বাতাসে বাতাসে বিষকণা
বিষকণায় ক্যানস্যার
ধর্মোন্মাদ
পলাশ বিশ্বাস
Mediamorcha E-patrika
एक सांस्कृतिक युद्ध
2013.10.19
ऑल इंडिया बैकवर्ड स्टूडेंटस फोरम द्वारा जारी पुस्तिका ''किसकी पूजा कर रहे हैं बहुजन? (महिषासुर : एक पुर्नपाठ)'' का संपादकीय
प्रमोद रंजन / महिषासुर के नाम से शुरू हुआ यह आंदोलन क्या है…
www.mediamorcha.com
Like · · Share · about an hour ago ·
বাতাসে বাতাসে বিষকণা
বিষকণায় ক্যানস্যার
ধর্মোন্মাদ
পরিবেশ দুষণে কারও মাথাব্যথা
হওয়ার নয় তবু বাতাসে বাতাসে
বিষকণা
বিষকণায় ক্যানস্যার
অখ্যাত গ্রাম জেলা উন্নাও
সাধুর স্বপ্নাদেশ
হয়ে যায় সোনার কেল্লা
পিপলী লাইভ সরাসরি
স্বপ্নাদেশ নিয়ে
খনন শুরু ইতিহাসের
এই দেশে বাস করি আমরা
দাস ভূমি দাসভূমি দাসভূমি
সারা দুনিয়ায় সবচেয়ে
বেশি মানুষ আজও দাস
দাসপ্রথা আজও চালু
খোলা বাজারে বিকোচ্ছে দাস
ডিজিটাল বাযোমেট্রিক
ওয়ান থার্ড ভারতবর্ষ
শরণার্থী আজ
দেশ ভাগের পর
উন্নয়ণে, সবুজায়নে
ভারতনির্মাণে
ভারত উদয়ে
আর্থিক সংস্কারে
বেসরকারিকরণে
ডিসইনভেস্টমেন্ট
অসংবৈধানিক
আধার কার্ডে
এফডিআই এ
সেজ আণবিক চুল্লিতে
জৈব বীজ জৈব সারে
ইন্ডাস্ট্রিয়্যাল করিডোরে
স্বর্ণিম রাজপথে
টোল প্লাজায়
শপিং মলে
খোলা বাজারের
করপোরেট জায়নবাদী
নিরন্কুশ ধর্মোন্মাদে
প্রতি একজনা
তিন জনের মধ্যে
আজ ইন্টারন্যাল রিফুইজি
সব কটি
আদিবাসী এলাকার বিরুদ্ধে
রাষ্ট্রের যুদ্ধঘোষণা
অস্পৃশ্য ভূগোলে
ইতিহাসের সৈণ্য শাসণ
সশস্ত্র সৈন্য বিশেষাধিকার
ধর্ষণের,হত্যার
অস্পৃশ্য ভুগোলের
প্রতিটি নাগরিক
অসুর মহিসাসুর
রং ভেদে ধর্মের
জয় জয়কার
রাশ্ট্রশক্তি
অখন্ড মহিষমর্দিনী
পারমাণবিক
অস্পৃশ্য ভূগোল
মহিষাসুর যুগে যুগে
ধর্ম রক্ষার্থে
ক্ষমতা দখলে
একচেটিয়া আগ্রাসনে
যুগে যুগে অবতার
মনমোহন অবতার
বিদেশি পুঁজি অবাধ
নিরন্কুশ করপোরেট রাজ
বিল্ডার রাজ
মাফিযা রাজ
কয়লা খেলে
রং সবচেয়ে পরিস্কার
তেল পান করলে
রং ইংরেজ
দিকে দিকে
রংরেজ
পাড়ার পাঁচু
চুরির দায়ে
ধরা পড়লে
সোজা গণ ধোলাই
রাষ্ট্রনেতারা ধরা
পড়লে হয়ত লালূর মতোই
জেল,নয়ত ক্ষমতায় নির্বাসন
আম্বানি,বিড়লা,জিন্দাল,টাটা
ধরা পড়লে সরাসরি
এফআইআর ইকোনোমির বিরুদ্ধে
রেটিং ধড়াম
শেয়ার বাজার ধড়াম
উন্নয়ন সুচক ধড়াম
আইন রাস্তা বদলে
নিজের কাজ করে চলে
আমরা স্বস্তিতে অবশেষে
করপোরেট রাজ চলছে
বিনোদন চলছে
ধর্মোন্মাদ চলছে
তোমার ঘরে
বাস করে
কয়জনা
সবাই মহাজন
দেদার পেশিশক্তি
দেদার বেহিসাব
কাঁচা টাকা
বিষকণা বিষকণা
বিষকণায় অভ্যস্ত
এই বধ্যভূমি অনন্ত
এই দাসভূমি অনন্ত
রাজকার্য ধার্মিক
আস্থা উত্সব
পুজো বিনোদন
পুজো করপোরেট
পুজো বাজার
পুজো নিঃশব্দ
ঘৃণা অভিযান
যেমন উন্নাও
খনন অভিযান
সরাসরি প্রসারণ
টিভির পর্দা
ফ্যাশন প্যারেড
ধারাবাহিক
জাপানী তেলের
বিগ্য়াপন
প্রতিটি শিরোণাম
ঘোষণার পর
ঘোষমার আগে
এত জাপানী তেল দিলে
কামদুনি না হয়ে
কি আর হবে বলুন
মানুষ কন্ডোম হয়ে
চলে অলীলায়
প্রযুক্ত প্রযুক্তির
রমরমা
আমরা উইজেট
আমারা গেজেট
আমরা টুল
আমরা দাস
আমরা শরণার্থী
আমরা ডিজিটাল
আমরা বায়োমেট্রিক
আমরা অনলাইন
আমরা বধ্য
আমরা অসুর
আমরা মহিষাসুর
দেবি জলে চলে যায়
জল থাকে ডাঙ্গায়
জৈব দুর্দশা কাণায়
খানায় বিষকণায়
আমরা ব্যবহ্রত
আমরা অভ্যস্ত
অভ্যস্ত গণ ধর্ষণে
অভ্যস্ত গণ সংহারে
অভ্যস্ত ধর্মীয় উন্মাদণায়
অভ্যস্ত অঘোষিত
সাম্প্রদায়িকতায়
অভ্যস্ত জাতপাতে
অভ্যস্ত পুরোহিতের
অশুদ্ধ সংস্কৃত
উছ্চারণে
অভ্যস্ত জল চলাচলে
অভ্যস্ত মোসাহেবিতে
অভ্যস্ত প্রতিনিয়ত
ভয়াদোহনে,সন্ত্রাসে
বিনা প্রতিবাদ
আমরা সোচ্চার শ্লোগানে
আমরা সোচ্চার মিছিলে
বিরিয়াণির ভাগ নিয়ে
কাড়কাড়ি,একচেটিয়া
আধিপাত্য পরিবর্তন
হয়না কখনো
তবু পরিবর্তন আসে
আমরা হারমাদ তাড়াই
আমরা হারমাদ নিয়ে
লিভ ইন করি
আমরা অভ্যস্ত হারমাদে
হারমাদের রং পাল্টে যায়
আমরা ভাবি, বাহ
এই ত পরিবর্তন
রাজধানী বদলে যায়
আমরা প্রত্যাশা করি
নিয়তি বদলে যাবে
কর্মফলের নিয়তি
শুদ্ধ অশুদ্ধ বিশুদ্ধ
আমরা ভাগ ভাগ
আমরা দাস দাস দাস
গণতন্ত্রে
আইন আছে
শাসন আছে
আইনের শাসন নেই
সংবিধান আছে
অবশ্য পাঠ্য সংবিধান
এই সংবিধান
প্রতি মুহুর্তে
আততায়ীর
একচেটিয়া আগ্রাসণে
ক্রুশবিদ্ধ,আমরা
শুধু যীশুর মুখ দেখতে পাই
আমরা শুধু নীরার হাত
দেখতে পাই
সেই হাত ছুঁয়ে
থাকতে চাই
সুখে দুঃখে
গভীর অসুখের সময়
বিপর্যয়ে অনাহারে
বেকারত্বের গহণ জ্বালায়
অনিশ্চিত ভবিষ্যতের
অন্ধেকারে তলিয়ে যেতে যেতে
আত্মহত্যার বিকল্প নির্বাচনে
তবু বিনোদন চাই
শুধুই বিনোদন
রাত দিন সাত দিন
চব্বিশ ঘন্টা
শুধু বিনোদন
শুধু বিনোদন
শুধু কন্ডোম
শুধু কন্ডোম
শুধু জাপানী তেল
শুধু জাপানী তেল
অসুর মহিসাসুর বধ
চলতেই থাকে
অসুরের বাবা
অসুরের মা
অসুর নিজে
কিচ্ছু টের পায়না
নরবলি চলতে থাকে
আমরা চিত্কার করে বলি
রাজনৈতিক সন্ত্রাস
নরবলি চলতে থাকে
আমরা চিত্কার করে বলি
ধর্মীয় উত্সব
নরবলি চলতে থাকে
আমরা চিত্কার করে বলি
বাঙালির জাতিসত্বা
ইতিহাস বদল হয়না
বার বার ফিরে
আসে ইতিহাস
দেশভাগের রক্তঝরা
দিনগুলি
সত্তর দশকের
বৈপল্বিক স্বপ্ন
বার বার ফিরে আসে
ফিরে আসে নির্মম নির্যাতন
যাতনা যতরকম
জীবনযাপনে দহন
শ্বাস প্রশ্বাসে বিষকণা
ফিরে আসে যুদ্ধ
গৃহযুদ্ধ ফিরে ফিরে
আসে বার বার
কখনো মরিচঝাঁপি
কখনো নন্দীগ্রাম
কখনো জঙ্গলমহল
নক্সাল বাড়ি হয়ে যায়
বুটের শব্দে
আততায়ীর পদক্ষেপে
বেযনটের ডগায়
বাঁধা হয়ে তাকে
গণতন্ত্র চিরদিন
গণতন্ত্র শুধুই বুঝি
পতাকার রং
মানুষের মন নেই
মানুষজীবন নেই
ন্যায় অন্যায়
সাম্যঅসাম্য
কিছুই নেই গণতন্ত্রে
গণতন্ত্র শুধুই
পুরোহিতের ভূল
উচ্চারণে
মুখ্যমন্ত্রিত্বের দাপটে
প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে
মোড়ে মোড়ে
রবীন্দ্র সঙ্গীতের বদলে
জায়কাবদল টন্ডীপাঠ
ফিরে আসে কাঁটা তার
বার বার বার
ফিরে আসে দেশ ভাগ
বার বার বার
ইতিহাসের সাম্রাজ্যে
শরণার্থী ভুগোল
ইতিহাসের
একচেটিয়া আধিপাত্যে
আমরা দাস দাস দাস
Like · · Share · 3 hours ago ·
Gladson Dungdung shared झारखंडी भाषा संस्कृति अखड़ा's photo.
I insist the so-called Sarna Dharamgurus and so-called Sarna leaders to respond it. What is their opinion about this? Will they mobilize the followers of Sarna religion against it? or they merely want to attack the Christianity to achieve their political goal? I'm completely against attack, abuse or misusing of the religion. Finally, the truth has come up, therefore, let's not divide the Adivasis, but unite them to fight for protection of our land, territory and resources.
झारखंडी भाषा साहित्य संस्कृति अखड़ा आदि धर्म का समर्थक है. लेकिन जो लोग आरएसएस के इशारे पर सरना और ईसाई को लड़ाना चाहते हैं उनसे पूछना चाहेंगे कि ये जो नोवामुंडी ...See More
24 Ghanta
কানপুরের জন্সভায় বক্তব্য রাখছেন নরেন্দ্র মোদী, নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে পড়ুন বিস্তারিত
http://zeenews.india.com/bengali/nation/narendra-modi-rally-in-kanpur-today_17233.html
Like · · Share · 72172 · 37 minutes ago ·
Navbharat Times Online
गुजरात के मुख्यमंत्री नरेंद्र मोदी के 'विकसित' राज्य की एक सचाई यह भी है कि यहां अपनी गरीबी दूर करने और एक बेहतर जिंदगी के लिए महिलाएं अपनी कोख किराए पर दे रही हैं। पढ़ें और बताएं क्या है आपका कहना...http://nbt.in/JYlN7a
#Modi
Like · · Share · 647320102 · 3 hours ago ·
Xavier Dias via Agariya Heetrakshak Sangh
As the agarya season begins, there is little that the Gujarat government can offer to the...
Like · · Share · 4 hours ago ·
जनज्वार डॉटकॉम
इस आन्दोलन को जहां किसी भी प्रकार के धार्मिक कर्मकांड से दूर रखना होगा, वहीं मार्क्सवादी प्रविधियां भी इसमें काम न आएंगी. न सिर्फ सिद्धांत के स्तर पर, बल्कि जमीनी स्तर पर भी इस आंदोलन को कर्मकांडियों और मार्क्सवादियों के लिए समान रूप से, अपने दरवाजे कडाई से बंद करने होंगे... http://www.janjwar.com/society/1-society/4436-kisaki-pooja-kar-rahe-hain-bahujan-for-janjwar-by-prmod-ranjan
Like · · Share · 4 hours ago ·
5 people like this.
सहरिया व खैरुआ औरतों की स्थिति पुरुषों के मुकाबले कहीं ज्यादा दयनीय और चिंताजनक है. औरतों को रोटी की जबरदस्त किल्लत का सामना करना पड़ता है. परिवार में जब भी भूख...See More
Xavier Dias shared DOCcupy and Decolonise's photo.
[Another] hazard facing mass movements is the NGO-ization of resistance. It will be easy to twist what I'm about to say into an indictment of all NGOs. That wou...See More
Panini Anand
ground zero... by Valay Singh
No...Not Good News | Valay Singh Rai
The marginalised, the old and infirm women and children suffer the most, and are ignored
जनज्वार डॉटकॉम
महिषासुर का प्रश्न देश के 85 फीसदी पिछड़ों, दलितों और आदिवासियों की पहचान और अस्मिता से जुड़ा हुआ है. अब दलित और आदिवासी अपनी जड़ों की तरफ लौट रहे हैं. वे अब अपने नायकों को इतिहास में तलाश रहे हैं, क्योंकि इतिहास का बहुजन पाठ अभी बाकी है...http://www.janjwar.com/society/1-society/4435-sanskritik-yuddha-men-utre-asur-for-janjwar-by-amrendra-yadav — with Sudha Raje and 49 others.
Like · · Share · 4 hours ago ·
Like · · Share · 2 hours ago ·
देखो फेकू के गुजरात में बेरोजगारी के कारण युवा आत्महत्या करने को मजबूर हो रहे है ।।
Like · · Share · about an hour ago via mobile ·
Like · · Share · 4 hours ago ·
নয়াদিল্লি: কয়লা দুর্নীতির এফআইআর-এ তাঁর নাম উঠে আসা নিয়ে জল্পনার মধ্যেই শুক্রবার সন্ধ্যায় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের সঙ্গে দেখা করলেন আদিত্য বিড়লা গ্রুপের চেয়ারম্যান কুমার মঙ্গলম বিড়লা৷ কী বিষয়ে বৈঠক হয়েছে তা খোলসা করেননি এই নামজাদা শিল্পপতি৷ তবে এফআইআর নিয়ে কথা হয়েছে বলে জানিয়েছেন৷ নিজেকে নির্দোষ দাবি করে তাঁর বক্তব্য, 'অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷ এ নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না৷ আমি কোনও দোষ করিনি, তাই এ নিয়ে চিন্তিতও নই৷ জীবনে ওঠাপড়া তো থাকেই৷ এখনও অনেক কাজ বাকি৷' অন্যদিকে, এক বিবৃতিতে হিন্ডালকো জানিয়েছে, 'কয়লার ব্লক বণ্টনের ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ম ও পদ্ধতি মেনেই যাবতীয় পদক্ষেপ করা হয়েছে৷'
বিড়লার এই আপাত দার্শনিক উত্তরে অবশ্য জল্পনা থামার কোনও লক্ষণ নেই৷ এফআইআর-এ বিড়লা, হিন্ডালকো ও ন্যালকোর নাম উঠে আসায় গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করেছে দেশের শিল্পমহল৷ বিড়লাকে যেভাবে নিশানা করা হয়েছে তাতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ইনফোসিস প্রধান নারায়ণ মূর্তি৷ তাঁর বক্তব্য, এই ঘটনা বিদেশি বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে৷ তিনি বলেন, 'কুমার মঙ্গলম একজন অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় শিল্পপতি৷ উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আনাটা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ভালো চোখে দেখবেন না৷ এত গুরুতর অভিযোগ আনার আগে তদন্ত সংস্থাগুলির ১০০% নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন৷' শুক্রবার একটি বিবৃতি দিয়ে এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছে বাণিজ্য সংগঠন সিআইআই-ও৷ তাদের বক্তব্য, 'বাণিজ্যমহলে কোনও সংস্থা বা ব্যক্তির ভাবমূতি তৈরি হতে বহু বছর লাগে৷ তাই এ ধরনের অভিযোগ আনতে অত্যন্ত সতর্ক থাকা উচিত৷' সিআইআই প্রেসিডেন্ট কৃষ গোপালকৃষ্ণন এ দিন সরকারকে সতর্ক করে বলেন, 'নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এবং শিল্পপতিদের ভাবমূর্তি নষ্ট করে কোনও ভাবেই যাতে ভয়ের বাতাবরণ সৃষ্টি না হয় সে দিকে কড়া নজর রাখা উচিত৷' সমালোচনায় মুখর হয়েছে ফিকি-ও৷ তাদের বক্তব্য, 'শুধুমাত্র সন্দেহের উপর ভিত্তি করে শিল্পপতিদের এ ভাবে বলির পাঁঠা বানানো অন্যায়'৷ ফিকি প্রেসিডেন্ট নয়না লাল কিওয়াইয়ের বক্তব্য, এ ধরনের ঘটনার ফলে অনেক জরুরি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব পড়বে৷ বিড়লার বিরুদ্ধে এফআইআর আনার তীব্র সমালোচনা করেছেন এইচডিএফসি চেয়ারম্যান দীপক পারেখও৷ তাঁর কথায়, 'কুমার মঙ্গলম বিড়লা অত্যন্ত ঋজু চরিত্রের মানুষ৷ তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর আনা হাস্যকর৷'
সিবিআই অবশ্য এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড়৷ প্রাক্তন কয়লা সচিব পি সি পারেখ যে বিড়লাকে কয়লা ব্লক বণ্টন করা নিয়ে জেরায় সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেননি, এ দিন তা আবারও জানিয়েছে তারা৷ পাশাপাশি এ দিন পারেখের বিরুদ্ধে আরও একটি সংস্থাকে অবৈধভাবে কয়লা ব্লক পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনেছে তারা৷ ২০০৫ সালে কয়লা সচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর নবভারত পাওয়ার নামে একটি সংস্থার ডিরেক্টর পদে আসেন পারেখ৷ ২০০৭ সালে ওই সংস্থাকে ওডিশার রামপিয়া কয়লা ব্লক দেওয়া হয়৷ সিবিআই-এর সন্দেহ, এই ব্লক বণ্টনে পারেখের হাত থাকতে পারে, কারণ কয়লা মন্ত্রকে সবার কাছেই খবর ছিল যে পারেখ ওই সংস্থায় আছেন৷
এই সময়: পুজো মিটলেও পুজোর হোর্ডিং-ব্যানারের দৃশ্যদূষণে জেরবার মহানগরবাসী৷
বিসর্জনের পর্ব চুকেছে, তবু শহরের বেশিরভাগ জায়গা থেকেই এই ব্যানার, হোর্ডিংগুলি সরেনি৷ আর এগুলি সরানোয় তেমন গা-ও নেই পুজো কমিটিগুলির৷ পুজোর উদ্যোক্তাদের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দায় এড়াচ্ছে পুরসভা৷ ফলস্বরূপ হোর্ডিং-ব্যানারে ঢাকা পড়েছে মহানগরের মুখ৷
রাজ্যে পালাবদলের পরপরই শহরে যত্রতত্র হোর্ডিং লাগানো বন্ধ করতে কলকাতা পুরসভাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেই নির্দেশ মেনে হেরিটেজ এলাকা এবং হেরিটেজ ভবনের পাশে হোর্ডিং লাগানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে৷ পার্ক ও জলাশয়ের পাশেও হোর্ডিং লাগানো যাবে না বলে ঘোষণা করেছে পুরসভা৷ কিন্ত্ত সেই নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শহরজুড়ে হোর্ডিং-ব্যানার লাগিয়েছেন ছোট-বড় শহরের প্রায় সমস্ত পুজোর উদ্যোক্তারা৷ পুজোর অনেক আগে থেকেই সারা শহর হোর্ডিংয়ে ঢেকে গিয়েছে৷ পুজো মিটে গেলেও সেই সব হোর্ডিং-ব্যানারের একটা বড় অংশই রয়েছে স্বমহিমায়৷
শুক্রবার দুপুরে যাদবপুর ৮-বি বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা গেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ধার ঘেঁষে ফুটপাথের রেলিংয়ের উপর অজস্র পুজোর হোর্ডিং, ব্যানার টাঙানো রয়েছে৷ বাদ যায়নি ত্রিফলা বাতিস্তম্ভও৷ গড়িয়াহাট মোড়েও একই চিত্র৷ রাসবিহারী, টালিগঞ্জ, গড়িয়া, বাঘাযতীন, আনোয়ার শাহ রোড, শিয়ালদহ, কলেজ স্ট্রিট অঞ্চলেও যেদিকে চোখ পড়ে সর্বত্রই পুজোর হোর্ডিংয়ে ভর্তি৷ তার মধ্যে রাজ্যের বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতা-মন্ত্রীর পুজোর হোর্ডিংও রয়েছে৷ সেগুলির সঙ্গে জায়গা করেছে পুজো-ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে নেতা-মন্ত্রীদের হোর্ডিং৷ শাসকদলের নেতা-নেত্রীদের অনেক হোর্ডিংয়েই জ্বলজ্বল করছে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ৷
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কলকাতার সৌন্দর্যায়নের জন্য যখন কোটি কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে, তখন হোর্ডিং-ব্যানারে শহরের মুখ ঢাকা পড়ায় পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে৷ বেআইনি হোর্ডিং ঠেকানোর দায়িত্ব যাদের উপর, সেই কলকাতা পুরসভার বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্তারা অবশ্য তার দায় নিতে নারাজ৷ বিজ্ঞাপন বিভাগের এক আধিকারিক জানালেন, যারা হোর্ডিং-ব্যানার লাগিয়েছে তাদেরই সেগুলি খুলে নেওয়ার কথা৷ পুজো কমিটিগুলি সেই দায়িত্ব পালন না করায় পুরসভার ঘাড়ে দোষ চাপছে৷ পুরসভার যা কর্মীবাহিনী রয়েছে তা দিয়ে সারা শহরের হোর্ডিং-ব্যানার সরানো প্রায় অসম্ভব৷ তবে বিজ্ঞাপন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমারের আশ্বাস, আগামী ২৩ তারিখের পর কলকাতার বুকে আর পুজোর হোর্ডিং-ব্যানার দেখা যাবে না৷ তার জন্য ২১ ও ২২ অক্টোবর ১৫টি বরো এলাকায় অভিযান চালানো হবে৷ এ ব্যাপারে পুজো কমিটিগুলির সাহায্য চেয়েছেন তিনি৷
বিজ্ঞাপন বিভাগের কর্তারা জানাচ্ছেন, কলকাতা সহ দেশের সমস্ত মেট্রো শহরেই বেআইনি হোর্ডিংয়ের সংখ্যা বেড়ে চলেছে৷ বিশেষ করে পুজো এবং ভোটের সময় শহরের রাস্তাঘাট হোর্ডিং-ব্যানারে ভরে যাচ্ছে৷ এতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে পুরসভাকে৷ বেআইনি হোর্ডিং বন্ধে ইতিমধ্যেই কড়া অবস্থান নিয়েছে বৃহন্মুম্বই পুরসভা৷ মুম্বইয়ের সবথেকে বড় উত্সব গণেশ চতুর্থীর সময় বেআইনি ভাবে হোর্ডিং লাগানোয় একাধিক পুজোর কমিটিকে আইনি নোটিস ধরিয়েছে পুরসভা৷ থানায় অভিযোগ পর্যন্ত দায়ের হয়েছে৷ হোর্ডিং-ব্যানার লাগানোর জন্য সেখানকার রাজনৈতিক দলগুলির বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে৷ কিন্ত্ত কলকাতায় এ ধরনের পদক্ষেপ এখনও করা হয়নি৷ বেআইনি হোর্ডিংয়ের জন্য হোর্ডিং এজেন্সিগুলির বিরুদ্ধে অনেক সময় ব্যবস্থা নেওয়া হলেও পুজো কমিটি কিংবা রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে কলকাতা পুরসভাকে কখনও খড়গহস্ত হতে দেখা যায়নি৷ আধিকারিকদের সাফ কথা, সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল বাঁকাতে হয়৷ তাই বেআইনি হোর্ডিংয়ের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, সমস্যা থেকেই যাবে৷ আর রয়েই যাবে এই হোর্ডিং-ব্যানারের দূষণ৷
গোবলয়ে গোল্ড রাশ
অনির্বাণ ঘোষ
উন্নাও (উত্তরপ্রদেশ): হাট, মেলা, নাকি রাজনৈতিক মসিহার জনসভা---গুলিয়ে যাওয়ার জোগাড়৷ মাটি খুঁড়ে হাজার টন সোনা মিলবে কি না, জানা নেই৷ কিন্ত্ত রাতারাতি 'পিপলি লাইভ'-এর মতোই হাজার ওয়াটের আলোর ফোকাসে উন্নাও জেলার গণ্ডগ্রাম ডৌড়িয়া খেড়া৷ যোগগুরু শোভন সরকারের স্বপ্নের এমনই মহিমা৷ তা না-হলে গো-বলয়ের যে অজ পাড়াগাঁয়ে এখনও ঠিকমতো বিজলি আসেনি, সাইকেল, ভ্যান চলে মেঠো-কাদা রাস্তা বেয়ে, সেখানে কী ভাবে এখন পেপসি-কোকের ক্যানও দেদার বিকোয়? চিনেবাদাম থেকে শুরু করে পাঁপড়, জিলেইবি, চানা, গোলগাপ্পা, কিংবা বেলুন, প্লাস্টিকের খেলনা, মায় বিন্দিয়া-পায়েল আর অন্যান্য মেয়েলি সাজের পসরাতেও রমরমা বিকিকিনি দিনভর৷ যোগগুরু স্বপ্নাদেশ পেয়েছেন, মাটির নীচে আছে রাশি রাশি সোনা৷ তার জন্য কী হুড়োহুড়ি৷
বৃষ্টির দাপটে দশেরার মার খাওয়া ব্যবসায় হঠাত্ উজান সোনালি স্বপ্নের সৌজন্যে৷ স্বর্ণসন্ধানীদের ভিড়ে শুক্রবার ভোর থেকেই থিকথিক করছে উন্নাও জেলার গণ্ডগ্রাম ডৌড়িয়া খেড়ায়৷ সিপাহি বিদ্রোহের 'হিরো' রাজা রামবক্স সিংয়ের খণ্ডহরে এ দিন বেলা ১১টায় ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই) খনন শুরু করতেই বাঁধ ভাঙল সেই জনসমাগমের৷ দেখে বোঝার উপায় নেই, গোটা জেলাতেই বৃহস্পতিবার রাত থেকে কার্যকর হয়ে গিয়েছে ১৪৪ ধারা৷ রণে ভঙ্গ দিলেন উত্তরপ্রদেশ পুলিশের শ'তিনেক কর্মী৷
গত ৩ সেপ্টেম্বর যোগগুরু শোভন সরকার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর রঘুরাম রাজনকে চিঠি লিখে জানান, উনিশ শতকের রাজা রামবক্স সিং তাঁকে স্বপ্নাদেশ দিয়েছেন, ওই গ্রামের মাটির তলায় হাজার টন সোনা লুকোনো আছে৷ চিঠি গেল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চরণদাস মোহন্তের কাছেও৷ চরণদাসই যোগাযোগ করলেন জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া ও আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে৷ জিএসআই মাটি পরীক্ষা করে কিছু একটা গন্ধ পেলেন৷ সিদ্ধান্ত হল, খোঁড়া হবে মাটি৷
কিন্তু হাজার টন সোনা মিলছে কি? নরেন্দ্র মোদীরা যতই কটাক্ষ করুন, স্থানীয় ও বহিরাগত মিলিয়ে অন্তত ১৫ হাজার লোক (ছাপার ভুল নয়, হিসেবটা স্থানীয় প্রশাসনের) জুটে গিয়েছিল সংগ্রামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত অখ্যাত এই দেহাতে৷ ফলে দুপুর গড়ানোর আগেই ধুলোর ঝড়ে ঢাকা পড়েছে সনিয়া গান্ধীর কেন্দ্র রায়বেরিলি লাগোয়া ডৌড়িয়া খেড়ায়৷ লাগোয়া আহরোড়া, সিকন্দরপুর থেকে তো বটেই, লখনউ, কানপুর, ইটাওয়া, ফতেপুরের শহুরে বাবুদের দু'চাকা-চারচাকারও বিরাম নেই৷ টিভিওয়ালাদের লাইভ দেখে গোড়ায় নিরুত্সাহী জনতাও শেষমেশ সামলে উঠতে পারেননি সোনার টান৷ সটান বাইক-গাড়ি হাঁকিয়ে হাজির হয়েছেন দিল্লি-লখনউ হাইরোড থেকে অন্তত ৫০ কিলোমিটার দূরের প্রত্যন্ত গ্রামে৷ উত্সুক জনতা, প্রশাসনিক পদাধিকারী আর মিডিয়ার দৌড়োদৌড়ি দেখে স্থানীয় গ্রামবাসীরা নিশ্চিত, 'বাবা কি স্বপনে সচ হোকে নিগলেগা৷'
সোনালি চতুর্ভুজের ঝাঁ-চকচকে রাস্তা উধাও আচলগঞ্জ মোড় থেকেই৷ 'সোনা কা খজানা কিস তরফ' প্রশ্নেই চোখমুখ উজ্জ্বল পথচলতি যুবকের৷ পথনির্দেশ বাতলে দেওয়ার সময়েই গর্বে ছাতি ফুলে যায় বছর পঁচিশেকের মনোজ বর্মার৷ যে রাস্তায় ট্রাক্টর, ট্রেকার ছাড়া আর কোনও গাড়ির দেখা মেলে না, সেখানে এখন শহরের মতোই গাড়ির লাইন৷ ঠিক যেন কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে৷ দু'ধারে কাশফুল, খানাখন্দ বাঁচিয়ে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত ভালো রাস্তা৷ ৩০ কিলোমিটার পথ ঠেলে লালকুঁয়া পৌঁছনোর পর রাস্তাটাই যেন উধাও৷ স্টোনচিপ সর্বস্ব রাস্তাতেও হেলায় গাড়ি নামিয়ে দিয়ে ট্যাক্সিচালক জিতেন শর্মার ঠোঁটে হাসি, 'থ্যাঙ্ক ইউ দাদা৷ ইচ্ছে ছিল আসার৷ কিন্ত্ত সওয়ারি মিলছিল না৷ ভাগ্যিস আপনি এলেন৷' হক কথা৷ প্রায় চার বর্গ কিলোমিটার জুড়ে উন্নাওয়ের রাজা রামবক্স সিংয়ের কেল্লার ভগ্নাবশেষ৷ সংকীর্ণ গেঁয়ো পথ আচমকাই উন্মুক্ত বিশাল গড়ে৷ শহিদ রাজার রামেশ্বর শিবালয়ের মন্দির ছড়িয়ে চারদিকে৷ তারই মাঝে লম্বা ত্রিশূল চূড়োয় নিয়ে একটি শিবমন্দির৷ এএসআই-এর পরিভাষায়-এক্সক্যাভেশন সাইট৷ কিন্ত্ত আসল খননকার্যের জায়গাটা সম্পূর্ণ ভাবেই পুলিশি ঘেরাটোপে ব্যারিকেডে মোড়া৷ তার বাইরে অবশ্য শিবালয় ঘিরে হিন্দু-মুসলিম-শিখ সকলের ভিড়৷
১০০ কিলোমিটার দূরের ফতেপুর থেকে পাঁচ বছরের ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন আসিফ ইমাম৷ সোনা তোলা দেখতে এসে হতাশ হয়েছেন৷ শুনেছেন, মাস খানেকের আগে কিছু বোঝার উপায় নেই৷ ছেলের বায়না সামলাতে একে একে মুমফলি, বেলুন ইত্যাদি কিনতে হয়েছে৷ কানপুর থেকে স্কুটি চালিয়ে ষোড়শী কন্যাকে নিয়ে হাজির গুরশরণ কউর৷ সাইটের কাছে ঘেঁষতেই খেদিয়ে দিয়েছে পুলিশ৷ লখনউ থেকে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে এসেছিলেন কলেজ পড়ুয়া মণীশ গুপ্তা৷ মেলা-ভিড়ে সময় কাটিয়ে তিনিও ফেরার পথ ধরেছেন৷ বাদাম বিক্রেতা লক্ষ্মণ যাদব বলছিলেন, 'বাজার যা, কাল-পরশু (শনি ও রবিবার) অউর ভিড় হোগা৷ ভাবছি, সামোসার স্টলও দেব৷' দিনভর এএসআই মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার খনন করলেও, উত্সাহে ভাটা পড়েনি পঞ্চায়েত সদস্য রামশরণ যাদবের৷ বলছিলেন, 'জরুর সোনা হোগা৷ তা না-হলে এত সরকারি অফিসার কেন?'
সাইটের পাশে দাঁড়িয়ে স্থানীয় মহকুমাশাসক বিজয়শঙ্কর সিং দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলেন৷ ভিড় দেখতে দেখতে বিরক্ত এসডিও সাহেবের প্রতিক্রিয়া, 'প্রশাসনিক জীবনে এমন অভিজ্ঞতা এই প্রথম৷ ১৪৪-ও কেউ মানছে না৷ ফাউল ইনটেনশন নেই বলে, আমরাও অবশ্য একটু ঢিলে দিচ্ছি৷' গ্রামবাসীদের ইনটেনশন কী? নিছকই কৌতূহল৷ বাবা শোভন সরকার কি মাঙ্গে পুরি হোগি কি নেহি৷ তাঁরা বিলক্ষণ জানেন, সোনা যদি পাওয়াও যায়, তার ছিটেফোঁটাও জুটবে না ওঁদের কপালে৷ পুরোটাই জমা হবে ভারতীয় কোষাগারে৷ তবুও৷ সোনা না-হোক, একচিলতে সোনালি আভাও যদি চাক্ষুষ করা যায়! দিন আনতে পান্তা ফুরনো রুটিনে তা-ই বা কম কী!
http://eisamay.indiatimes.com/nation/gold-rush-in-unnao/articleshow/24369858.cms
No comments:
Post a Comment