Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin babu and Basanti devi were living

Monday, November 3, 2014

Fwd: SHUNYAKAAL 8th ISSUE


---------- Forwarded message ----------
From: Dipankar Dutta <deepankar_dutta@yahoo.co.in>
Date: 2014-11-03 22:19 GMT+05:30
Subject: SHUNYAKAAL 8th ISSUE
To:


সুধী,

শূন্যকাল ওয়েবজিনের ৮ম সংখ্যা প্রকাশিত হলো।
ক্লিক করুন।


আপনার সুচিন্তিত মতামত জানান।

দীপঙ্কর দত্ত 
নিউ দিল্লী 
০৯৮৯১৬২৮৬৫২
Find us on Facebook : shunyakaal webzine 

We vehemently decry the brutal police atrocity on the innocent students of Jadavpur University

                                                          

Issue: 8,   31st Oct,  2014  *  Editor: Dipankar Dutta  *  Email: deepankar_dutta@yahoo.co.in    9891628652  *  Delhi

_____________________________________________________________________________________________________

                                                                                 এই সংখ্যায়

কাব্যডায়েরি : অনুপম মুখোপাধ্যায়
অনুবাদ কবিতা : 
দিলীপ ফৌজদার, অমৃতা নীলাঞ্জনা, বারীন ঘোষাল, ভাস্বতী গোস্বামী, দীপঙ্কর দত্ত
কবিতা : বারীন ঘোষাল, তানিয়া চক্রবর্তী, রঞ্জন মৈত্র, জপমালা ঘোষরায়, অর্জুন বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবযানী বসু, নীলাব্জ চক্রবর্তী, সঙ্ঘমিত্রা হালদার, হাসনাত শোয়েব, যাদব দত্ত, অস্তনির্জন দত্ত, হাসান রোবায়েত, উমাপদ কর, দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, গৌরব চক্রবর্তী, ভাস্বতী গোস্বামী, মোস্তাফিজ কারিগর, সোম সরকার, কৃষ্ণা মিশ্র ভট্টাচার্য, দিলীপ ফৌজদার, দীপঙ্কর দত্ত
প্রবন্ধ : রমিত দে

______________________________________________________________________________________________________

_____________________________________________কাব্যডায়েরি____________________________________________


অনুপম মুখোপাধ্যায় 

কাব্যডায়েরি : পুনরাধুনিক


১৬।১১।২০১৪
। 
একজন। ছাতে 
মাটি খুঁড়ে গাছ বসাচ্ছে। এই 
দৃশ্য। দেখে স্মিত আরেকজন 
ভুলে যাচ্ছে শিকড়ের 
খোঁজ। আমি দেখছি। সস্তা। চারপাশ। আমি দেখছি। ফূর্তির। লোভ। লোকে 
হন্যে হচ্ছে। আর ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে 
তাদের বিস্ময়ের আকাশ। আমি। হাজারে গিয়ে 
দেখছি। আমার। দিন 
বিক্রি হচ্ছে। আমি কোটিতে গিয়ে 
দেখছি। আমার। রাত 
বিক্রি হচ্ছে। আমি। কিনছি না । আমার কিছু যাচ্ছে আসছে না

আজ একটি বিখ্যাত কাগজের সম্পাদক আমার লেখা চাইছেন। কী করি ! রাজি হয়ে যাচ্ছি। বেশি পাঠক পাওয়ার লোভ ছাড়তে চাইছি না

১৭। ১১। ২০১৪

 আমার। কিছু যাচ্ছে আসছে না। অসাড়। হয়ে থাকতে 
চাইছি। এখানে। লোকে 
সংশয়কে 
পুজো করছে অনির্ণেয়তার নামে। আমার কী? ১ নিস্তেজ জীবন 
আর ১ কদাকার জীবনকে। জড়িয়ে ধরছে। চুমু 
খাচ্ছে। তারপরে সটান ফাক করছে... একবারের জন্যও নিজের উপরে 
চড়তে দিচ্ছে না। তলঠাপগুলোকে। একঘেয়েমির 
ওজন দিয়ে 
বসিয়ে দিচ্ছে বিছানায়। এই হচ্ছে 
কন্ডোমের ম্যাজিক! যে কোনো ১
চুমু। যে কোনো ১
সঙ্গম। ক্যামেরার চোখ থেকে 
ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে। এই 
জীবন। আমার কি?  আমার 
নয়। আমি 
নৌকো নিয়ে ভাসছি 
শিলাবতীর জলে। আমি। নিজের নৌকো 
হতে চাইছি শুধু। । আমি সহ্য করে নিচ্ছি 

আজ লেখাটা তৈরি করছি। লিখতে ভালই লাগছে। অন্যদের কথা অবিশ্যি বলতে পারছি না

১৮। ১১। ২০১৪

আমি। কিছুটা। সহ্য করে নিচ্ছি। মনে 
পড়ছে। ফাদার সার্জিয়াস। তলস্তয়... আপনিই। পারছেন 
এক সন্তের 
আঙুল কেটে ফেলতে। আপনিই... কিন্তু। শুধু আপনিই নন। ক্রাইম অ্যান্ড পানিশমেন্টের 
নায়কটির মতো... কেউ 
হাঁটতে চাইছে না ঘটনা থেকে সিদ্ধান্তের দিকে। আমি 
চাইছি। শুধু। লেখাকেই। নিজের 
জীবন করে তুলতে। আমি 
আমার লেখার চেয়ে 
ঢের বাসছি 
আমার ছোট্ট মেয়েটাকে। আমার জীবন 
আমার লেখা। লোকে 
বুঝতে পারছে। না। আমার সহজ 
আমার লেখা। লোকে 
বুঝতে চাইছে না। মণীষীরা আর। আসতে 
পারছেন না। এটা হচ্ছে মনিষ্যিদের 
সরল পরিসর। আমি বাঁচছি । আমি হাঁটতে পারছি না

লেখাটা শেষ হচ্ছে। ভিতর থেকে বেরিয়ে আসছে শেষটা। এটা আমি লিখছি, ভেবে আনন্দ হচ্ছে খুউউব
। 
১৯। ১১। ২০১৪

আমি। ওভাবে হাঁটতে চাইছি না। আপনাদের মতো 
হতে চাইছি না। আপনারা। বিখ্যাত 
লেখক। ন্যাড়া 
দেবদূত। আপনাদের 
মহিমা থেকে। আপনাদের 
টেনে আনা হচ্ছে। সকলেই 
সেলিব্রিটি হচ্ছেন। সেলেব... মানে 
সেলেবল? আপনি দ্যাবাপৃথিবীতে 
ইলিশ হয়ে থাকছেন। আমি মাইরি 
হাঙর হয়েই খুশি। আপনাদের শ্রদ্ধা করতে চাইছি না

আজ লেখাটায় অনেক ঘসামাজা করছি। কোনো লেখাই আজকাল ঠিক মনের মতো হয়ে উঠছে না। এই লেখাটা সম্ভবত ওই কাগজের উপযুক্ত হতে চাইছে না। চাইছে না কোনো লেখাই আমার

২০। ১১। ২০১৪

আমি। আপনাদের। ক্লোন-কারখানার পুজো 
করতে চাইছি না। আপনারা। লম্বা। দাড়িওলা। চুনকাম করা সব 
খাড়া লাইটহাউস। দিগন্তে 
ঠেস দিয়ে থাকছেন। আপনারা। অগম্য 
নন। যেতে না চেয়েই 
আমি আপনাদের চুষে নিতে 
যেতে চাইছি না।  মৃত লোকেরা 
আজ জ্যান্তদের চেয়ে। ঢের। অনেক। ঢের। হয়ে 
থাকছেন। পৃথিবীতে থাকছে না কোনো মৃত লোক

লেখাটা পাঠাচ্ছি আজ। ভাবছি, এটা অন্য কোথাও দেওয়া যেতে পারত। কিন্তু উনি চাইছেন। ভাবছি, দ্যাখা যাক

২১। ১১। ২০১৪

ভারতে। মরছে না কেউই 
ঠিকঠাক। থাকছেন না 
কোনো। মৃত লোক। ভারতে। থাকছেন না 
কোনো। আইকন। স্বাধীন ভারত কোনো বিগ্রহের 
জন্ম দিচ্ছে না। কোনো দেবতাকে তাঁর কাঙ্ক্ষিত 
মৃত্যু 
দিতে পারছে না। মৃত হয়ে বাঁচতে চাইছি না আমি

সম্পাদক নাকি উনি নন। সম্পাদককে পাঠানো হচ্ছে। আমি তো এবার একটু অবাক হয়ে যাচ্ছি

২২। ১১। ২০১৪

আমি। আমার কী? ইয়ে দুনিয়া... অগর মিল ভি যায়ে 
তো কেয়া হ্যায়? আমি 
বাঁচছি। আমি 
বাঁচছি। তোমাদের মৃত্যুর দিকে। চেয়ে 
দেখছি না। লাভ নেই। চেয়ে দেখছি না


সম্পাদক লেখাটাকে প্রত্যাখ্যান করছেন। ওটা নাকি ছোট কাগজের লেখা হয়েই থাকছে। বড়ো কাগজের পাঠকরা যা চাইছেন... ওটা হতে পারছে না। লেখা চাওয়ার জন্য মালিক দুঃখপ্রকাশ করছেন। দুঃখ, নাকি আফশোস?  উনি নাকি সম্পাদকের সঙ্গে একমত হতে পারছেন না। ওঁর মতে ওটা একটা... বিন্দাস লেখা

একটা ভালো লেখা...
ভালো লেখা কাকে বলে
বুঝতে পারছি না


____________________________অনুবাদ কবিতা___________________________

 

JOHN ASHBERY : MY PHILOSOPHY OF LIFE 
  
অনুবাদ : দিলীপ ফৌজদার 

আমার জীবনদর্শন


ঠিক যখন ভাবলাম মস্তিষ্কে যথেষ্ট আর জায়গা নেই
যে আরও একটা চিন্তা নিয়ে আসি, তক্ষুনি তক্ষুনি এই ভাবনাটা 
এলো—এটাকে দর্শন বলবে বলো, যদি চাও । মোটামুটিভাবে,
এতে আছে যাপন, যেরকমভাবে দার্শনিকরা জীবন কাটান,
গুটিকয় সিদ্ধান্তে বাঁধা । তাতো হোল কিন্তু এগুলির ঠিক কোন একটা?

এই জায়গাটা সবচাইতে শক্ত, জানি, কিন্তু ওটা আমারই
এক ধরণের অন্ধকার দিব্যজ্ঞান হ্যাঁ ওটাকে ঐভাবেই বলা যেতে পারে ।
সমস্ত কিছু, এই একটা তরবুজ খাওয়া বা বাথরুমে যাওয়া কিম্বা
একটা পাতালরেলের প্ল্যটফর্মে দাঁড়িয়ে থাকা অযথাই, চিন্তায় আচ্ছন্ন
কিছু মিনিট, অথবা - বৃষ্টিবনদের নিশ্চিহ্ন হয়ে আসার দুর্ভাবনা.
আক্রান্ত হয়ে যাওয়ার ভয়, কিম্বা যথাযথ হবে ওটাকে ভোগান্তি বললে,   
এগুলো আমারই বদলে নেওয়া আচরণের ফসল। না, আমি জ্ঞান দিতে যাবো না

অথবা বাচ্চাদের, বুড়োদের নিয়ে উৎকন্ঠায় যাবো না, আলবৎ 
থাকবে আমাদের এই ঘড়িবাঁধা বিশ্বজগৎএর স্বাভাবিক বাঁধাধরা নিদানেরা। 
বরঞ্চ বলতে কি আমি ধরো থাকতেই দেবো এ ব্যাপারগুলি যা যেমন আছে  
যতক্ষণে তাতে আমি নতুন নৈতিক পরিবেশের নির্যাস ফুঁড়ে দেব
ভেবে নাও আড়ে বসব যেরকম অচেনা একটা লোক 
অকষ্মাৎ ধাক্কা মারে রেলিংএর বেড়ার গায়ে আর সঙ্গেসঙ্গেই একটা বইতাক 
আড়াআড়ি সটকে সরে যায়, 
এবং বেরিয়ে পড়ে পেছনের লুকোনো ঘুরসিঁড়ি যার তলদেশের কোথাও সবুজ একটা বাতি 
আর আপনাআপনিই সে নেমে যায় আর বইতাকটা সটাক আগের মতো 
সাধারণত যেটা হয়ে থাকে এরকম অবস্থায়। 

সঙ্গেসঙ্গেই একটা সুরভি তাকে আচ্ছন্ন করে- না জাফরান, না ল্যাভেণ্ডার, 
এ দুয়ের মাঝামাঝি কিছু। গদীর কথা তার মনে উদয় হয় যেমনটায় 
তার মেসোর বস্টন ডালকুত্তা শুয়ে শুয়ে তার দিকে চোখ রাখত
প্রশ্নসূচক, সূঁচোলো কানের ডগাদুটো নোয়ানো। আর তারপরেই বিশাল ব্যস্ততা
জেগে ওঠে। একটাও ধারণা গজিয়ে ওঠে না তা থেকে। এতটাই 
তোমাকে চিন্তার স্রোত থেকে সরিয়ে আনার জন্য যথেষ্ট হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তৎক্ষণাৎ তোমার মন জুড়ে বসে
উইলিয়ম জেমস্ 
এর লেখা কোন বইএর কিছুটা যেটা তুমি কখনোই পড়ে দেখোনি—তাতে কিছু না, তাতে ছিল
মিহিপনা
জীবনের লোধ্ররেণু ওপরে ছিটিয়ে রাখা, অবশ্যই ঘটনাচক্রের ফের, তথাপিও
দৃশ্যত স্পন্দনহীন
আঙুলের ছাপ নেই প্রমাণস্বরূপ। কেউ ওটা নাড়াচাড়া করেছিল
ভাবনা গড়ারও আগে, অবশ্যই ধারণাটা ওরই ছিল
ওর একার। 

এটা তো ভালই কথা, গ্রীষ্মকালে সৈকত দর্শন
হাজারটা ছোট ছোট বেড়ানর কথা হতে পারে। 
তিতির শিশুর এক দঙ্গল পথিককে এসে স্বাগত জানায়। কাছাকাছি 
জনতা সাণ্ডাস যেখানে পরিশ্রান্ত তীর্থযাত্রী খোদাই করেছে তাদের নামঠিকানা, হয়ত বা তার সঙ্গে বার্তার টুকরো
বার্তাগুলি জগৎকে উদ্দেশ করা, যেভাবে ওরা বসে
আর ভাবে যে কি করে ওরা কর্মটি সারা হলে পর আর হাত ধোয়ার পাতনা থেকে সরে আসে খোলামেলা জায়গায়
ওরা কি সিদ্ধান্তে বাঁধা ছিল একরকমের, ছিল কি ওদের ঐ বার্তালিপি, রুক্ষ হোক, ওটা কি দর্শন একপ্রকারের
—মেনে নিচ্ছি এভাবে দৌড়ুতে দিতে পারি না চিন্তার এই রেলগাড়ীকে—
কিছু একটা আটকাচ্ছে। কোন কিছু আমি যা
বোধের ঘেরে এনে ফেলব অত বড় নই। অথবা হয়ত, স্পষ্ট বলছি, আমি ভয়ভীত।
আগে আমি কী ভাবে নিতাম এটা সেকথা এখন কি আর খাটে? 

হয়তো বা এখন এতে আমি একটা বোঝাপড়া দাঁড় করাতে পারি — আমি চাইব
যা যেমন আছে তা থাকুক, ঐ আর কি। শরতেই জেলি ও আচার দেবো যাতে শীত এলে 
জবুথবু ঠাণ্ডা আর হাবিজাবি থেকে কিছু ছাড় পাওয়া।
এটাই তো মানবসুলভ হবে সেই সঙ্গে বুদ্ধিমানদেরও মতো।

বন্ধুরা কেউ মূঢ় মন্তব্য করলে আমি তাতে অপ্রস্তুত হবো না
হবো না আমি নিজেও যদি করি, অবশ্যি স্বীকার করছি ওটা বেশ কঠিন,
কেননা যখন তুমি ভীড়ের মঞ্চে যাও ওখান থেকে কিছু বলো
তোমার মুখোমুখি শ্রোতাকে তাতিয়ে আগুন করো, যে এমনিতে এটাও পছন্দ করে না 
যে তার কাছাকাছি দাঁড়ান দুটো মানুষ নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা চালাক। হ্যাঁ, একে
এখান থেকে ফোটানো দরকার যাতে শিকারীরা এর ওপর এক এক হাত নিতে পারে —
এ জিনিস দুদিকেই চলে, জানবে। এটা হয় না যে তুমি অনবরত
অন্যের ভাবনা ভেবে অস্থির আবার নিজেরও খেয়াল রাখছ
একই সঙ্গে। এটা ক্ষতিকর, আবার অতোটাই মজার
এরকম যে দুটো মানুষের বিয়েতে গেছ নেমন্তন্নে যাদের একজনকেও তুমি চেনো না।
তবুও, অনেক মজা পাওয়া যেতে পারে ধারণাগুলির ফাঁকফোকলে যারা থেকে যায়।
এইজন্যই ওদের থাকা! এইবার ভাবা যেতে পারে ওখানে পৌঁছে যাই
মজা করি, মজা করি এই জীবনদর্শনকে নিয়েও।
এরা রোজদিন আসে না এমন নাগালে। চেয়ে দ্যাখো! ভাবলে বেশ বড়সড়ই……

_________________________________________________________________

হাসনাত শোয়েব : কাঠবাদামের কান্না

Translated from the original Bengali by Amrita Nilanjana

THE WAIL OF THE ALMOND

                                
My father was home after an April dance with
the turquoise spread in the wild,
and we could hear the almond cry from the dark, deep forest green
His veins still in spate and unsheathing,
his breath slowly aft and clouding
as phosphorus evenings clotted into the night
in an insidious merry swing,
             -  of fallen rooster feathers and the call of the tramp,
             In a clinch with a text-book lesson,
             clinging to memory and remorselessly brazen
             he would say to the children:
             'never dance where they have been
             the colour of greed is sinfully green'
 
We would shift to slumber then
and count sheep and sin
thinking of innocent woes,
on the sidewalks of the city
met sinners and loved their vagabond shoes
Between the unknown and the rest,
they weren't 'kite-runners' though,
to the seamless blue they leaned on,
couldn't be pared into
selfish slices of conquest
and there were some who never climbed
in sync or without, they never rhymed                        
 
…and I saw a band of young men drink the heady, forbidden pollen of the bees. confessed to sinning  with bravado on their sleeves. those who dared were shot at dawn without trial, could hold in their fist the language of denial. They knew sinning was another name for eternity. The almond still cried without pity. I found Kanak there, without an epilogue, without fear.
 
'So you could dare the demons
and be here," Kanak said to me,
with a numbed cry, wistfully dear.
'you never had the courage
to hold my hand for one final grasp
when I went,
you looked so spent
as you wept, holding on to
the sinking hands of
the wallclock's time
nothing stopped the tolling chime
       - I felt so amused to see your time-trodden half
       - I wanted but the dead's not allowed to laugh'
 
'but I had returned to you
the legend of the peacock's way,
why did you die that day?'
 
…. and then silence became louder and shadows stretched silently
                                                                                                        
We look into the mirror, I, you and him, find nothing but a mask with a brownish mane tell-tale, casting a saffron-laden spell, whose scent wafted into the ballroom of the Grandmother, so carefully crafted
 
One last time we hear the almond weep
With or without any sleep

_________________________________________________________________

বারীন ঘোষাল : মাইন ওয়ে

Translated from the original Bengali by Barin Ghosal

MINE WAY


We mount and we mountain
We fount and we fountain
We-o-We were in air-down and up talks

Raising glass turns on a song
In northern accent
A limited bird is prepositioning
Freeing we win Windsor
Bloom

My We mineway has earth as tooth cleaner for termites
Letters are being sieved from loose earth
Waves rippling down in smooth death-yards
Some manpowder searching quality ruins for blasting
Gun is Gunis when waves anonymous loose beauty
Nothing happens save we mount and we fount

                         

বারীন ঘোষাল : অজ্ঞাত কবিতা - ১

Translated from the original Bengali by Barin Ghosal

POEM ANONYM  – 1


It was icing in silence
Flowers ………….. the ploughshares …………….. wind from past
Man inside human
Sounding no sound
Fractures by men quietly scattered
upon war and personal life
No air …………… nobody breathing there
The road motionless in sex-mime
Summer-time flower-heap has put on vanity's crown
Can't survive that fun and frolic
Surprises some I have organized
Mainly sundowns too
in memory-stable ………………. Geographs ……………….. bee-lines on palm
managed so far from anarchists

This that there is nothing
Everything is there at the same time
In case the life machine kept generating
the body lights up electricity
Words slipping through the language-age net
by load shading and shedding load
soundless poem is still under making

_________________________________________________________________

ভাস্বতী গোস্বামী : বা  গান 

Translated from original Bengali by Bhaswati Goswami 

PHILHARMONIC  OTHERWISE


Trees  and  fog  spread  out------
Trees  and  fog  confine  them  too…..
Remote  is  lured by a fascinating  gesture,
Burying  it's  face  in  the  floss
The  mist  has  been  gathered  fondly.
You  are  in  a  different  sphere  now,
Moon  and  untied  hair  are equally  dishevelled
An  effortless  euphony  mystifies  the  gentle  touch……

Breeze  accumulates
Expanding  the  sanctuary  of  the  trees  gradually……

_________________________________________________________________

দীপঙ্কর দত্ত : রঞ্জিশ

Translated from the original Bengali by Dipankar Dutta

THE VENGEANCE 


As fire shrivels up the charred remnants of XUV 5OO shoots up far-flung millet field machan
leftovers under the mosquito curtain of stockings slut lies the almsman
                                                              and rises well off next morning Risotto alla Milanese
bayonet at this height is useless like an elephant's tusk gets removed
can't withstand nostalbeckon
as rigor mortis sets in neither closes Sofi's majora
                                    nor the minora of stinking tobacco side walls of Gaga's pee perfume
when night lamps are somnolent the east wind has it's pistachios opened
and then deafening Radio Mirchi streams on farmyard speakers
rapping trigger fingering bullet brouhaha stretched beyond horizon
spray indiscriminately,  screw all the whiny bastards of bike battalion --- 


                            পরের পৃষ্ঠায় যাওয়ার জন্য ওপরে "কবিতা" মেনুতে ক্লিক করুন 
 

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...