High court in Bangladesh orders to protect the home of sir Jagadish Chandra Basu,Daily Janakantha from Dhaka reports:
স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর পৈত্রিক বাড়ি সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
স্টাফ রিপোর্টার ॥ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার রাঢ়িখালে অবস্থিত বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর পৈত্রিক বাড়ি সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও শ্রীনগর থানার ওসিকে সাত দিনের মধ্যে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন সংযুক্ত করে দায়ের করা একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মোঃ আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
অন্তবর্তীকালীন আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছে আদালত। রুলে ১৯৬৮ সালের এ্যান্টিকুইটিস এ্যাক্টসের ১০ ধারা অনুসারে জগদীশচন্দ্র বসুর তিন শ' বছরের পুরনো বাড়ি সংরক্ষণে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া সংবিধানের ২৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে ওই বাড়ি সংরক্ষণে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না এবং ওই বাড়িকে প্রতœতাত্ত্বিক স্থান ঘোষণা করে কেন গেজেট প্রকাশ করা হবে না- তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
দুই সপ্তাহের মধ্যে সংস্কৃতি সচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব, ভূমি সচিব, প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলার পুলিশ সুপার এবং শ্রীনগর থানার ওসিকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে আদেশে।
গত ২৩ নবেম্বর 'জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানীর বাড়িটি যে কোন সময় ধসে পড়তে পারে' শিরোনামে দৈনিক জনকণ্ঠে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে ২৬ নবেম্বর রিট আবেদনটি দায়ের করেন আইনজীবী আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী। তার পক্ষে আদালতে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, আইন অনুসারে এই ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণে সরকার বাধ্য। এ ধরনের বাড়ি সংরক্ষণে প্রত্বতত্ত্ব আইনের ১০ ধারায় নির্দেশনা থাকলেও সরকার এই বাড়ির ক্ষেত্রে তা পালন করেনি।
অন্তবর্তীকালীন আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছে আদালত। রুলে ১৯৬৮ সালের এ্যান্টিকুইটিস এ্যাক্টসের ১০ ধারা অনুসারে জগদীশচন্দ্র বসুর তিন শ' বছরের পুরনো বাড়ি সংরক্ষণে ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এছাড়া সংবিধানের ২৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে ওই বাড়ি সংরক্ষণে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না এবং ওই বাড়িকে প্রতœতাত্ত্বিক স্থান ঘোষণা করে কেন গেজেট প্রকাশ করা হবে না- তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
দুই সপ্তাহের মধ্যে সংস্কৃতি সচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব, ভূমি সচিব, প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, জেলার পুলিশ সুপার এবং শ্রীনগর থানার ওসিকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে আদেশে।
গত ২৩ নবেম্বর 'জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানীর বাড়িটি যে কোন সময় ধসে পড়তে পারে' শিরোনামে দৈনিক জনকণ্ঠে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে ২৬ নবেম্বর রিট আবেদনটি দায়ের করেন আইনজীবী আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী। তার পক্ষে আদালতে শুনানি করেন এ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, আইন অনুসারে এই ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণে সরকার বাধ্য। এ ধরনের বাড়ি সংরক্ষণে প্রত্বতত্ত্ব আইনের ১০ ধারায় নির্দেশনা থাকলেও সরকার এই বাড়ির ক্ষেত্রে তা পালন করেনি।
No comments:
Post a Comment