নয়াদিল্লি: প্রতারণা করে প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা তুলে নেওয়ার ঘটনায় চিন্তিত এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও)৷ এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা মেটানোর ক্ষেত্রে কর্মীদের সতর্কতা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইপিএফও৷ বন্ধ হয়ে গেছে এমন সংস্থার কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা মেটানোর ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা নেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ 'যে সংস্থাগুলি বন্ধ হয়ে গেছে বা যে সংস্থাগুলি দীর্ঘদিন কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা জমা দেয়নি সেগুলির কর্মীদের পিএফ-এর বকেয়া টাকা মেটানোর ক্ষেত্রে বিশেষ নজরদারির পাশাপাশি ইপিএফও-র কর্মীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে৷ দীর্ঘদিন ধরে পিএফ-এর টাকা জমা পড়েনি এমন 'নিষ্ক্রিয়' অ্যাকাউন্টগুলির ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে' এক নির্দেশিকায় জানিয়েছে ইপিএফও৷ এর ফলে সারদা সহ বন্ধ হয়ে যাওয়া বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থাগুলি বন্ধ হয়ে গেছে তার কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পেতে দেরি হবে৷
ছত্রিশ মাস বা তিন বছরের বেশি সময় ধরে যে অ্যাকাউন্টগুলিতে কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা জমা পড়েনি সেগুলিকে 'নিষ্ক্রিয়' হিসাবে চিহ্নিত করেছে ইপিএফও৷ নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়া টাকার উপর সুদ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে সংস্থাটি৷ এই ধরণের অ্যাকাউন্টগুলিতে মোট ১৬,০০০ কোটি টাকা জমা পড়ে রয়েছে৷ 'যে অ্যাকাউন্টগুলিতে বহু বছর ধরে কোনও টাকা জমা পড়েনি, রেকর্ড আপডেট করা হয়নি এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা বিধিবদ্ধ রিটার্ন জমা দেয়নি সেগুলি থেকেই কারচুপি করে টাকা তোলা হয়েছে বলে তদন্তে জানা গেছে৷ এছাড়া, যে সংস্থাগুলির অ্যাকাউন্ট খোলার আগে বা পরে সেগুলির অস্তিত্ব সম্পর্কে কোনও অনুসন্ধান চালানো হয়নি এবং যে সংস্থার কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্লেম-এর টাকা পায়নি সেগুলি থেকেও কারচুপি করে টাকা সরানো হয়েছে,' জানিয়েছে ইপিএফও৷
ছত্রিশ মাস বা তিন বছরের বেশি সময় ধরে যে অ্যাকাউন্টগুলিতে কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা জমা পড়েনি সেগুলিকে 'নিষ্ক্রিয়' হিসাবে চিহ্নিত করেছে ইপিএফও৷ নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়া টাকার উপর সুদ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে সংস্থাটি৷ এই ধরণের অ্যাকাউন্টগুলিতে মোট ১৬,০০০ কোটি টাকা জমা পড়ে রয়েছে৷ 'যে অ্যাকাউন্টগুলিতে বহু বছর ধরে কোনও টাকা জমা পড়েনি, রেকর্ড আপডেট করা হয়নি এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা বিধিবদ্ধ রিটার্ন জমা দেয়নি সেগুলি থেকেই কারচুপি করে টাকা তোলা হয়েছে বলে তদন্তে জানা গেছে৷ এছাড়া, যে সংস্থাগুলির অ্যাকাউন্ট খোলার আগে বা পরে সেগুলির অস্তিত্ব সম্পর্কে কোনও অনুসন্ধান চালানো হয়নি এবং যে সংস্থার কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্লেম-এর টাকা পায়নি সেগুলি থেকেও কারচুপি করে টাকা সরানো হয়েছে,' জানিয়েছে ইপিএফও৷
No comments:
Post a Comment