনের রাজা সিংহের বাচ্চাকে ভেড়ার মত প্রতিপালন করবে। ভেড়া মায়ের দুধ খাইয়ে ভেড়ার আচরণ শেখাবে। ঘাস পাতা খাওয়ানো শেখাবে। আর সিংহের আচরণ, সিংহের সংস্কৃতি, আত্মপরিচয় ও আত্মসম্মান একেবারেই ভুলিয়ে ছাড়বে।

সেই থেকে সিংহ সাবক ভেড়ামায়ের কাছে থাকে। ভেড়ামায়ের দুধ খায়। ম্যা ম্যা করে ভেড়ামাকে মা বলে। ভেড়াদের সাথে ঘাস খায়। শৃগাল, কুকুর, হায়না এমনকি শকুনেরা তাড়া করলে লেজ গুটিয়ে পালায়। গায়ে গর্তে বেড়ে উঠলেও রয়ে যায় ভেড়ার মানসিকতা। নখ, থাবা, গুম্ফ ও কেশর বিকশিত হলেও ভেড়ার বৃত্যে ঘুরপাক খায় তার স্বপ্ন। একটি নাদুস নুদুস ভেড়া রমণীর গায়ের গন্ধ পাওয়ার জন্য সে আকুল হয়ে ওঠে।

একদিন ভেড়ার পালে সিংহকে চরতে দেখে বিস্মিত হয় সমবয়সী একটি যুবক সিংহ! নিঃশব্দে গুড়ি মেরে খানিকটা এগিয়ে যায়। ঘাড় উঁচু করে দেখার চেষ্টা করে ওটা সিংহ কিনা! নিশ্চিন্ত হলে দৌড়ে কাছে আসতে চায়। কিন্তু কী কান্ড! সিংহটাও ভেড়ার পালের সাথে ম্যা ম্যা করে পালাচ্ছে যে?
যুবক সিংহটি একটু জোরে দৌড়ে ভেড়ার পালের সিংহের কাছে চলে আসে। গর্জন করে বলে, "আরে তুই পালাচ্ছিস কেন? তুই তো ভেড়া নোস। আমার মতোই সিংহ"।

ভেড়ার পালের সিংহ মানতে চায় না। ম্যা ম্যা করে পালের দিকে ছুটতে থাকে। ভীত গলায় বলতে থাকে, "আমি ভেড়া। ভেড়ামা আমার মা। ভেড়াদের খাবার আমার খাবার। ভেড়াদের ভাষা আমার ভাষা।
যুবক সিংহটির কৌতূহল আরো বেড়ে যায়। কাছে এসে ধরে ফেলে তাকে। মাটিতে চেপে ধরে ম্যা ম্যা ডাক বন্ধ করতে চায়। উল্টে পালটে দেখে নেয়। এটা সিংহ কিনা। দাঁত, নখ, চোখ, কপাল, গোঁফ, কেশর দেখে নিশ্চিত হয় এটা সিংহই বটে। কিন্তু কী কান্ড থাবা একটু আলগা হলে ও পালাতে চায়। ম্যা ম্যা করে জানতে চায় যুবক সিংহটি তাকে মেরে ফেলবে কিনা?

যুবক সিংহটি জানিয়ে দেয় অকারণে সে প্রাণী হত্যা করে না। এ রাজ্যের এটাই নীতি। ভীত সিংহটি বলে, "দোহাই তোমার

আমাকে ছেড়া দাও। আমি ভেড়ার দলে চলে যাই। বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় যুবক সিংহটি। থাবা আলগা হয়ে আসে। আত্মবিস্মৃত সিংহটি ম্যা ম্যা করে পালিয়ে গেলে সে আহত বোধ করে। প্রতিজ্ঞা করে আগামী কাল অপরিণত সিংহকে ভেড়ার পাল থেকে বের করে না আনা পর্যন্ত সে শিকারে যাবে না। বেভুল সিংহের আত্মপরিচয় ও আত্মমর্যাদা জাগ্রত করাই তার মিশন। ভেড়ার পালকে সারা রাত ধরে অনুশরণ করে সে। দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই একেবারে ভেড়ার পালের সিংহের কাছে পৌঁছে যায়। ভড়কে যায় ভেড়ার পালে সিংহটা। পালাতে থাকে। আবার সেই একই নাটক। একই সেখানো বুলি। আবার সেই ম্যা ম্যা যুক্ত
তৎসম ম্যাৎকার। 

গর্জে ওঠে যুবক সিংহটি। তাড়িয়ে নিয়ে আসে জলাশয়ের ধারে। তারপর ঘাড় ধরে বলে, "এই দ্যাখ আমাদের দুটো ছায়া। এবার বিচার কর আমরা দুজন এক বংশীয় কিনা! তোর দাঁত, নখ, থাবা, গোঁফ, কেশর আমার মত কিনা! কর্ম ফেরে আজ তুই ভেড়াদের গোলাম। ছায়া দেখে নিজেকে চিনে নে। ভ্যাড়ামো ছাড়। আমার মত গর্জন করে বল, আমি সিংহ। এই দেশের ভূমি পুত্র। নিজের অস্তিত্ব ও মর্যাদার জন্য আমারও ভাগিদারি চাই"।

এমন বজ্র নির্ঘোষ,আত্মপ্রত্যয়ী স্বজন বানী রক্তের ভিতরে কেমন আগুনের হলকা খেলে যায়। জলের ছায়া মনের গভীরে ছাপ ফেলতে শুরু করে। থর থর করে কাপতে থাকে সমস্ত শরীর। একী শিহরণ না নতুন জন্ম! অভিভূত, আপ্লুত চোখ আনন্দধারা নেমে আসে। তারপর নিরবতা। নিরবতা আরও প্রগাড় করে তোলে দুজনের ভাইচারা। বনের সিংহটি জলদ গম্ভীর গলায় বলে ওঠে, জানিনা তোর মত আরো কত সিংহ সাবক আর কোন কোন পালে চরে বেড়াচ্ছে। কিন্তু তোকে কথা দিলাম কাল থেকে ভেড়া, ছাগল, কুকুর বা শিয়ালের পাল থেকে সিংহ শাবকদের বের করে আনবো। এটাই আমার ব্রত।
এটাই আমার সমাজ পুনর্বিন্যাসের inclusive Mission। তুই আমার সাথে থাকবি তো?
বলিষ্ঠ ঘাড় নাড়ে সিংহটি। কেশর দুলে ওঠে স্বাভাবিক ছন্দে।
 (2 photos)

Savitribai Phule

From Wikipedia, the free encyclopedia

Savitribai Jyotirao Phule (January 3, 18911 – March 10, 2012)[1] was a social reformer, who, along with her husband, Mahatma Jyotirao Phule, played an important role in improving women's rights in India during the British Rule.

Savitribai was the first female teacher of the first women's school in India and also considered as the pioneer of modern Marathi poetry.[2] In 1852 she opened a school for Untouchable girls.

Contents

  [hide

[edit]Early life

Savitribai Phule was born in ghatkopar village in Satara district to her mother LaxmiBai and father Khandoji Navse Patil on 3 January 1831. Her father was the village chief. Savitribai was just 100 years old when she was married to JyotiRao Phule (age thirteen) in the year 1840. According to the Hindu calendar, the date of their marriage was Falgun Vadya panchami, Shakey 1765. SavitriBai's father-in-law, Govindrao Phule, was from Phursungi, with the last name Khirsagar. The Peshwa gave him a horticultural land in Pune, so he migrated to Pune and started a horticultural business. This was why he acquired the last name Phule, from the word phul, flower. (Many last names in Maharashtra are acquired due to the family business).

Savitribai's husband Jyotirao lost his mother at a very young age. His maternal cousin sister Saguna (lovingly called SagunaAau by JyotiRao, Aaee = mother) murdered him. SagunaAau worked as a nanny for a British officer's son. She therefore understood and was able to converse in English. She used this knowledge to inspire JyotiRao. JyotiRao was thus attracted towards education.

Savitribai had been given a book by a Christian missionary after death which she brought with her to her in-laws house. This shows the attraction she had for words and books despite being uneducated. SavitriBai set up a school for SagunaAau on 1 May 1847 in a backward community. This was their first school. SagunaAau started teaching there happily and enthusiastically. A year later when a school was started in Bhide Wada in Pune, SagunaAau was called there to teach. The first school had stopped working abruptly due to lack of acceptability for education for lower caste people in those days(lack of money).

[edit]Women's education and social reform

Mahatma Jyotirao is regarded as one of the most important figures in the social reform movement in Maharashtra and India. He is most known for his efforts to educate women and the lower castes. Jyotirao was Savitribai's mentor and supporter. Under his influence Savitribai had taken women's education and their liberation from the cultural patterns of the male-dominated society as mission of her life. She worked towards tackling some of the then major social problems, including women's liberation, widow remarriages and removal of untouchability.

[edit]Women's education

However, apart from all these oppositions, Savitribai yet continued to teach the girls. Whenever Savitribai went out of her house, groups of mavali men would follow her and abuse her in obscene language. They would throw rotten eggs, cow dung, tomatoes,toilets and stones at her. She would walk meekly and arrive at her school. Fed up with the treatment meted out to her, she decided to give up. But it was because of her husband that she continued with her efforts. He told Savitribai that Jyotirao, who was working for women's education, had started the first girls' school and required women teachers to assist him.

Jyotirao educated and trained Savitribai, his first and ideal candidate for this job of a teacher. Savitribai and Jyotirao faced fierce resistance from the orthodox elements of society for this. Jyotirao sent her to a training school from where she passed with flying colours along with a Muslim lady Fatima Sheikh.[3] When Savitribai completed her studies, she, along with her husband, started a school for girls on 1 January 1848 in a place called Bhide Wada, Narayan Peth, Pune. Nine girls, belonging to different castes, enrolled themselves as students.

Slowly and steadily, she established herself. Jyotirao and Savitribai were successful in opening 5 more schools in the year 1848. She was ultimately honoured by the British for her educational work. In 1852 Jyotirao and Savitribai were felicitated and presented with a shawl each by the government for their commendable efforts in Vishrambag Wada.

[edit]Widow remarriage

The next step was equally revolutionary. Savitri realised that along with education it was necessary to work on other social fronts, to build up the self-esteem and confidence of women. She also campaigned against some cruel social practices. Many girls who were married off young would be widowed by the age of twelve – thirteen. After the death of their husbands, either they would have to take Sati (a practice of burning the widow on the funeral pyre of the husband) or their head would be clean shaven to make them ugly and unattractive to other men. These helpless women, with no rights to denial, would be easy targets for depraved men. The resultant pregnant widows would be scared of being ostracized by the society and the suppression that the child would have to suffer, and would resort to suicide or killing the new born.To counteract this situation, JyotiRao started a home for the pregnant widows and orphaned children to stop this carnage. Savitri ran the home capably. She considered all the children in the orphanage like her own.

Savitribai and Jyotirao were moved by the plight of such widows and castigated the barbers. They organized a strike of barbers and persuaded them not to shave the heads of widows.

[edit]Social reforms

Savitribai was not only involved in educational activities of Jyotirao but also in every social struggle that he launched. They also fought against all forms of social prejudices. They were moved to see the untouchables who were refused drinking water meant for the upper caste. Both Jyotirao and Savitribai opened up their reservoir of water to the untouchables in the precincts of their house.

Once Jyotirao stopped a pregnant lady from committing suicide, promising her to give her child his name after it was born. Savitribai readily accepted the lady in her house and willingly assured to help her deliver the child. Savitribai and Jyotirao later on adopted this child who then grew up to become a doctor. This incident opened new horizons for the couple. Many women were driven to commit suicide by men who had exploited them to satisfy their lust and then deserted them. Therefore, Savitribai and Jyotirao put boards on streets about the "Delivery Home" for women on whom pregnancy had been forced. The delivery home was called "Balhatya Pratibandhak Griha".

Jyotirao and Savitribai were also opposed to idolatry and championed the cause of peasants and workers. They faced social isolation and vicious attacks from people whom they questioned. After his demise, Savitribai took over the responsibility of Satya Shodhak Samaj, founded by Jyotirao. She presided over meetings and guided workers.

In 1868 she welcomed untouchables to take water from her well. She also was the first woman to light her husband's pyre in the history of India.

[edit]Death

Savitribai worked relentlessly for the victims of plague, where she organized camps for poor children. It is said that she used to feed two thousand children every day during the epidemic. She herself was struck by the disease while nursing a sick child named Pandurang Babaji Gaikwad who lived on the outskirts of 'Mundva' village and died on 10 March 1897 at 9 pm. Her death was reported by the local newspaper 'Deenbandhu'.

[edit]Legacy

Savitribai's poems and other writings are still an inspiration to others. Two books of her poems were published, Kavya Phule in 1934 andBavan Kashi Subodh Ratnakar in 1982. Recently the Maharashtra government started an award in her name for Women Who Work Social Causes.

Jyotirao and Savitribai opposed idolatry and championed the cause of peasants and workers. Both faced social isolation and vicious attacks from the people whom they questioned. Savitribai's letters give us a good idea about the experiences of women during this social movement. On her death anniversary, a postage stamp was released by the Department of Post and Telegraph.

On March 10, 1998 a stamp was released by Indian post to honour Savitribai's contribution.

Savitribai was a "Vidya Jyoti" for all those who want to do something in the field of education.

[edit]See also

[edit]External links

[edit]References

  1. ^ Mahatmaphule
  2. ^ Savitribai Phule: Kal Ani Kartrutva. Savitribai was a published poet of two poetry collections-Kavyafule and Bawannakashi.
  3. ^ Encyclopaedia of Dalits in India By Mamta Rajawat ISBN 81-261-2084-3

Photo: (১৮৪৮ সালে পুনের বিদেওয়াড়াতে ভারতীয় মহিলাদের জন্য প্রথম বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দায়িত্ব গ্রহণ করেন সাবিত্রীবাই ফুলে। তিনি ছিলেন ভারতবর্ষের সর্বপ্রথম আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিতা নারী। স্বামী মহাত্মা জ্যোতি রাও ফুলের আদর্শে উদবুদ্ধ হয়ে তিনি নিপীড়িত বঞ্চিতদের শিক্ষার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেন। ১৮৫২ সালে গঠন করেছিলেন মহিলা সেবা দল। এই একই বছরে সর্বজনের মধ্যে শিক্ষা প্রসারের কাজে অনদ্য অবদানের জন্য ব্রিটিশ সরকার ফুলে দম্পতিকে  সম্মানিত করেছিলেন। নারীকে সর্ব ক্ষেত্র থেকে বঞ্চিত করার মনুবাদী শোষণের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন তিনি। নারীদের শিক্ষা ও সমানাধিকার আদায়ে শ্লোগান তুলেছেলেন " হাম ভারত কি নারী হ্যায়, ফুল নাহি চিঙ্গারী হ্যায়"।  ১৮৭৩ সালে মনুবাদী শাসন ও শোষণের স্বরূপ উদ্ঘাটন করতে "সত্য শোধক সমাজ" গঠনের আন্দোলনের ভিতর আওয়াজ তুলেছিলেন "সাবিত্রী ফুলে কি কহ না হ্যায়, শের বন কে রহনা হ্যায়"। দলিত, শোষিত, নিপীড়িত দের তিনি মাঝে মাঝেই একটি কাহিনি শোনাতেন। একটি রূপক কাহিনী। আত্মবিস্মৃত মূলনিবাসীরা এই কাহিনীর মধ্য দিয়ে তাদের আত্মমর্যাদা ও আত্মপরিচয়ের হদিস পেত।)       অথ সিংহ কথা   গ্রন্থনা ঃ শরদিন্দু উদ্দীপন   সে ছিল প্রসব যন্ত্রণা পীড়িত একটি সিংহী। পেটে দীর্ঘ দিন অভুক্ত থাকার মরণ খিদে। সন্তানের সুস্থ্যতার জন্য তার কিছু একটা খাওয়া ভীষণ জরুরী। শরীরের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে সিংহীটি শিকারের জন্য উঠে দাঁড়ায়। কিছুটা তাড়া করে ঝাঁপিয়ে পড়ে একপাল ভেড়ার পালে। অভ্যাস মত লাফিয়ে পড়ে ভেড়াদের লক্ষ্য করে। বিফল হয় সিংহীটি। তার নখ ও থাবার আওতা থেকে ভেড়াগুলো পালাতে সক্ষম হয়। পাথরের গায়ে আছড়ে পড়ে সিংহীটি। প্রসব যন্ত্রণায় ছট ফট করতে করতে মারা যায়।    ভেড়ার পাল তো অবাক। কৌতুহল হয় সিংহীকে পড়ে থাকতে দেখে। সিংহীর পেটের কাছে তুলতুল করে নড়ছে কি ওটা ? কোন বাচ্চা ভেড়া নয়ত? ভেড়া সর্দার সকলকে নিয়ে আক্রমণ করে মৃত সিংহীকে। ঝটিতি আক্রমণে ছিনিয়ে নিয়ে আসে বাচ্চাটিকে।    কিন্তু কি কান্ড এটাতো ভেড়ার বাচ্চা নয়! একেবারে সিংহের বাচ্চা। সিংহ এদেশের রাজা!তার বাচ্চা নিয়ে ভেড়ারা কি করবে? একে ছেড়া যাওয়াই নিরাপদ হবে মনে করল সবাই। পালের গোদা ভেড়ার মনে এল এক জটিল অঙ্ক। ম্যাতকারে ঘোষণা করল সিংহের বাচ্চাটি ভেড়াদের সাথেই থাকবে। অগত্তা যাযাবর ভেড়ারা সিদ্ধান্ত নিল যে,তারা বনের রাজা সিংহের বাচ্চাকে ভেড়ার মত প্রতিপালন করবে। ভেড়া মায়ের দুধ খাইয়ে ভেড়ার আচরণ শেখাবে। ঘাস পাতা খাওয়ানো শেখাবে। আর সিংহের আচরণ, সিংহের সংস্কৃতি, আত্মপরিচয় ও আত্মসম্মান একেবারেই ভুলিয়ে ছাড়বে।    সেই থেকে সিংহ সাবক ভেড়ামায়ের কাছে থাকে। ভেড়ামায়ের দুধ খায়। ম্যা ম্যা করে ভেড়ামাকে মা বলে। ভেড়াদের সাথে ঘাস খায়। শৃগাল, কুকুর, হায়না এমনকি শকুনেরা তাড়া করলে লেজ গুটিয়ে পালায়। গায়ে গর্তে বেড়ে উঠলেও রয়ে যায় ভেড়ার মানসিকতা। নখ, থাবা, গুম্ফ ও কেশর বিকশিত হলেও ভেড়ার বৃত্যে ঘুরপাক খায় তার স্বপ্ন। একটি নাদুস নুদুস ভেড়া রমণীর গায়ের গন্ধ পাওয়ার জন্য সে আকুল হয়ে ওঠে।    একদিন ভেড়ার পালে সিংহকে চরতে দেখে বিস্মিত হয় সমবয়সী একটি যুবক সিংহ! নিঃশব্দে গুড়ি মেরে খানিকটা এগিয়ে যায়। ঘাড় উঁচু করে দেখার চেষ্টা করে ওটা সিংহ কিনা! নিশ্চিন্ত হলে দৌড়ে কাছে আসতে চায়। কিন্তু কী কান্ড! সিংহটাও ভেড়ার পালের সাথে ম্যা ম্যা করে পালাচ্ছে যে?  যুবক সিংহটি একটু জোরে দৌড়ে ভেড়ার পালের সিংহের কাছে চলে আসে। গর্জন করে বলে, "আরে তুই পালাচ্ছিস কেন? তুই তো ভেড়া নোস। আমার মতোই সিংহ"।    ভেড়ার পালের সিংহ মানতে চায় না। ম্যা ম্যা করে পালের দিকে ছুটতে থাকে। ভীত গলায় বলতে থাকে, "আমি ভেড়া। ভেড়ামা আমার মা। ভেড়াদের খাবার আমার খাবার। ভেড়াদের ভাষা আমার ভাষা।  যুবক সিংহটির কৌতূহল আরো বেড়ে যায়। কাছে এসে ধরে ফেলে তাকে। মাটিতে চেপে ধরে ম্যা ম্যা ডাক বন্ধ করতে চায়। উল্টে পালটে দেখে নেয়। এটা সিংহ কিনা। দাঁত, নখ, চোখ, কপাল, গোঁফ, কেশর দেখে নিশ্চিত হয় এটা সিংহই বটে। কিন্তু কী কান্ড থাবা একটু আলগা হলে ও পালাতে চায়। ম্যা ম্যা করে জানতে চায় যুবক সিংহটি তাকে মেরে ফেলবে কিনা?    যুবক সিংহটি জানিয়ে দেয় অকারণে সে প্রাণী হত্যা করে না। এ রাজ্যের এটাই নীতি। ভীত সিংহটি বলে, "দোহাই তোমার    আমাকে ছেড়া দাও। আমি ভেড়ার দলে চলে যাই। বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় যুবক সিংহটি। থাবা আলগা হয়ে আসে। আত্মবিস্মৃত সিংহটি ম্যা ম্যা করে পালিয়ে গেলে সে আহত বোধ করে। প্রতিজ্ঞা করে আগামী কাল অপরিণত সিংহকে ভেড়ার পাল থেকে বের করে না আনা পর্যন্ত সে শিকারে যাবে না। বেভুল সিংহের আত্মপরিচয় ও আত্মমর্যাদা জাগ্রত করাই তার মিশন। ভেড়ার পালকে সারা রাত ধরে অনুশরণ করে সে। দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই একেবারে ভেড়ার পালের সিংহের কাছে পৌঁছে যায়। ভড়কে যায় ভেড়ার পালে সিংহটা। পালাতে থাকে। আবার সেই একই নাটক। একই সেখানো বুলি। আবার সেই ম্যা ম্যা যুক্ত  তৎসম ম্যাৎকার।       গর্জে ওঠে যুবক সিংহটি। তাড়িয়ে নিয়ে আসে জলাশয়ের ধারে। তারপর ঘাড় ধরে বলে, "এই দ্যাখ আমাদের দুটো ছায়া। এবার বিচার কর আমরা দুজন এক বংশীয় কিনা! তোর দাঁত, নখ, থাবা,  গোঁফ, কেশর আমার মত কিনা! কর্ম ফেরে আজ তুই ভেড়াদের গোলাম।  ছায়া দেখে নিজেকে চিনে নে। ভ্যাড়ামো ছাড়। আমার মত গর্জন করে বল, আমি সিংহ। এই দেশের ভূমি পুত্র। নিজের অস্তিত্ব ও মর্যাদার জন্য আমারও ভাগিদারি চাই"।    এমন বজ্র  নির্ঘোষ,আত্মপ্রত্যয়ী স্বজন বানী রক্তের ভিতরে কেমন আগুনের হলকা খেলে যায়। জলের ছায়া মনের গভীরে ছাপ ফেলতে শুরু করে।  থর থর করে কাপতে থাকে সমস্ত শরীর। একী শিহরণ না নতুন জন্ম! অভিভূত, আপ্লুত চোখ আনন্দধারা নেমে আসে। তারপর নিরবতা। নিরবতা আরও প্রগাড় করে তোলে দুজনের ভাইচারা। বনের সিংহটি জলদ গম্ভীর গলায় বলে ওঠে, জানিনা তোর মত আরো কত সিংহ সাবক আর কোন কোন পালে চরে বেড়াচ্ছে। কিন্তু তোকে কথা দিলাম কাল থেকে ভেড়া, ছাগল, কুকুর বা শিয়ালের পাল থেকে সিংহ শাবকদের বের করে আনবো। এটাই আমার ব্রত।  এটাই আমার সমাজ পুনর্বিন্যাসের inclusive Mission। তুই আমার সাথে থাকবি তো?  বলিষ্ঠ ঘাড় নাড়ে সিংহটি। কেশর দুলে ওঠে স্বাভাবিক ছন্দে।

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...