মুজফ্ফরনগরে দাঙ্গায় মৃত ৪, ধৃত ৮
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ফের হিংসা মুজফ্ফরনগরে। এবার হিংসার বলি চার। পুলিশ হিংসার ঘটনায় আট জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে ঘটনায় ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বুধবার ভৌরকলা থানা এলাকায় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। দু'তরফ থেকেই গুলি চলে। এই ঘটনায় হুসেনপুর কলা গ্রামের তিন যুবকের মৃত্যু হয়। এর পরই ওই তিন যুবকের সম্প্রদায়ের লোকেরা তাঁদের নির্দোষ দাবি করে বুড়ানা থানা ঘেরাও করে। অন্য দিকে ফুগনার হসনপুর গ্রামে দুই দম্পতির ওপর হামলা চালায় কয়েক জন। তাদের প্রত্যেকের মুখই কাপড়ে ঢাকা ছিল। সেই ঘটনায় মহিলার মৃত্যু হয়। তাঁর স্বামীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সন্ধে ৬টা নাগাদ হামলা চালানো হয় মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামের এক প্রাক্তন সেনা জওয়ানের ওপর। সে সময় তিনি নিজের আখের খেতে জল দিতে গিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, তখনই ১০-১১ জন মুখোশ পরা লোকেরা তাঁর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে মারধরও করে। অন্য এক চাষি এই ঘটনা দেখে বাকিদের খবর দেয়। এর পরই চাষিরা পিএসি-র জওয়ানদের নিয়ে এলাকায় পৌঁছয়। জওয়ানদের আসতে দেখেই তাঁদের ওপর গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। এর পরই দু'পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। ফায়রিংয়ে তিন যুবকের মৃত্যু হয়। তিন জনই একই পরিবারের ছিল বলে জানা গিয়েছে।
ভৌরকলা থানার ওসি জানিয়েছেন, সামান্য বিবাদকে কেন্দ্র করে দুই গ্রাম (মহম্মদপুর রায়সিং এবং হুসেনপুর কলা)-এর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন ডিএম এবং এসপি। মেরঠের আইজি ব্রজভূষণ শর্মাও ঘটনাস্থলে যান। মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামের ওই প্রাক্তন সেনা জওয়ানের বাড়ি থেকে দু'জনকে আটক করেছে পুলিশ। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
অন্য দিকে ফুগনায়ে বাইক সওয়ার এক দম্পতির ওপর হামলা চালায় কয়েকজন। মহিলার হত্যা করা হয়। তার পর তাঁর স্বামীর ওপরও ছুরি দিয়ে হামলা চালানো হয়। তাঁর স্বামীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। জানা গিয়েছে, তাঁরা ডাক্তার দেখিয়ে ফিরছিলেন, তখনই তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়।
পুলিশ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন, ঘটনায় আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মুজফ্ফরনগরের এসএসপি এইচএম সিং জানিয়েছেন, বুড়ানা থানায় ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
উল্লেখ্য গত বারের দাঙ্গায় মুজফ্ফরনগরে ৬২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামও সে সময় দাঙ্গা বিধ্বস্ত ছিল। সূত্রের খবর, যে তিন যুবক মারা গিয়েছে, তারা গতবারের দাঙ্গার পর ত্রাণ শিবিরে থাকত।
জানা গিয়েছে, বুধবার ভৌরকলা থানা এলাকায় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। দু'তরফ থেকেই গুলি চলে। এই ঘটনায় হুসেনপুর কলা গ্রামের তিন যুবকের মৃত্যু হয়। এর পরই ওই তিন যুবকের সম্প্রদায়ের লোকেরা তাঁদের নির্দোষ দাবি করে বুড়ানা থানা ঘেরাও করে। অন্য দিকে ফুগনার হসনপুর গ্রামে দুই দম্পতির ওপর হামলা চালায় কয়েক জন। তাদের প্রত্যেকের মুখই কাপড়ে ঢাকা ছিল। সেই ঘটনায় মহিলার মৃত্যু হয়। তাঁর স্বামীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার সন্ধে ৬টা নাগাদ হামলা চালানো হয় মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামের এক প্রাক্তন সেনা জওয়ানের ওপর। সে সময় তিনি নিজের আখের খেতে জল দিতে গিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, তখনই ১০-১১ জন মুখোশ পরা লোকেরা তাঁর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে মারধরও করে। অন্য এক চাষি এই ঘটনা দেখে বাকিদের খবর দেয়। এর পরই চাষিরা পিএসি-র জওয়ানদের নিয়ে এলাকায় পৌঁছয়। জওয়ানদের আসতে দেখেই তাঁদের ওপর গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। এর পরই দু'পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। ফায়রিংয়ে তিন যুবকের মৃত্যু হয়। তিন জনই একই পরিবারের ছিল বলে জানা গিয়েছে।
ভৌরকলা থানার ওসি জানিয়েছেন, সামান্য বিবাদকে কেন্দ্র করে দুই গ্রাম (মহম্মদপুর রায়সিং এবং হুসেনপুর কলা)-এর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন ডিএম এবং এসপি। মেরঠের আইজি ব্রজভূষণ শর্মাও ঘটনাস্থলে যান। মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামের ওই প্রাক্তন সেনা জওয়ানের বাড়ি থেকে দু'জনকে আটক করেছে পুলিশ। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
অন্য দিকে ফুগনায়ে বাইক সওয়ার এক দম্পতির ওপর হামলা চালায় কয়েকজন। মহিলার হত্যা করা হয়। তার পর তাঁর স্বামীর ওপরও ছুরি দিয়ে হামলা চালানো হয়। তাঁর স্বামীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। জানা গিয়েছে, তাঁরা ডাক্তার দেখিয়ে ফিরছিলেন, তখনই তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়।
পুলিশ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন, ঘটনায় আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মুজফ্ফরনগরের এসএসপি এইচএম সিং জানিয়েছেন, বুড়ানা থানায় ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।
উল্লেখ্য গত বারের দাঙ্গায় মুজফ্ফরনগরে ৬২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। মহম্মদপুর রায়সিং গ্রামও সে সময় দাঙ্গা বিধ্বস্ত ছিল। সূত্রের খবর, যে তিন যুবক মারা গিয়েছে, তারা গতবারের দাঙ্গার পর ত্রাণ শিবিরে থাকত।
No comments:
Post a Comment