চীন ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ॥ শি জিনপিং
কমিউনিস্ট পার্টির পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক বৈঠক
China declares to defend its geographical sovereinty!
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাঁর দেশ এক ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে বলে দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। কয়েকটি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে চীনের জলসীমাগত বিরোধ চলতে থাকার প্রেক্ষাপটে এ সংকল্প ব্যক্ত করা হলো। তিনি শুক্র ও শনিবার কমিউনিস্ট পার্টির পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক এক বৈঠকে ভাষণ দিচ্ছিলেন। খবর এএফপির।
শি ঐ বৈঠকে বলেন, আমাদের উচিত চীনের ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব, নৌ চলাচলের অধিকার ও স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রাখা। সিনহুয়ার রবিবার প্রচারিত তার ভাষণের উদ্ধৃতিতে একথা বলা হয়। টোকিও সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ জাতীয়করণের পর গত দু'বছর ধরে চীন ও জাপানের সম্পর্কে অস্থিরতা বিরাজ করেছে। পূর্ব চীন সাগরের ঐ দ্বীপপুঞ্জটি এখন জাপানের শাসনাধীনই রয়েছে। বেজিংও দ্বীপপুঞ্জটির মালিকানা দাবি করে থাকে। এটি চীনে দাইয়াওয়ু দ্বীপপুঞ্জ নামে পরিচিত। চীন এবং ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স ও ব্রুনাইসহ দক্ষিণপূর্ব এশীয় দেশগুলো দক্ষিণ চীন সাগরের স্প্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের ওপর দাবি উত্থাপন করে থাকে। তাইওয়ানও স্প্যাটলির অংশবিশেষ নিজের বলে দাবি করে। চীন তাইওয়ানকে এর সার্বভৌম ভূখ-ের অংশ বলে গণ্য করে। সিআরও বলেন যে, তার দেশ ভূখ-গত ও দ্বীপপুঞ্জও বিরোধগুলো সম্পর্কে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে। তবে তিনি সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি। তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট এবং কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক উভয় পদের দায়িত্ব পালন করছেন। শি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ১০ নবেম্বর বৈঠকে মিলিত হওয়ার পর চীন ও জাপানের সম্পর্কে উন্নতি ঘটে। কিন্তু চীনা উপকূলরক্ষীদের জাহাজগুলো বিরোধপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জের চারদিকের জলসীমায় টহলদান অব্যাহত রেখেছে।
শি আপোসের সুরে ঐ বৈঠকে কর্মকর্তাদের বলেন যে, চীন শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন' চায় এবং ইচ্ছাকৃতভাবে শক্তি প্রয়োগ করা বা শক্তি প্রয়োগের হুমকি দেয়ার বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান চলতি মাসের প্রথম দিকে জলসীমাগত বিরোধগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানায়।
শি ঐ বৈঠকে বলেন, আমাদের উচিত চীনের ভৌগোলিক সার্বভৌমত্ব, নৌ চলাচলের অধিকার ও স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রাখা। সিনহুয়ার রবিবার প্রচারিত তার ভাষণের উদ্ধৃতিতে একথা বলা হয়। টোকিও সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ জাতীয়করণের পর গত দু'বছর ধরে চীন ও জাপানের সম্পর্কে অস্থিরতা বিরাজ করেছে। পূর্ব চীন সাগরের ঐ দ্বীপপুঞ্জটি এখন জাপানের শাসনাধীনই রয়েছে। বেজিংও দ্বীপপুঞ্জটির মালিকানা দাবি করে থাকে। এটি চীনে দাইয়াওয়ু দ্বীপপুঞ্জ নামে পরিচিত। চীন এবং ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপিন্স ও ব্রুনাইসহ দক্ষিণপূর্ব এশীয় দেশগুলো দক্ষিণ চীন সাগরের স্প্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের ওপর দাবি উত্থাপন করে থাকে। তাইওয়ানও স্প্যাটলির অংশবিশেষ নিজের বলে দাবি করে। চীন তাইওয়ানকে এর সার্বভৌম ভূখ-ের অংশ বলে গণ্য করে। সিআরও বলেন যে, তার দেশ ভূখ-গত ও দ্বীপপুঞ্জও বিরোধগুলো সম্পর্কে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে। তবে তিনি সেগুলোর নাম উল্লেখ করেননি। তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট এবং কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক উভয় পদের দায়িত্ব পালন করছেন। শি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ১০ নবেম্বর বৈঠকে মিলিত হওয়ার পর চীন ও জাপানের সম্পর্কে উন্নতি ঘটে। কিন্তু চীনা উপকূলরক্ষীদের জাহাজগুলো বিরোধপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জের চারদিকের জলসীমায় টহলদান অব্যাহত রেখেছে।
শি আপোসের সুরে ঐ বৈঠকে কর্মকর্তাদের বলেন যে, চীন শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন' চায় এবং ইচ্ছাকৃতভাবে শক্তি প্রয়োগ করা বা শক্তি প্রয়োগের হুমকি দেয়ার বিরোধী। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান চলতি মাসের প্রথম দিকে জলসীমাগত বিরোধগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানায়।
No comments:
Post a Comment