45 लाख परीक्षार्थी आज देंगे प्राथमिक शिक्षक भर्ती की परीक्षा
Most states to miss March 31 deadline for compliance with Right to Education Act
পরীক্ষা শুরু হতে বাকি নেই আর ৩০ মিনিটও। এখনও বিভ্রান্ত হয়ে পরিক্ষাকেন্দ্রের খোঁজ করছেন বহু পরীক্ষার্থী। টেট পরীক্ষা ঘিরে বিভ্রান্তিতে পড়েছেন বোলপুরের পরীক্ষার্থীরা। সিট পড়েছিল মাড়গ্রামের বিষ্ণুপুর হাইস্কুলে। পরীক্ষার্থীদের এখন বলা হচ্ছে যেখানে সিত পড়েনি। এর জেরে নাকাল দেড়শো পরীক্ষার্থী। স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে আবেদনকারীরা।
বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে হালিশহরের মণ্ডল পাড়া গার্লস স্কুলে। পরীক্ষার্থীদের এখন বলা হয়েছে সিত পড়েছে উত্তর ২৪ পরগণার গাইঘাটার একটি স্কুলে। টেট পরীক্ষা ঘিরে বিভ্রান্তি বীরভূমের নানুরে। ভোর ৪টে নাগাত বেড়িয়েও সময় মতো পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে পাড়ছেন না অনেকেই। ফলে নাজেহাল হচ্ছেন বহু আবেদকারী ও তাঁদের অবিভাবকরা।
একই রকম এসেছে কলকাতার বিভিন্ন স্কুলে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ঘিরে নাজেহাল হন নিউ আলিপুর মাল্টিপার্পাস কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষাকেন্দ্র খুঁজতে গিয়ে নাকাল হন তাঁরা। কেন্দ্রের নাম ও কোডে বিভ্রান্তি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীরা।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ঘিরে রাজ্যজুড়ে চূড়ান্ত অব্যবস্থার ছবি ধরা পড়ল সকাল থেকেই। সময় মতো পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে না পারার খবর এসেছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে। বারুইপুরে ট্রেন থেকে পড়ে যান মহিলা পরীক্ষার্থী। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তী করা হয়েছে।
ট্রেনে উঠতে গিয়ে নাকাল হচ্ছেন যাত্রীরা। বারাসতে ট্রেনে উঠতে গিয়ে পড়ে যান তিন পরীক্ষার্থী। এক ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ বারাসত স্টেশনে আপ হাসনাবাদ লোকাল। রেল অবরোধ করে পরীক্ষার্থীরা। বর্ধমানে পরীক্ষাকেন্দ্রে যেতে গিয়ে নাকাল হন পরীক্ষার্থীরা।
আজ প্রাথমিক শিক্ষকপদে নিয়োগের টেট পরীক্ষা। এবার রেকর্ড সংখ্যক পরীক্ষার্থী প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষা দিচ্ছেন। কিন্তু ইতিমধ্যেই পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ উঠছে। শনিবার সন্ধে পর্যন্ত বহু পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রশ্নপত্র ট্রেজারি বা থানায় পৌঁছয়নি বলে অভিযোগ। একই অভিযোগ এসেছে বিভিন্ন জেলা থেকেও।
पश्चिम बंगाल प्राथमिक शिक्षा बोर्ड की ओर से संचालित होने वाली प्राथमिक शिक्षक भर्ती की परीक्षा टीचर्स एलिजिबिलिटी टेस्ट (टेट) में आज 45 लाख परीक्षार्थी बैठेंगे। इसके लिए बोर्ड की तरफ से सारी तैयारियां पूरी की जा चुकी हैं। 35 हजार सीटों के लिए परीक्षा होगी। परीक्षा 5500 केंद्रों पर दोपहर 1 से 2 बजे तक चलेगी। प्राथमिक शिक्षा बोर्ड के अध्यक्ष मानिक भंट्टाचार्य ने कहा कि परीक्षार्थियों के लिए परीक्षा से 30 मिनट पहले सेंटर के अंदर प्रवेश करना अनिवार्य होगा। परीक्षार्थियों को परीक्षा से 15 मिनट पहले प्रश्नपत्र दिए जाएंगे। लिखने के लिए वे काले रंग के बॉल पेन का ही इस्तेमाल कर सकते हैं। यह परीक्षा सात भाषाओं में होगी। परीक्षार्थी अपनी इच्छानुसार भाषा का चयन कर सकते हैं लेकिन अंग्रेजी सभी के लिए अनिवार्य होगी। अंग्रेजी में कुल 20 प्रश्नों का उत्तर देना होगा। टेट का परीक्षाफल प्रशिक्षित और अप्रशिक्षित दो तालिकाओं में प्रकाशित किया जाएगा। पहले प्रशिक्षित परीक्षार्थियों को नियुक्ति पत्र देने के बाद अप्रशिक्षित परीक्षार्थियों को मौका मिलेगा। प्राप्त जानकारी के अनुसार परीक्षा में आवेदन कर्ताओं की प्रचुर संख्या को देखते हुए परीक्षा को शांतिपूर्ण ढंग से संपन्न करने में बोर्ड की तरफ से कोई कसर नहीं छोड़ी जा रही है। इस परीक्षा के लिए कई हजार परीक्षकों को नियुक्त किया गया है। परीक्षा में किसी भी तरह की गड़बड़ी से निबटने के लिए सुरक्षा के पुख्ता इंतजाम किए गए हैं। बोर्ड की तरफ से यह जानकारी दी गई है कि परीक्षार्थी उत्तर पुस्तिका पर सही ओएमआर नंबर, रोल नंबर, कैटेगरी व भाषा स्पष्ट रूप से लिखना न भूलें।
- इंटरनेट व एडमिट कार्ड के सेंटर में विभेद
परीक्षा से एक दिन पहले नदिया के कई परीक्षार्थियों को सेंटर का पता नहीं चल पाने से काफी परेशानी का सामना करना पड़ रहा है। परीक्षार्थियों का कहना है कि वेबसाइट और एडमिट कार्ड पर दिए गए सेंटर के नाम में कोई मेल नहीं है। दोनों जगह सेंटर के नाम अलग-अलग दिए गए हैं। शनिवार को जब वे एडमिट कार्ड लेकर उसपर दिए गए सेंटर पर पहुंचे तो पता चला कि वहां उनकी सीट नहीं पड़ी है। आरोप है कि बोर्ड द्वारा जारी हेल्पलाइन नंबर पर फोन करने से भी कोई जवाब नहीं मिल रहा है। गौरतलब है कि प्राथमिक शिक्षक भर्ती की परीक्षा की जानकारी बोर्ड की वेबसाइट पर 20 मार्च से ही दी जाने की बात थी लेकिन 23 मार्च तक इसकी वेबसाइट पर जानकारी नहीं मिल रही थी। सेंटर का पता नहीं चल पाने की वजह से परीक्षार्थियों की परेशानी बढ़ गई थी। अंत में 24 मार्च से वेबसाइट पर सारी जानकारियां मिलनी शुरू हुई। इसके बाद भी अंतिम समय तक परीक्षार्थियों को समस्या का सामना करना पड़ा।
আজকের শিরোনাম |
যানজট, অবরোধ, তথ্য বিভ্রাটে নাকাল রাজ্যের টেট পরীক্ষা |
আজ রাজ্য জুড়ে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা (টেট পরীক্ষা)। ৩৫ হাজার পদে আবেদনকারীর সংখ্যা ৪৫ লক্ষ। পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ছ'হাজার। আজ সকাল থেকেই যানজট আর অবরোধে নাকাল রাজ্যের বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে বারাসতে ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে জখম হন তিন পরীক্ষার্থী। তার মধ্যে মাথা ফেটে গুরুতর জখম হয়েছেন এক মহিলা পরীক্ষার্থী। এই ঘটনার পর অপর্যাপ্ত ট্রেনের অভিযোগে বারাসত স্টেশনে ট্রেন অবরোধ করেন একদল পরীক্ষার্থী। বারুইপুরে ট্রেন থেকে পড়ে গুরুতর জখম হয়েছেন আরও এক পরীক্ষার্থী। ঘটনার জেরে বারুইপুর স্টেশনে ট্রেন অবরোধ করেন একদল মানুষ। একেই পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত ট্রেন, তার উপর যাত্রী বিক্ষোভের জেরে বিপর্যস্ত রেল পরিষেবা। এ দিকে পর্যাপ্ত পরিমান বাসের অভাবে সকাল থেকেই হয়রানির সম্মুখিন হতে হয়েছে অসংখ্য পরীক্ষার্থীকে। ঝুঁকি নিয়ে বাসে 'বাদুড়ঝোলা' হয়ে যেতে হচ্ছে তাদের। হলদিয়া-মেচেদা এলাকায় তীব্র জানজটে আটকে পড়েন বহু পরীক্ষার্থী। বহরমপুরে রাস্তা আটকে বিক্ষোভ, ভাঙচুরে সামিল হন বেশ কিছু মানুষ। এ সবের মধ্যেই অ্যাডমিট কার্ড ও সরকারি ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ভুল তথ্যের ফলে বিভ্রান্ত হাজার হাজার পরীক্ষার্থী। অ্যাডমিট কার্ডে দেওয়া তথ্যের ভুলে পরীক্ষা দিতে এসে নানুরে প্রায় সাড়ে চারশো, জগদ্দলে প্রায় সাড়ে তিনশো, আলিপুরে প্রায় দেড়শো পরীক্ষার্থীকে নাকাল হতে হয়েছে। রাজ্য জুড়ে চরম দুর্ভোগ ও বিভ্রান্তির শিকার হতে হল হাজার হাজার পরীক্ষার্থীকে। http://www.anandabazar.com/31sironam.html |
On Monday, when the deadline for compliance with the Right to Education (RTE) Act expires, children will get a short shrift again. Government data shows about 40% primary schools don't have adequate teachers, 33% are without girls' toilets and 39% lack ramps for children with disabilities.Times of India reports.
With the enactment of the Right of Children to Free and Compulsory Education (RTE) Act in 2009 all states and Union Territories were expected to comply with the norms by March 31, 2013 â€" a deadline that most states will miss. These norms included optimum pupil-teacher ratio, infrastructure rules like adequate drinking water, toilets, stipulated working days and instruction hours and establishment of school management committees.
Of the 52 lakh sanctioned posts of teachers, there are 11 lakh vacancies. Besides shortage, states are also battling the malaise of untrained or under-qualified teachers that is pegged at around 8.6 lakh or 20% of the total teachers. The states with the bulk of these teachers is West Bengal (1.97 lakh), Bihar (1.86 lakh) and Jharkhand (77,000). Infrastructure norms for drinking water (94% of schools) and ramps (in 61% of schools) have been complied with, while 64% schools have separate toilets for girls and boys.
States have sought an extension in the deadline as they flounder due to lack of adequate resources and political will. But experts point to a more worrying concern: the lack of attention to learning outcomes. Several studies, including the ASER survey 2012, say that while enrolment has increased and more children are going to school, learning levels have dipped.
Noting that over three lakh private budget schools face closure after March 31 â€" the deadline for meeting infrastructure requirements under the Act, impacting 4-5 crore students â€" Ashish Dhawan from Centre Square Foundation said private school regulation should be based on audited performance rather than input-based norms.
Educational Initiatives' SridharRajagopalan said that regular and third party measurement of learning was required. Giving the example of Gujarat that organizes an annual assessment for student learning called `Gunatsav', Rajagopalan said that students were assessed by teachers in the first round and then 25% randomly picked schools were assessed by ministers and senior officials led by CM NarendraModi.
Accountability Initiatives' Yamini Aiyer pointed out that learning outcomes had to become part of the states' and Centre's goals. She also underlined the importance of the school management committees and greater involvement of parents in running a school.
Civil society representatives said that a large number of low-fee private schools faced closure because of undue emphasis on infrastructure issues rather than learning outcomes.
আজ প্রাথমিক শিক্ষকপদে নিয়োগের টেট পরীক্ষা। এবার রেকর্ড সংখ্যক পরীক্ষার্থী প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষা দিচ্ছেন। কিন্তু ইতিমধ্যেই পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ উঠছে। শনিবার সন্ধে পর্যন্ত বহু পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রশ্নপত্র ট্রেজারি বা থানায় পৌঁছয়নি বলে অভিযোগ। একই অভিযোগ এসেছে বিভিন্ন জেলা থেকেও।
প্রাথমিক শিক্ষপদে নিয়োগের টেট পরীক্ষায় ৩৫ হাজার শূন্যপদের জন্য পরীক্ষায় বসছেন প্রায় ৪৫ লক্ষ পরীক্ষার্থী। পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ছ`হাজার। ইতিমধ্যেই পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ সামনে এসেছে। কোথাও অভিযোগ যাঁরা ফর্ম তুলেও জমা দেননি তাঁদের জন্যও পরীক্ষাকেন্দ্র নির্দিষ্ট করা হয়েছে। আবার কোথাও, যে পরীক্ষাকেন্দ্র নির্দিষ্ট করা হয়েছে, তার আদৌ কোনও অস্তিত্ব নেই বলে অভিযোগ। পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, নির্দিষ্ট ঠিকানা না থাকায় পরীক্ষাকেন্দ্র কীভাবে খুঁজবেন, তা নিয়ে ধন্দে রয়েছেন তাঁরা। সমস্যার সমাধানে ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইন চালু করেছে সরকার। আবেদনকারীদের অভিযোগ, বহু ক্ষেত্রেই হেল্পলাইনও কাজ করেনি।
বিভিন্ন স্কুলের তরফেও অভিযোগ, স্কুলে যত সংখ্যক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব, তার থেকে অনেক বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। এমনকী পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্তও পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রশ্নপত্রও ট্রেজারি বা থানায় পৌঁছয়নি। বারবার জানানো সত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এইসব কারণেই প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ঘিরে অশান্তির আশঙ্কা করছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর আগে স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় চূড়ান্ত বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছিল ।
প্রাথমিক: পথে ভিড়ে নাজেহাল পরীক্ষার্থীরা
নেওয়া হবে ৩৫ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক। তার জন্য আজ, রবিবার পরীক্ষায় বসবেন ৪৫ লক্ষ প্রার্থী।এই পরীক্ষার আগে বিভ্রান্তি চরমে৷ বহু পরীক্ষা কেন্দ্রের ঠিকানা যথার্থ, সঠিক নয় বলে অভিযোগ জানিয়েছেন পরীক্ষার্থীরা৷ এমনকি হেল্প লাইন থেকেও সহায়তা মিলছে না বলেও অভিযোগ৷ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ওয়েবসাইট দেখার আর্জি জানিয়েছে পরীক্ষার্থীদের৷পরীক্ষার আগে যানজট, অপ্রতুল ট্রেন,ভিড়, পরীক্ষাকেন্দ্র খুঁজে পাওয়ার সমস্যায় পড়েছেন অনেক পরীক্ষার্থী।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ঘিরে কোথাও যানজট৷ কোথাও ট্রেন অবরোধ৷ বাসে-ট্রেনে বাদুড়ঝোলা ভিড়৷ কার্যত চূড়ান্ত হয়রানির মুখে পরীক্ষার্থীরা৷ পরীক্ষার কয়েকঘণ্টা আগে মাঝরাস্তায় অনেক পরীক্ষার্থীই আটকে রয়েছেন বলে অভিযোগ৷ পরীক্ষাকেন্দ্রে আদৌ তাঁরা ঠিকসময়ে পৌঁছতে পারবেন কী না সন্দেহ৷ মুর্শিদাবাদ থেকে মেদিনীপুর, বারাসত থেকে কোচবিহার-সর্বত্রই এক ছবি৷
পরীক্ষার্থীদের ভিড়ে উপচে পড়েছে ট্রেন৷ভিড়ের চাপে ট্রেন থেকে পড়ে আহত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার এক পরীক্ষার্থী৷ ঘটনাটি ঘটেছে শিয়ালদহ দক্ষিণ-লক্ষ্মীকান্তপুর শাখার শাসন রোড স্টেশনে৷ আহত পরীক্ষার্থীকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷
ট্রেন না পেয়ে বারাসত স্টেশনে অবরোধ করেন পরীক্ষার্থীরা৷ ফলে শিয়ালদহ-বনগাঁ ও শিয়ালদহ-হাসনাবাদ শাখায় ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত৷ তারমধ্যে ট্রেনে অত্যধিক ভিড়ের চাপে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন৷ বারুইপুর স্টেশনে ট্রেন অবরোধ হয়৷ রাজ্যের বিভিন্ন রাস্তায় দেখা দিয়েছে যানজট৷সবমিলিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে গিয়ে হয়রান পরীক্ষার্থীরা৷
এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ছড়ানোর অভিযোগে, এক পরীক্ষার্থীকে গ্রেফতার করল পুলিশ৷ ঘটনাটি ঘটেছে দুর্গাপুরের কাঁকসা থানা এলাকায়৷ ধৃতের নাম পার্থপ্রতিম হালদার৷ অভিযোগ, গতকাল সন্ধেয় বেশ কয়েকজন পরীক্ষার্থীকে ফোন করে প্রশ্ন ফাঁসের খবর দেন পার্থ৷ খবর ছড়িয়ে পড়তে চাঞ্চল্য ছড়ায়৷ এরপরই বিষয়টি জানতে পেরে রাতে পার্থপ্রতিম হালদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ নেহাতই গুজব ছড়ানোর জন্য, না কি এর পেছনে অন্য কোনও মতলব ছিল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ৷ তবে, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে কয়েকটি পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে প্রশ্নপত্র বিক্রির খবর পাওয়া গেছে৷ সেই প্রশ্ন আসল না নকল তা অবশ্য নিয়ে ধন্দ দেখা দিয়েছে৷
No comments:
Post a Comment