কমরেড,এই আমাদের দেশ,সোনা দিয়ে বাঁধিয়ে রাখুন পুরস্কার সম্মান, মিছিলে হাঁটলেই হিটলার পরাজিত হবে!
Some notes on the only writer from Bengal, Mandakranta Sen,
who stands with writers,poets and artists of 150 nations against the Fascist Governance killing the greatest Pilgrimage of Humanity which merged so many streams of humanity as Tagore wrote! It is in Bengali to address Bengal!
Palash Biswas
-- https://youtu.be/FiEACpJo54w
মন্ত্রহীণ,ব্রাত্য,জাতিহারা রবীন্দ্র,রবীন্দ্র সঙ্গীত!
We have to go back to roots as all the holy men and women in the past spoke love,which is the central theme of Tagore literature which is essentially the original dalit literature in India!
Tagore liberated Woman in Music!
We,the apolitcal activists of creativity from 150 nations stand United Rock solid to sustain Humanity and nature!
दुनियाभर के लेखकों,कलाकारों,कवियों को मेहनतकश जनता का लाल सलाम।
बहुजन समाज का नील सलाम!
মন্দাক্রান্তা তাঁর কিশোরী মেয়েবেলায় আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল,তখন থেকেই তাঁর কাব্য গদ্য লেখা আমার সমাজবাস্তবের নিরিখে জ্বলজ্বল করছে!বাজার খাবে,এমনে লেখা আমি পাইনি তাঁর কলমে!সেই মেয়েটি আজ সারা পৃথীবী জোড়া ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধের বাঙালি মুখ আর যতজন ভূষণ বঙ্গবিভুষণ বিভীষণ জগতজোড়া আমাদের মাতৃভাষার বেদিয়া সৌদাগর আছেন,তাহারা শারদোত্সবে অসুর নিধনে ব্যস্ত!
প্রতিবারই আধপাগলী ঔ মেয়েটির লেখা তাঁর দায়বদ্ধতার কথা জানান দিয়েছে!ইতিমধ্যে বাজার গুচ্ছ গুচ্ছ রগরগে লেখক লেখিকা আমদানি করেছে,সমাজ বাস্তবের বদলে নাগরিক যৌণ জীবনই যাহাদের একমাত্র প্রতিপাদ্য,যাহা বুবুক্ষু জনগণের মুখে সুস্বাদু,জনগণ যাহা খায়!
বাংলার সুশীল সমাজ 1857 সালে মহাবিদ্রোহে সুশীল বালক ছিল!
তাঁরা চুয়াড় বিদ্রোহ,সন্যাসী বিদ্রোহ,নীল বিদ্রোহ,সাঁওতাল মুন্ডা ভীল বিদ্রোহের সমর্থনে দাঁড়াননি!তাঁরা চিরকালই শাসক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত!
আজও তাঁরা নিরুত্তাপ!প্রতিবাদ করবেন কিন্তু সম্মান পুরস্কার ফেরত নৈব নৈব চ!শুধু এই শারদে মন্দাক্রান্তা বাংলার মুখ!ভালোবাসার মুখ!
সারা বিশ্বের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির দায়বদ্ধতার মুখ!ভালোবাসা!
বাংলায় এখন মহিষাসুর বধ চলছে!তবু ভালো,এখনো গৌরিকায়ণের কুরুক্ষেত্র থেকে এখনো বাংলা বহুদুরে!আল্লাহো আকবর ও পাল্টা হর হর মহাদেবের প্রলয়ন্কর আবাহন দেবীর বোধন সত্যি বড় দুর্গার মত বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে যে কোনো সময়,যেহেতু দাবানলের মত মনুস্মৃতি শাসনের জিহ্বা সারা দেশ গ্রাস করেছে! সেই দাবানল প্রতিহত করার কোনো দায়বদ্ধতা নন্দীগ্রাম সিঙ্গুর খ্যাত পৃথীবী বিখ্যাত বাংলার সুশীল সমাজের নেই!সারা পৃথীবীর এক শো পন্চাশটি দেশের লেখক কবি শিল্পীদের মধ্যে বাংলার শুধু একজন,সে আমাদের মন্দাক্রান্তা!
বাংলার সুশীল সমাজ 1857 সালে মহাবিদ্রোহে সুশীল বালক ছিল!
তাঁরা চুয়াড় বিদ্রোহ,সন্যাসী বিদ্রোহ,নীল বিদ্রোহ,সাঁওতাল মুন্ডা ভীল বিদ্রোহের সমর্থনে দাঁড়াননি!তাঁরা চিরকালই শাসক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত!
আজও তাঁরা নিরুত্তাপ!প্রতিবাদ করবেন কিন্তু সম্মান পুরস্কার ফেরত নৈব নৈব চ!শুধু এই শারদে মন্দাক্রান্তা বাংলার মুখ!ভালোবাসার মুখ!
সারা বিশ্বের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির দায়বদ্ধতার মুখ!ভালোবাসা!
অনুবাদক কমলেশ সেন 2003 সালে কলকাতা পুস্তক মেলায় এই মেয়েটির সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিল।তারপর আমার আর বইমেলায় যাওয়ার সুযোগ হয়নি!
প্রথম দফা গৌরিক সরকার সর্বদলীয় সম্মতিতে বাঙালি উদ্বাস্তদের বেনাগরিক করে দেওয়ার যে কালা কানুন পাস করল,তাতে বাংলার জনপ্রতিনিধিদেরও সম্মতি ছিল!
মরিচঝাঁপি গণসংহারের প্রতিবাদ করেননি জন আন্দোলনের জননী মহাঅরণ্যের মা,আমাদের নবারুদার মা মহাশ্বেতা দেবীও!
উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবীতে আমরা তাঁকে বা সুশীল সমাজের কাউকে পাশে পাইনি!
রবীন্দ্রনাথের রাশিয়ার চিঠি কিংবা অচলায়াতন নিয়ে এই কুলীণ সুশীল সমাজের আদৌ কোনো মাথাব্যথা আছে কিনা জানা নেই!
মন্ত্রহীণ,ব্রাত্য,জাতিহারা রবীন্দ্রনাথের দীণ হীণের প্রতি যে দায়বদ্ধতা.দুই বিঘা জমির মালিকের প্রতি তাঁর মরম বেদনা তাঁর সঙ্গীতে,গানে ও কবিতায় কতটা আছে,তা নিয়েও আলোচনার অবকাশ নেই কারও!
শাসকের রক্তচক্ষুকে যারা প্রতিনিয়ত প্রিতিহত করার দাবি করতে পিছপা নন,কেনদ্র ও রাজ্য সরকারের পুরস্কারে ভূষিত সেই সব বঙ্গভূষণ ও বঙ্গবিভূষণের মুখ দর্শন করতে চাইনা ,তাই 2003 সাল থেকে নন্দন চত্বরে অথাবা বইমেলায় আমার যাওয়া হযনা!
তাতে কারও কিছু যায় আসে না,যেহেতু হাজার জন্মেও আমি ঔ সুশীল সমাজের কেউকেটা হতে পারব না,যেহেতু নবারুণদার ফ্যাতাডু বাহিনীতে আমার ততদিনে নাম লেখানো হয়ে গেছে!
মন্দাক্রান্তা তাঁর কিশোরী মেয়েবেলায় আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল,থখন থেকেই তাঁর কাব্য গদ্য লেখা আমার সমাজবাস্তবের নিরিখে জ্বলজ্বল করছে!বাজার খাবে,এমনে লেখা আমি পাইনি তাঁর কলমে!সেই মেয়েটি আজ সারা পৃথীবী জোড়া ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধের বাঙালি মুখ আর যতজন ভূষণ বঙ্গবিভুষণ বিভীষণ জগতজোড়া আমাদের মাতৃভাষার বেদিয়া সৌদাগর আছেন,তাহারা শারদোত্সবে অসুর নিধনে ব্যস্ত!
প্রতিবারই আধপাগলী ঔ মেয়েচির লেখা তাঁর দায়বদ্ধতার কথা জানান দিয়েছে!ইতিমধ্যে বাজার গুচ্ছ গুচ্ছ রগরগে লেখক লেখিকা আমদানি করেছে,সমাজ বাস্তবের বদলে নাগরিক যৌণ জীবনই যাহাদের একমাত্র প্রতিপাদ্য,যাহা বুবুক্ষু জনগণের মুখে সুস্বাদু,জনগণ যাহা খায়!
এই আমাদের দেশ,সোনা দিয়ে বাঁধিয়ে রাখুন পুরস্কার সম্মান,মিছিলে হাঁটলেই হিটলার পরাজিত হবে!
মন্ত্রহীণ,ব্রাত্য,জাতিহারা রবীন্দ্র,রবীন্দ্র সঙ্গীত!
See the edit in Bangladesh mainstream daily!
উগ্র হিন্দুত্ববাদের উত্থান ভারতকে বিশ্বের মাঝে কালিমালিপ্ত করছে
মোহাম্মদ আবদুল গফুর : যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় পৃথিবীতে হিন্দু-অধ্যুষিত বৃহত্তম দেশ কোনটি সকলেই আঙ্গুলি উঁচিয়ে দেবে ভারতের দিকে। কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় এই বৃহত্তম হিন্দু-অধ্যুষিত দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সম্প্রতি জানানো হয়েছে হিন্দু শব্দের অর্থ ও সংজ্ঞা তাদের জানা নেই। তথ্য অধিকার আইনের আওতায় সম্প্রতি ভারতের মধ্য প্রদেশের নীমাচ জেলার বাসিন্দা চন্দ্রশেখর গৌড় ভারতীয় সংবিধান ও আইন অনুসারে হিন্দু শব্দটির অর্থ ও সংজ্ঞা জানতে চাওয়ায় তার জবাবে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রশ্নকর্তাকে নিরাশ করে দিয়ে জানানো হয়েছে যে, এ ব্যাপারে তাদের কাছে কোন তথ্যই নেই।হিন্দু শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ বা সংজ্ঞা সম্পর্কে ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে কোন তথ্য না থাকলেও এই শব্দের বাস্তব প্রয়োগ যারা করেন অথবা সে প্রয়োগের যারা শিকার হন, এ শব্দের অর্থ বুঝতে তাদের কোন অসুবিধা যে হয় না, ভারতের ইতিহাসই তার প্রমাণ। একটি উগ্রহিন্দুত্ববাদী দল সম্প্রতি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার সুবাদে ভারতের সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা এবং তার পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সংঘাত যে ক্রমেই বেড়ে চলেছে, তার খবর পত্রিকা খুললেই দেখতে পাওয়া যায়।ভারতে যেমন হিন্দুরা সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠী, তেমনি মুসলমানও বাস করেন অনেক। শুধু এটুকু বললেই যথেষ্ট হবে যে, ভারতে বসবাসকারী মুসলমান জনসংখ্যা পৃথিবীর অনেক মুসলিম সেদেশে অধ্যুষিত দেশের জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। সে নিরিখে একটি আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের বৃহত্তম সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনের ব্যাপারে স্বাধীনতা থাকার কথা। কিন্তু সম্প্রতি পবিত্র ঈদুল আজহা পালন নিয়ে মুসলমানদের যে দুর্ভোগের শিকার হতে হয়েছে, তাতে ভারতে রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বে অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের লজ্জায় মাথা হেট হয়ে যাওয়ার কথা। সবাই জানেন, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গরু, মহিষ, ছাগল বা দুম্বা কোরবানি দেয়ার বিধান রয়েছে। তবে যেহেতু একটা মহিষ বা গরু সাতজন এক সাথে কোরবানি দেয়া সম্ভব। তাই মুসলমানদের পক্ষে সাধারণত সাত জন মিলে একটি মহিষ বা গরু কোরবানি দেয়াই সহজ হয়। এবার উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার সুবাদে গরু কোরবানির গুজব ছড়িয়ে কোথাও কোথাও মুসলমান মহিষ কোরবানিদাতাকে হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয় ভারতে। আরো দুঃখের বিষয় কোরবানির মধ্যেই ভারতে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের সাম্প্রদায়িক জিঘাংসা সীমাবদ্ধ থাকেনি।ভারতে সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কীভাবে বেড়ে চলেছে, তার একটি চিত্র পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হল গত ১৩ অক্টোবরের দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে- ওই প্রতিবেদনে বলা হয় ভারতে বেশ কিছুদিন ধরে চলমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতার চেহারা আরো কদর্য হয়ে উঠেছে। গরু কাটার মিথ্যা অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা ও ভাঙচুর এবং মুম্বাইতে পাকিস্তানী গায়ক গুলাম আলীর কনসার্ট বাতিলের মতো বিষয়গুলো শেষে এবার শিবসেনারা কালি মাখিয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন বিজেপির এক সাবেক উপদেষ্টার মুখে। তাঁর দোষ ছিল পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুরশিদ মাহমুদ কাসুরির একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন তিনি।ভারতে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল থাকার সুবাদে সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতার এই উত্থানকে সে দেশের সবাই যে মেনে নিয়েছেন তা নয়। বিশেষত, সাহিত্য-সংস্কৃতি জগতের কীর্তিমান ব্যক্তিদের অনেকের মধ্যে এর তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এই উগ্র সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে অনেকেই ভারত সরকারের কাছ থেকে পাওয়া তাদের পুরস্কার ফেরৎ দিয়েছেন। এই অবাঞ্ছিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ভারত সরকারের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দেয়া লেখক-সাহিত্যিকদের তালিকা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এই প্রতিবাদী লেখকদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী লেখক সালমান রুশদী। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ লেখক সালমান রুশদী এক টুইট বার্তায় বলেছেন সাহিত্য একাডেমির ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী নয়নতারা শাহলালসহ অন্যদের প্রতি আমি সমর্থন জানাচ্ছি। ভারতে বাক স্বাধীনতার জন্য এখন এ এক ভীতিকর সময়। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, ৮৮ বছর বয়সী শাহলাল জওহরলাল নেহরুর ভাইঝি। তিনিই সর্বপ্রথম ভারত সরকারের সম্মানজনক এ পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন। সম্প্রতি এ পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন কাশ্মীরি লেখক গোলাম নবী খায়াল, উর্দু ভাষার ঔপন্যাসিক রাহমান আব্বাস এবং কানাডা লেখক অনুবাদক শ্রীনাথ ডিএম। খায়াল ও শ্রীনাথের সাথে আরো যোগ দিয়েছেন হিন্দি লেখক মঙ্গলেস দাবাল ও রাজেস জোশি ভারতের সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি নিয়ে ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভের প্রতিও সমর্থন জানান তারা।ভারতে ক্রমবর্ধমান সাম্প্রদায়িক অসষ্ণিুতার বিরুদ্ধে সাহিত্য-সংস্কৃতি অঞ্চলের প্রতিক্রিয়া এখানেই শেষ নয়। পাঞ্জাবী লেখক ওয়ারিয়াস এবং কানাড়ী অনুবাদক রাঙ্গারাখা রাও বলেছেন, তারা ইতিমধ্যেই পুরস্কার ফেরৎ দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই নিয়ে মোট ১৬ জন লেখক সাহিত্যিক এরকম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। একজন কাশ্মীরি লেখক বলেছেন, দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তারা হুমকির মুখে রয়েছে। তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষের মধ্যে বিভক্তি বাড়ছে। তিনি পুরস্কারের অর্থ ও পদক শীঘ্রই ফিরিয়ে দেবেন।এদিকে উর্দু কবি রাহমান আব্বাস বলেছেন, দাদরির ঘটনার (গরুর মাংস খাওয়ার গুজব রটিয়ে এক ব্যক্তিকে হত্যা) পর উর্দু লেখকদের মধ্যে এক ধরনের অসন্তোষ বিরাজ করছে। এঘটনায় প্রবল সমালোচনার মুখে থাকা সাহিত্য একাডেমি আগামী ২৩ অক্টোবর নির্বাহী বোর্ডের সভা আহ্বান করেছে।সাহিত্য একাডেমির সভাপতি বিশ্বনাথ প্রসাদ তিওয়ারী বলেছেন, ভারতীয় সংবিধান অনুসারে ধর্মনিরপেক্ষতার যে নীতি রয়েছে তার প্রতি একাডেমি পুনর্বার দৃঢ় আস্থা ব্যক্ত করবে। তবে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার ক্ষমতাসীন থাকার সুবাদে যেভাবে সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা দ্রুত সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে, সে পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারতের বর্তমান সরকার কতটা আগ্রহ ও সাহস প্রদর্শন করতে পারবে তা বুঝা যাবে আগামী দিনগুলোতে। ভারতের বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের অন্যতম সমর্থক উগ্র শিবসেনা দলটি এরই মধ্যে এমন এক ঘটনা ঘটিয়েছে, যা ভারতের সংবিধানে উল্লেখিত ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে প্রায় অসম্ভব করে তুলেছে। মুম্বাই শহরে পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুরশীদ মাহমুদ কাসুরির বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন সুধীন্দ্র কুলকার্নি। এই কুলকার্নি একদা বিজেপির অন্যতম উপদেষ্টা ছিলেন। সেই অতীতের ভরসায়ই সম্ভবত তিনি পাকিস্তানের মন্ত্রীর বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে সাহস করেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, তার ধারণা অমূলক প্রমাণিত হয়। খুরশিদ আহমদ কাসুরির বই প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করার অপরাধে শিবসেনার কর্মী সমর্থকরা সুধীন্দ্র কুলকার্নির মুখে কালি ছিটিয়ে দেয়।গত মঙ্গলবার ঢাকার একটি বাংলা দৈনিক পত্রিকায় কাসুরীর পাশে বসা কুলকার্নির এই কালি মাখা ছবি দেখায় সৌভাগ্য অনেকের হয়ে থাকবে। প্রশ্ন হচ্ছে- সুধীন্দ্র কুলকার্নির মুখে কালি ছিটিয়ে শিবসেনার কর্মী সমর্থকরা আসলে কাকে কালিমালিপ্ত করেছে? এই ন্যক্কারজনক ঘটনার দ্বারা শিবসেনা কি তাদের উগ্র সাম্প্রদায়িক চরিত্রকেই সকলের সামনে নতুন করে উন্মোচন করে তোলেনি? এই ঘটনার দ্বারা শিবসেনা কী সুধীন্দ্র কুলকুর্নিকে নয়, খোদ ভারতকেই কালিমালিপ্ত করে দেয়নি? অথচ এই ভারতের প্রধানমন্ত্রী শিবসেনার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক খোদ নরেন্দ্র মোদি ভারত বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ, এই দাবিতে এই সেদিনও ভারতকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য করার স্বপক্ষে কতই না ওকালতি করেছেন?একদিকে গণতান্ত্রিক রাজনীতির গৌরব অন্যদিকে সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতার কলঙ্ক এ দুইয়ের মধ্যে কোনটিকে ভারতের নেতৃবৃন্দ বেছে নেবেন, তা তাদেরই ঠিক করতে হবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সাথে কখনও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের সহাবস্থান হতে পারে না। দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কিভাবে বজায় রাখতে হয়, তা প্রতিবেশী বাংলাদেশ থেকেও ভারতের শেখার রয়েছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। একটি দেশ শুধু আকার-আয়তনে ও জনসংখ্যার আধিক্যের বিচারেই বড় হয়ে উঠতে পারে না। বড় দেশ বলে পরিচিত হতে হলে মন-মানসিকতার ক্ষেত্রে ও বড় হতে হবে। এজন্য মানবিকতা ও বিশ্বজনীনতার চর্চা বাড়াতে হবে, আকারের বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশ এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নিয়মিত নির্বাচনের নীতি অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ও জাত-পাতের বৈষম্যের কারণে ভারতের এখনও প্রকৃত সভ্য দেশ হিসেবে পরিগণিত হওয়ার অনেক বাকি, এ নির্মম সত্যটা ভারতীয় নেতৃবৃন্দের গভীরভাবে উপলব্ধি করতে হবে। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/details/34962/%E0%A6%89%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9D%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87#sthash.Lo9pXJeU.dpuf
Copyright Daily Inqilab
Copyright Daily Inqilab
বিশ্বের সবচেয়ে দুর্গা আর দেখতে পারবেন না দর্শনার্থীরা, দেশপ্রিয় পার্কের পুজো বন্ধ থাকবে, জানিয়ে দিলেন নগরপাল
http://zeenews.india.com/bengali
গোমাংসের গুজবে দিল্লির কাছে খুন
দিল্লি: ১৮৫৭–এর সিপাহী বিদ্রোহের ভারত নয়। ২০১৫–এর 'অচ্ছে দিন'–এর ভারত। গোমাংস খেয়েছেন এবং বাড়ির ফ্রিজেও নাকি রেখে দিয়েছেন। এই নিয়ে গুজবের ভিত্তিতে ৫০ বছরের মহম্মদ ইখলাককে পিটিয়ে খুন করল বিসারা গ্রামের বাসিন্দারা। গুরুতর জখম তাঁর ২২ বছরের ছেলে। রাজধানী দিল্লি থেকে মাত্র ৫৬ কিলোমিটার দূরে উত্তরপ্রদেশের দাদরির ঘটনা। এখানেই শেষ নয়। গোমাংস কিনা জানতে ফ্রিজে রাখা মাংসর নমুনাও সংগ্রহ করল পুলিস। পাঠানো হল ফরেনসিক দপ্তরে। মৃতের মেয়ে সাজিদার প্রশ্ন, মাংস পাঁঠার প্রমাণিত হলে বাবাকে ফিরিয়ে আনতে পারবে তো! রিপোর্ট কিন্তু বলল, ইখলাকের ফ্রিজে রাখা মাংস গরুর নয়, পাঁঠার। তার পরেই তুমুল সমালোচনার মুখে পড়ল উত্তরপ্রদেশের পুলিস এবং প্রশাসন। কেউ বাড়িতে বসে কী খাচ্ছে, সেটাও কি এখন পুলিসের তদন্তের বিষয়! তাদের পাল্টা যুক্তি, রাজ্যে গোহত্যা বেআইনি বলেই মাংস পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছিল। ঘটনায় ছয় জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। তদন্তের নির্দেশ দিল অখিলেশ যাদব সরকার। সঙ্গে পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও ঘোষণা করল প্রশাসন। এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে মোতায়েন হল আধাসেনা।
বেদের নির্দেশে গো হত্যাকারীদের মেরে ফেলা উচিত: আরএসএস মুখপত্র
একটি জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক এই প্রবন্ধে দাবি করেন, বেদে লেখা আছে যারা গো হত্যা করবে, তাদের মেরে ফেলা উচিত। কারণ হিন্দুদের কাছে গো হত্যা খুবই অসম্মানের। তিনি আরও বলেন, "দাদরি কাণ্ডের মহম্মদকে সম্ভবত কেউ জাতীয় ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে কাজ করতে বাধ্য করেছিল।"
এছাড়া তিনি সাহিত্যিকদের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে গো হত্যাকারীদের ওপর 'অসংবেদনশীল হিন্দু অনুভূতি' বলেও দাবিকরেন।
সম্পাদকের এই প্রবন্ধ জনসমক্ষে আসার পর থেকে চাপে পড়ে গেছে আরএসএস মুখপত্রের সম্পাদক হিতেশ শংকর। তিনি বলেন,"ওই সম্পাদক কেবলমাত্র নিজের মত প্রকাশ করেছেন। তিনি পাঞ্চজন্যের সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য নন। তাই এই লেখার সঙ্গে তাদের পত্রিকার কোনও সম্পর্ক নেই।"
প্রসঙ্গত, ২৮ সেপ্টেম্বর, উত্তর প্রদেশের ৫০ বছর বয়সী মহম্মদ আখালককে বাড়িতে গো মাংস রাখার অভিযোগে, বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয়। তাঁর ২২ বছর বয়সী ছেলে দানিশকেও আহত হতে হয় এই ঘটনাতে।
ভারতে একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন আরো সাহিত্যিক ...
ajkerbarta24.com/.../ভারতে-একাডেমি-পুরস্ক...
5 days ago - ভারতের আরও কয়েকজন সাহিত্যিক দেশটির সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তারা বলছেন, সেদেশে যেভাবে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বাড়িয়ে চলেছে হিন্দুত্ববাদীরা আর.
সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন আরও আট লেখক || The ...
www.dailyjanakantha.com/.../সাহিত্য_একাডেম...
7 days ago - ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফেরদাতা লেখকদের তালিকা। অভিযোগ একই, বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ভারতে বাড়ছে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, আক্রান্ত হচ্ছে বহুত্ববাদ। এবার আট লেখক তাদের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তারা হলেন গুজরাটের গণেশ দেবী, দিল্লীর আমন শেঠি, কর্ণাটকের কুম ...
ভারতে একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন আরো সাহিত্যিক
www.thebengalitimes.com/literature/2015/10/13/6228
6 days ago - ভারতের আরও কয়েকজন সাহিত্যিক দেশটির সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। এঁরা বলছেন, সেদেশে যেভাবে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বাড়িয়ে চলেছে হিন্দুত্ববাদীরা আর.
ভারতে একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন আরো সাহিত্যিক ...
www.weeklysaturday.com › আন্তর্জাতিক
5 days ago - শনিবার রিপোর্টঃ ভারতের আরও কয়েকজন সাহিত্যিক দেশটির সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারফিরিয়ে দিয়েছেন। তারা বলছেন, সেদেশে যেভাবে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বাড়িয়ে চলেছে হিন্দুত্ববাদীরা আর প্রধানমন্ত্রী এইসব ঘটনায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তারই প্রতিবাদ এই সম্মান ফিরিয়ে দেওয়া। সম্প্রতি এক মুসলমান ব্যক্তিকে গরুর মাংস ...
সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন মান্দাক্রান্তা
www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid...4
5 days ago - ঢাকা: ভারতের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের তরুণ কবি মন্দাক্রান্তা সেন। দেশজুড়ে কবি, লেখক-শিল্পীদের ওপর নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদে এ পুরস্কার ফেরত দিচ্ছেন তিনি। বুধবার (১৪ অক্টোবর) সাহিত্য একাডেমির সচিবকে ই-মেইলে পুরস্কার ফেরত দেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছেন মন্দাক্রান্তা।
সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন মান্দাক্রান্তা ...
www.somoyerbarta.com/.../সাহিত্য-একাডেমি-...
Tag Archives: সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন মান্দাক্রান্তা ... লিটনকে গ্রেপ্তারে বাধা নেই অক্টোবর ১৪, ২০১৫; সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন মান্দাক্রান্তা অক্টোবর ১৪, ২০১৫; বেনাপোল বন্দরে পন্য চুরি করার সময় সিকিউরিটির হাতে আটক! অক্টোবর ১৪, ২০১৫; টোল উত্তোলনের অর্ধেক টাকাই গিলে খাচ্ছে নুরুল ইসলাম ...
ভারতে একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়ার হিড়িক | | Samakal ...
www.samakal.net/2015/10/11/166793/print
Oct 11, 2015 - নয়নতারা সেহগাল এবং অশোক বাজপেয়ির পর এবার সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারফিরিয়ে দেওয়ার তালিকায় যুক্ত হলো আরও দুটি নাম। মোদি সরকারের আমলে ক্রমেই স্বাধীনতা হারাচ্ছে ভারতবাসী_ এই প্রতিবাদে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি একাডেমির পদ থেকেও সরে দাঁড়ালেন মালয়ালম লেখিকা সারা জোসেফ।
সাহিত্য একাডেমি পুরষ্কার ফিরিয়ে দিলেন ১৬ তামিল সাহিত্যিক
www.newsbangladesh.com/সাহিত্য-একাডেমি...
6 days ago - ভারতের ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার ঘটনায় হিন্দুত্ববাদী ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী কোনো প্রতিকার না করার প্রতিবাদে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার ফিরিয়ে দিলেন আরো ১৬জন তামিল সাহিত্যিক। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি এক মুসলমান ব্যক্তিকে গরুর মাংস খাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলা বা ...
সাহিত্যিকদের পুরস্কার প্রত্যাখ্যান, চাপে ভারত সরকার - NTV
www.ntvbd.com/.../সাহিত্যিকদের-পুরস্কার...
5 days ago - এমনকি লেখক-সাহিত্যিকরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখাও করতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে হাঁটেননি। প্রতিবাদ তো সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে, সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দেওয়া হয় না। ফলে আজ যাঁরা এই পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের উচিত অতীত খতিয়ে দেখা।
এবার একাডেমি পুরস্কার ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিলেন সারা জোসেফ - অ
www.kalerkantho.com/online/world/2015/.../277870
Oct 11, 2015 - উদয় প্রকাশ, নয়নতারা সেহগল এবং অশোক বাজপেয়ীর পর সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারফেরানোর সিদ্ধান্ত নিলেন বিশিষ্ট মালয়ালম ঔপন্যাসিক সারা জোসেফ। সারার অভিযোগ, মোদি সরকারের শাসনে দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তি বর্তমানে সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে। সাম্প্রদায়িক শক্তির বলি হতে হচ্ছে এম এম কালবুর্গির মতো লেখকদের।
সাহিত্যিকদের পুরস্কার প্রত্যাখ্যান, চাপে ভারত সরকার - NTV
www.ntvbd.com/.../সাহিত্যিকদের-পুরস্কার...
5 days ago - এমনকি লেখক-সাহিত্যিকরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখাও করতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে হাঁটেননি। প্রতিবাদ তো সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে, সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দেওয়া হয় না। ফলে আজ যাঁরা এই পুরস্কার ফিরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের উচিত অতীত খতিয়ে দেখা।
জম্মু কাশ্মীরের নির্দল বিধায়ক ইঞ্জিনিয়ার রশিদের মুখে কালি লেপে দেওয়া হল
৫ দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ, এটিএম-ও হতে পারে খালি, তাই হিসেব করে আগে টাকা তুলে নিন
ট্রাক ড্রাইভারের মৃত্যু ঘিরে থমথমে স্বর্গোদ্যান, কার্ফু জারি করা হল কাশ্মীরে
রেল নীর কেলেঙ্কারি: ১০ বছরে আয় ৫০০ কোটি টাকা
দিল্লিতে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় আটক দুই নাবালক
বেদের নির্দেশে গো হত্যাকারীদের মেরে ফেলা উচিত: আরএসএস মুখপত্র
মহিলা সাংবাদিককে বিজেপি নেতা বললেন, ''আপনাকে যদি কেউ তুলে নিয়ে যায়, তারপর ধর্ষন করে, তাহলে বিরোধীরা কী করবে?''
আচ্ছে দিন ভুলে যান, পুরনো দিনটাই এনে দিন, মোদিকে বললেন নীতিশ
ধর্ষণের ঘটনায় বিরক্ত অরবিন্দ, অন্যদিকে ধর্ষণকে 'ছোট ঘটনা'র আখ্যা বিজেপি নেতার
বন্ধুর জন্মদিনের পার্টিতে গণধর্ষণের শিকার বাঙালি তরুণী
বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনা
এটিএমে 'অটোমেটিক' সিকিউরিটি, চাকরি হারাতে পারেন ২ লক্ষ
রহস্যময় মৃত্যুতে ফের উস্কে উঠল ব্যপম কেলেঙ্কারী বিতর্ক
গরু পাচারকারী সন্দেহে পিটিয়ে খুন যুবককে
NJAC-কে অসাংবিধানিক ব্যাখ্যা সুপ্রিম কোর্টের
http://zeenews.india.com/bengali/nation.html
No comments:
Post a Comment