নয়াদিল্লি: নেতৃত্ব সঙ্কটে টালমাটাল বিজেপি-র হাতে নতুন করে অস্ত্র তুলে দিল কয়লা কেলেঙ্কারির ভূত৷ কংগ্রেস সাংসদ নবীন জিন্দল ও প্রাক্তন কয়লা প্রতিমন্ত্রী দাসারি নারায়ণ রাওয়ের বিরুদ্ধে সিবিআই চার্জশিটকে মঙ্গলবার স্বাগত জানিয়ে বিজেপি মুখপাত্র প্রকাশ জাভড়েকর এ দিন দাবি করেন, বিজেপি নেতারা চাপ সৃষ্টি করার কারণেই এই কেলেঙ্কারিতে সিবিআই তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয়েছিল সরকার৷ কয়লা দুর্নীতিতে কোন পথে কোথায় টাকা পৌঁছেছে তা নিয়ে তদন্ত হলে অনেক কিছুই স্পষ্ট হবে বলেও এ দিন মন্তব্য করেন তিনি৷
জাভড়েকরের কথায়, 'কংগ্রেসে দুর্নীতি ছাড়া একটা সামান্য র্যাশন কার্ডও পাওয়া সম্ভব নয়৷ তাই এই ঘটনায় টাকা যে নিশ্চিতভাবে সরকারের তহবিলে না ঢুকে শাসক দলের পকেটেই পৌঁছেছে, তা তো সবার কাছেই স্পষ্ট৷ এই কেলেঙ্কারি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সিবিআই-এর উপর চাপ সৃষ্টি করছে কংগ্রেস, এ দিন এমন অভিযোগও করেন তিনি৷ জাভড়েকরের দাবি, কয়লা-কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত একাধিক ফাইল সিবিআই-এর হাতে দিতে অস্বীকার করছে সরকার৷ তাঁর কথায়, 'এই তদন্ত শীর্ষ আদালতের তত্ত্বাবধানে চলছে৷ তা সত্ত্বেও পদে পদে বাধা দিচ্ছে সরকার৷ ঘটনায় তো প্রাক্তন কয়লা সচিবের নামও জড়িয়েছে৷ তাঁর ভূমিকা নিয়েও তদন্ত হওয়া দরকার৷' ২০০৬-০৯ সালে, অর্থাত্ যে সময়ে কম দামে কয়লা ব্লক বণ্টন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ, কয়লা মন্ত্রকের সচিব ছিলেন এইচ সি গুপ্তা৷ সিবিআই সূত্রে খবর, গত সপ্তাহেই নাকি গুপ্তাকে জেরা করতে চেয়েছিল তদন্তকারী সংস্থাটি, কিন্ত্ত সরকার অনুমতি দেয়নি৷
জিন্দল ও নারায়ণ রাওয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হওয়া নিয়ে প্রত্যাশিত ভাবেই মুখে কুলুপ এঁটেছে কংগ্রেস৷ এ বিষয়ে এ দিন কোনও মন্তব্য করতে চাননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীলকুমার শিন্ডে৷ প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, 'এটা ওদের (সিবিআই)-এর কাজ৷ আমি কিছু বলব না৷ যাই হয়ে থাকুক না কেন, আইন আইনের পথেই চলবে৷'
জাভড়েকরের কথায়, 'কংগ্রেসে দুর্নীতি ছাড়া একটা সামান্য র্যাশন কার্ডও পাওয়া সম্ভব নয়৷ তাই এই ঘটনায় টাকা যে নিশ্চিতভাবে সরকারের তহবিলে না ঢুকে শাসক দলের পকেটেই পৌঁছেছে, তা তো সবার কাছেই স্পষ্ট৷ এই কেলেঙ্কারি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সিবিআই-এর উপর চাপ সৃষ্টি করছে কংগ্রেস, এ দিন এমন অভিযোগও করেন তিনি৷ জাভড়েকরের দাবি, কয়লা-কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত একাধিক ফাইল সিবিআই-এর হাতে দিতে অস্বীকার করছে সরকার৷ তাঁর কথায়, 'এই তদন্ত শীর্ষ আদালতের তত্ত্বাবধানে চলছে৷ তা সত্ত্বেও পদে পদে বাধা দিচ্ছে সরকার৷ ঘটনায় তো প্রাক্তন কয়লা সচিবের নামও জড়িয়েছে৷ তাঁর ভূমিকা নিয়েও তদন্ত হওয়া দরকার৷' ২০০৬-০৯ সালে, অর্থাত্ যে সময়ে কম দামে কয়লা ব্লক বণ্টন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ, কয়লা মন্ত্রকের সচিব ছিলেন এইচ সি গুপ্তা৷ সিবিআই সূত্রে খবর, গত সপ্তাহেই নাকি গুপ্তাকে জেরা করতে চেয়েছিল তদন্তকারী সংস্থাটি, কিন্ত্ত সরকার অনুমতি দেয়নি৷
জিন্দল ও নারায়ণ রাওয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হওয়া নিয়ে প্রত্যাশিত ভাবেই মুখে কুলুপ এঁটেছে কংগ্রেস৷ এ বিষয়ে এ দিন কোনও মন্তব্য করতে চাননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীলকুমার শিন্ডে৷ প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, 'এটা ওদের (সিবিআই)-এর কাজ৷ আমি কিছু বলব না৷ যাই হয়ে থাকুক না কেন, আইন আইনের পথেই চলবে৷'
No comments:
Post a Comment