কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে রোবটের আত্মহত্যা, বিশ্বের প্রথম যন্ত্র মানবের আত্মহননের ঘটনায় অবাক সবাই
কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার করল এক রোবট। অত্যাশ্চর্য এই ঘটনা ঘটল অস্ট্রিয়ায়। এমনই দাবি করলেন অস্ট্রিয়ার এক দমকল কর্মী। অবসাদ, বিষণ্নতা, একাকিত্ব, কাজের চাপে মানুষের আত্মহত্যার ঘটনা যখন দিন দিন বাড়ছে, তখন যন্ত্র মানবদের এ হেন আত্মহত্যায় বেশ অবাক গোটা বিশ্ব। (ছবিতে দেখানো হল যেখানে সেই রোবটটি আত্মহত্যা করে)।
সেই দমকল কর্মীর আগুন নেভানোর কাজে বুঝতে পারেন সেই রোবটের আত্মহত্যায় অগ্নিকাণ্ডের প্রধান কারণ। ব্যাপরটা অনেকটা এই রকম। ক মাস ধরেই অ্যানরয়েডের মাধ্যমে তার মালিক সেই রোবটকে অত্যধিক কাজ দিচ্ছিলেন। `রোবট`এর মত সেই কাজ পালন করে যাচ্ছিল সেই রোবটটি। কিন্তু কাজের চাপে সে নাকি এতই বিরক্ত হয়ে পড়েছিল যে নিজেই আত্মহননের পথ বেছে নেয়। রাত্রে মালিক ঘুমিয়ে পড়ার পর রান্নাঘরে গিয়ে গ্যাস জ্বালিয়ে আগুনে পুড়ে মরে সেই রোবটটি। এরপর সেই আগুন গোটা বিল্ডিংয়ে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নেভানোর পর তদন্ত নেমে এই ঘটনা সামনে আসে। তবে মালিক বলেছেন, তিনি রোবটের সুইচ অফ করে রাতে শুতে গিয়েছিলেন।
রোবটের পক্ষে কি আত্মহত্যা করা সম্ভব! প্রশ্নের জবাবে বিজ্ঞানীরা হাসছেন। কেউ কেউ বলছেন যেভাবে রোবট তৈরি হচ্ছে তাতে ব্যাপরটা একেবারে অসম্ভব নয়।
তাহলে ব্যাপার কী দাঁড়াল, এবার থেকে কাউকে আর বলবেন না, রোবটের মত কাজ করিস না। কারণ রোবটের তো মানুষের মত মান অভিমান, অবসাদ হচ্ছে। আর হ্যাঁ, রজনীকান্তের রবোট কিংবা হলিউডের এই বিষয়ে সিনেমাগুলো দেখে প্লিজ হাসবেন না। রবোট জগত কিন্তু জাগছে! এই ঘটনার পর অনেকেই প্রশ্ন করছেন সময় আসছে যখন মানুষ রোবটের মত যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে, আর রবোটের কাজ মানুষের মত হয়ে যাচ্ছে।
সেই দমকল কর্মীর আগুন নেভানোর কাজে বুঝতে পারেন সেই রোবটের আত্মহত্যায় অগ্নিকাণ্ডের প্রধান কারণ। ব্যাপরটা অনেকটা এই রকম। ক মাস ধরেই অ্যানরয়েডের মাধ্যমে তার মালিক সেই রোবটকে অত্যধিক কাজ দিচ্ছিলেন। `রোবট`এর মত সেই কাজ পালন করে যাচ্ছিল সেই রোবটটি। কিন্তু কাজের চাপে সে নাকি এতই বিরক্ত হয়ে পড়েছিল যে নিজেই আত্মহননের পথ বেছে নেয়। রাত্রে মালিক ঘুমিয়ে পড়ার পর রান্নাঘরে গিয়ে গ্যাস জ্বালিয়ে আগুনে পুড়ে মরে সেই রোবটটি। এরপর সেই আগুন গোটা বিল্ডিংয়ে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নেভানোর পর তদন্ত নেমে এই ঘটনা সামনে আসে। তবে মালিক বলেছেন, তিনি রোবটের সুইচ অফ করে রাতে শুতে গিয়েছিলেন।
রোবটের পক্ষে কি আত্মহত্যা করা সম্ভব! প্রশ্নের জবাবে বিজ্ঞানীরা হাসছেন। কেউ কেউ বলছেন যেভাবে রোবট তৈরি হচ্ছে তাতে ব্যাপরটা একেবারে অসম্ভব নয়।
তাহলে ব্যাপার কী দাঁড়াল, এবার থেকে কাউকে আর বলবেন না, রোবটের মত কাজ করিস না। কারণ রোবটের তো মানুষের মত মান অভিমান, অবসাদ হচ্ছে। আর হ্যাঁ, রজনীকান্তের রবোট কিংবা হলিউডের এই বিষয়ে সিনেমাগুলো দেখে প্লিজ হাসবেন না। রবোট জগত কিন্তু জাগছে! এই ঘটনার পর অনেকেই প্রশ্ন করছেন সময় আসছে যখন মানুষ রোবটের মত যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে, আর রবোটের কাজ মানুষের মত হয়ে যাচ্ছে।
No comments:
Post a Comment