Lathi Charge on Left Activists in Central Kolkata creates Chaos while office employees were returning HOME.Police did not spare them!
রক্তাক্ত বামেদের লালবাজার অভিযান: রণক্ষেত্রে বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, পুলিসের বেপরোয়া লাঠি চার্জ, মাথা ফাটল দীপক দাশগুপ্তের
Palash Biswas
Photo from 24 Ghanta Live with thanks!
I am afraid that this unprecedented violence to reset the power politics equations has to continue further and the opponent sides in the battle would not spare the masses hitherto detached and watching,enjoying the yet another Tamasha LIVE on TV.
It is senseless politics as Mamata Banerjee administration opted again for Lathi Charge on Left Activists in Central Kolkata creates Chaos while office employees were returning HOME.Police did not spare them!
The scenario looked like some Dhobighat where the police instead of the washing people were beating,thrashing without mercy men and women like some clothes to be cleaned!
It is a repeat of NABANA Abhiyan.It seems the Lft has decided to fight it out right into the heart of Kolkata and the Left Forces intensify the all out attack against Mamata Banerjee regime and she,her government and police together gear up to answer the bricks with stones.
Pardon me,anybody would condemn the brutal lathicharge on innocent masses anywhere anytime,but it looks not to be a perfect Marxist Mass Movement as the Left Activists have opted to concentrate in Kolkata only which would be never enough for return of the Left Rule for yet another time.
Thus it happened.The Kolkata Police on Thursday yet again lathi-charged on the Communist Party of India (Marxist) members, injuring several people.
I want to remind that this is like a repeat incident when on August 27, the Left activists including CPI(M) Politburo member Biman Bose and 25 policemen were injured during pitched battle with the police when the cops tried to stop their march to the state secretariat.
Left parties protest against law and order situation, in
Kolkata, Police lathicharge protesterspic.twitter.com/fd3TAJKiG2
— ANI (@ANI_news) October 1, 2015
As per the latest report, the Left activists along with CPI members were beaten seriously while they were marching their rally towards the Lal Bazaar Police Headquarter, opposing the stance taken by the police and the state government on August 27.
In Thursday's incident, CPI-M Central Committee member Deepak Dasgupta was injured by the lathi-charge and was bleeding from his head. Also, reports say that women have been lathi-charged by the male policemen.
Though the state chief secretariat had advised the police to handle the situation carefully and not to opt for lathi-charge, the police used bricks to disperse the crowd, alleged the protesters.
The CPI-M party workers alleged that many of their members were injured by the police. Some had even alleged that while trying to flee the scene, they were being chased and were made to suffer the pain of lathis.
However, police claimed that they were made to receive rotten eggs from the protesters.
CPM, TMC workers clash in Murshidabad. ANI
Mind you,West Bengal witnessed sporadic cases of violence in the first few hours of the nationwide strike called by Left-affiliatedtrade unions on 2nd September. Over 15 crore people from 10 trade unions were expected to join a nationwide one-day strike that is underway since morning.
In Murshidabad district's Berhampore, Trinamool Congress supporters allegedly pelted stones on CPM supporters leaving several injured. Left leader, Moinul Hassan and seven others, including two women were seen attacked by Trinamool Congress supporters. They were seriously injured in the brick batting and are admitted to the local hospital.
On August 27, the CPI(M) affiliated All India Kisan Sabha (AIKS) along with ten other Left Front affiliated peasant fronts organised the march to the secretariat in support of their 17-point charter of demands on issues such as farmer suicides and farmers's rehabilitation who affected by the recent floods.
Then,a rally led by the Left peasant's organisations in the city turned violent after the police stopped their 'Nabanna Abhijaan' – march to the state secretariat on Thursday. The Left supporters started brick-batting and pushed the guard rails against the police officers, leaving as many as 25-30 officers with serious injuries.
Memories of another day!
রক্তাক্ত বামেদের লালবাজার অভিযান: রণক্ষেত্রে বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, পুলিসের বেপরোয়া লাঠি চার্জ, মাথা ফাটল দীপক দাশগুপ্তের
বামেদের লালবাজার অভিযান ঘিরে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি ধর্মতলা অঞ্চলে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লালবাজারমুখী তিনটি মিছিলে পুলিসের সঙ্গে ধ্বস্তাধ্বস্তি শুরু হয়ে গেছে বাম সমর্থকদের। বেন্টিক স্ট্রিটে মিছিল আটকে দিয়েছে পুলিস। ধর্মতলায় প্রাথমিক ব্যারিকেড ভেঙে পড়েছে। পাঁচ স্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার তৃতীয় স্তর ভাঙার পরেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট সহ গোটা ডালহাউসি চত্ত্বর।পুলিসকে লক্ষ্য করে পচা ডিম, ইঁট ছোড়ার অভিযোগ। পাল্টা ব্যাপক লাঠি চার্জ করছে পুলিস। এই ধ্বস্তাধ্বস্তিতে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা বিমান বসু। বামেদের লালবাজার অভিযান প্রতিহত করতে নজিরবিহীন নিরাপত্তার বন্দোবস্ত। রীতিমতো পাঁচ স্তরীয় নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। প্রথম স্তরে মহিলা পুলিসবাহিনী, দ্বিতীয় স্তরে ঢাল বাহিনী, তৃতীয় স্তরে তৈরি রাখা হয়েছে লাঠি বাহিনী। এর পরেই প্রস্তুত রাখা হয়েছে RAF-কে। পরবর্তী স্তরে লোহা ও ফাইবারের ব্যারিকেডও দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। একেবারে শেষে রাখা হয়েছে জলকামানকে। পুলিসি এই তত্পরতাকে কটাক্ষ করেছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র।
http://zeenews.india.com/bengali/kolkata/lalbazar-abhiyan_132114.html
Image courtesy: Team iamin
Then Several Left activists including CPI(M) Politburo member Biman Bose and 25 policemen were injured as Left Front supporters fought a pitched battle with the police when the cops tried to stop their march to the state secretariat. The Police resorted to lathicharge in Kolkata (rpt) in Kolkata, used water canons and lobbed teargas shells in Howrah (rpt) in Howrah to disperse the agitating Left Front activists.
On 2nd September,Members of trade unions clash with police in Kolkata.
আইন রক্ষার দাবিতে আজ
লালবাজার অভিযান
নিজস্ব প্রতিনিধি
কলকাতা, ৩০শে সেপ্টেম্বর— ফাইল মাথায় টেবিলের তলা থেকে বেরিয়ে আসুক পুলিশ। শাসক দলের 'অর্ডার' নয়, 'ল্য' মেনেই অন্তত কাজ করুক পুলিশ প্রশাসন। মহানগরীর নাগরিক জীবনকে সুরক্ষিত রাখুন আইনের রক্ষকরা।
দাবি এই শহরের মানুষের। কলকাতাবাসীর সেই দাবিকে সোচ্চারে পৌঁছে দিতেই বৃহস্পতিবার বিকালে লালবাজার অভিযানে যাবেন এই শহরের হাজার হাজার বামফ্রন্ট কর্মী। দলদাসের ভূমিকা থেকে সরে এসে পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করুক, লালবাজারে গিয়েই কলকাতার মানুষের সেই আবেদন জানিয়ে আসবেন বামফ্রন্ট নেতৃত্ব। বৃহস্পতিবার বিকাল পাঁচটায় শহরের তিন জায়গা থেকে মিছিল যাবে কলকাতা পুলিশের সদর দপ্তর লালবাজারে। ওয়াই চ্যানেল-ডোরিনা ক্রসিং, সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার এবং কলেজ স্কোয়ার থেকে আলাদা আলাদা তিনটি মিছিল হবে। আগে ঠিক ছিল মহম্মদ আলি পার্ক থেকে একটি মিছিল যাবে লালবাজারের দিকে। যদিও পুলিশের বারংবার অনুরোধে তা পরিবর্তন করে কলেজ স্কোয়ার থেকেই মিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা জেলা বামফ্রন্ট। বিমান বসু, সূর্য মিশ্র, মহম্মদ সেলিমসহ রাজ্য বামফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ মিছিলে অংশ নেবেন।
তবে কলকাতা জেলা বামফ্রন্টের ডাকে বৃহস্পতিবার লালবাজার চলো কর্মসূচিতে কলকাতা পুলিশ আদৌ সহযোগিতার পথে যে হাঁটবে না তা বুধবার কলকাতা বামফ্রন্টের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনাতে তা পরিষ্কার করে দিয়েছেন পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা। লালবাজার অভিযান নিয়ে বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ সদর দপ্তরে পুলিশ প্রশাসনের অনুরোধে কলকাতা জেলা বামফ্রন্টের প্রতিনিধিরা আলোচনায় বসেছিলেন। বৈঠকে বারেবারে উঠে আসে মঙ্গলবার রাতে বেলেঘাটায় তৃণমূলীদের আক্রমণ এবং সেই সঙ্গে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার কথাও। এদিনের বাম প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন কলকাতা জেলা বামফ্রন্টের বর্ষীয়ান নেতা দিলীপ সেন। প্রতিনিধিদলে ছিলেন অনাদি সাহু, তরুণ ব্যানার্জি, জীবন সাহা, প্রবীর দে, তপন মিত্র প্রমুখ। কলকাতা পুলিশের তরফে এদিনের বৈঠকে বসেছিলেন কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (সদর) রাজীব মিশ্রসহ লালবাজার পার্শ্ববর্তী এলাকার তিন ডেপুটি পুলিশ কমিশনার। উপস্থিত ছিলেন কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ইনটেলিজেন্স) দিলীপ ব্যানার্জি।
পুলিশের তরফে প্রথম থেকেই মিছিল না করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো। বামফ্রন্ট প্রতিনিধিরা দৃঢ়তার সঙ্গেই তা নাকচ করে দেন। এরপরে পুলিশ তিন দিক থেকে আসা মিছিলকে এক জায়গায় মিশিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু এই প্রশ্নেও নিজেদের ঘোষিত কর্মসূচির অবস্থান থেকে সরেননি বাম প্রতিনিধিদল। কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (সদর) রাজীব মিশ্রকে পরিষ্কার বলে দেওয়া হয়, বৃহস্পতিবারের লালবাজার চলো কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবেই হবে। তবুও পুলিশ আটকে দিলে যেখানে আটকে দেবে সেখানে দাঁড়িয়েই চলবে বিক্ষোভ সমাবেশ। লালবাজার চলো অভিযানের ডেপুটেশন খোদ পুলিশ কমিশনারের হাতেই দেওয়া হবে বলে এদিন পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন প্রতিনিধিদল।
পরে বামফ্রন্ট নেতৃত্ব স্পষ্টভাবে জানান, আমরা শান্তিপূর্ণভাবেই কর্মসূচি করতে চাই। তবে যদি পুলিশ বাধা দেয়, আমাদের মিছিল আটকে দেয় তবে সেই বাধা অতিক্রম করেই লালবাজার পর্যন্ত যেতে বদ্ধপরিকর থাকবেন মিছিলে অংশগ্রহণকারী মানুষজন। পুলিশের কথায় কর্মসূচির চরিত্র বদলে যাবে না। পুলিশ যদি অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি তৈরি করতে চায় তাহলে তার দায় বর্তাবে সরকার, প্রশাসনের ওপরেই।
গোটা দেশের বিভিন্ন রাজ্যে অপরাধের হার ও প্রবণতা নিয়ে সমীক্ষা চালানো একটি বেসরকারি সংস্থার সর্বশেষ রিপোর্টে দেখা গেছে, গত তিন বছরে কলকাতা শহরে অপরাধ বৃদ্ধির হার ৭৩.১৭শতাংশ। সংগঠিত অপরাধ, ডাকাতির ঘটনার হার প্রায় ৪৯ শতাংশ। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর সাম্প্রতিক রিপোর্ট জানাচ্ছে কেবলমাত্র ২০১৪ সালেই কলকাতা শহরে কগনিজেবল অফেন্স অর্থাৎ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে এমন অপরাধের সংখ্যা ২৬হাজার ১৬১টি।
প্রকাশ্যে শহরের রাস্তায় তৃণমূলী দুষ্কৃতীদের গুলির লড়াইয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন সাধারণ যুবক, সামান্য কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তৃণমূলের গুলিতে পুলিশ অফিসার লুটিয়ে পড়ছেন রাস্তায়, নির্বাচনের দিন তৃণমূলের গুলি লেগে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন পুলিশকর্মী - এ দৃশ্যই ক্রমেই সহজলভ্য হয়ে উঠেছে কলকাতা মহানগরীতে। রাতের কলকাতায় পুলিশি নজরদারি বলে যে কিছু নেই তা বারবার প্রমাণ হতে থাকা সত্ত্বেও কোন ব্যবস্থা নেননি উর্দিধারীরা। শাসক তৃণমূলের শীর্ষস্তর থেকে আসা প্রশ্রয়েই যে দুষ্কৃতীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে তা বারেবারে প্রমাণিত হয়েছে। সূত্রপাত হয়েছিল ২০১১ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই। সেদিনই মুখ্যমন্ত্রী ইঙ্গিত দিয়েছিল, অপরাধীরা যাই করুক না কেন তৃণমূলের ছাতার তলায় থাকলে সাত খুন মাফ। ২০১১ সালের ৬ই নভেম্বর রাতে শব্দবিধি লঙ্ঘনের দায়ের ভবানীপুর থানার পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। প্রতিবাদে রাতেই তৃণমূলীরা থানায় হামলা চালায়, ঘেরাও করে। খবর পৌঁছায় মুখ্যমন্ত্রীর কানে। মধ্যরাতেই সপার্ষদ মুখ্যমন্ত্রী হাজির থানায়। তৎকালী পুলিশ কমিশনার রঞ্জিত পচনন্দার সামনেই অভিযুক্তদের ছাড়িয়ে নিয়ে চলে যান মুখ্যমন্ত্রী। সেদিনই যে ছবি আঁকা হয়েছিল তার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে শহরের সব প্রান্তেই।
বেলেঘাটায় মঙ্গলবার রাতে তৃণমূলী হামলার ঘটনায় এদিন রাত পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করে উঠতে পারেনি পুলিশ। সুকান্ত মঞ্চের সামনে সেই জায়গাতেই এদিন প্রতিবাদ সভা করার কথা ছিল। কিন্তু সেখানেই তৃণমূলীরা এদিন মঞ্চ বেঁধে রাখে যাতে বামফ্রন্ট নেতৃত্ব সেখানে সভা করতে না পারে। পুলিশ এখানেও দর্শকের ভূমিকায়। পুলিশ-তৃণমূলী এই যৌথ সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ও লালবাজার অভিযান সফল করার আহ্বানে এদিন রাতে বেলেঘাটা থানার বিপরীতে প্রতিবাদ সভা হয়। বক্তব্য রাখেন মানব মুখার্জি, অনাদি সাহু, রূপা বাগচী, জামির মোল্লা, ইন্দ্রজিৎ ঘোষ, ধ্রুবজ্যোতি চক্রবর্তী, ফরওয়ার্ড ব্লকের ঝুমা দাস। সভাপতিত্ব করেন প্রশান্ত চ্যাটার্জি।
'লালবাজার চলো' কর্মসূচি সফল করতে এদিন দুপুরে কলকাতা কর্পোরেশনে শ্রমিক-কর্মচারীরা মিছিল করেন। মিছিল শেষে সভাও হয়। কলকাতা কর্পোরেশন এলাকার ১৪১টি ওয়ার্ড এলাকাতেই এদিন চলে প্রচার অভিযান, মিছিল, পথসভা।
- See more at: http://ganashakti.com/bengali/news_details.php?newsid=72910#sthash.K3VO4DqH.dpuf
No comments:
Post a Comment