টাকার দর কমে দাঁড়াল ৬৪.১১
মুম্বই: সোমবার সেনসেক্স বন্ধ হওয়ার সময়ে ১ ডলারের তুলনায় টাকার দর নেমে দাঁড়িয়েছিল ৬৩.১৪ টাকায়। দেশের বিভিন্ন মহলে দানা বেঁধেছিল অনিশ্চয়তা। মঙ্গলবার সেই অনিশ্চয়তা আরও খানিকটা বেড়ে গেল। সকালে বাজার খুলতেই ১ ডলারের তুলনায় টাকার বিনিময় দর এক ধাক্কায় কমে দাঁড়াল ৬৪.১১! শঙ্কা আরও জোরালো হতে শুরু করেছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে কেন্দ্র করে। মঙ্গলবার টাকার দরে এই পতনের ফলে সকালের শুরুতেই ধস নামে সেনসেক্সও। ১৫০ পয়েন্ট পড়ে যায় সেনসেক্স। এখন যে প্রশ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তা হল ভারত সরকার কীভাবে সামাল দেবে এই পরিস্থিতি।
এভাবে ডলারের তুলনায় টাকার বিনিময় দর কমতে থাকলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। টান পড়বে আম জনতার ভাঁড়ারেও।
টাকার বিনিময় দর যত পড়ছে ভারতের উপর অর্থনৈতিক দুর্যোগ ততই ঘনীভূত হয়ে উঠছে৷ বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার উপায় খুঁজতে রাইসিনা হিলসের নর্থব্লকে নিজের দপ্তরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সোমবারই তড়িঘড়ি একটি রুদ্ধ দ্বার বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম৷ রাজস্ব, ব্যয়, বিলগ্নিকরণ, সব বিভাগের সচিবদেরই নির্দেশ দেন অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে দ্রুত দশ দফা দাওয়াইয়ের প্রেসক্রিপশন দিতে৷ মিন্ট রোডে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সদর দপ্তরেও চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে কী ভাবে টাকার পতন আটকানো যায়৷ এখানকার শিল্পসংস্থা বা ব্যক্তি বিশেষের বিদেশে ডলার পাঠানোর সীমা কমানো হয়েছে গত সপ্তাহেই৷ পাশাপাশি চলছে নগদের জোগান কমানোর পদ্ধতিও৷ সরকারি ঋণপত্রে সুদের হার যেখানে পৌঁছেছে সেটা গত পাঁচ বছরে সর্বোচ্চ৷ এর পর সুদের হার আরও বাড়লে, অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনাই বিলীন হয়ে যাবে৷ দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় থেকে ডলার বিক্রি করে টাকাকে চাঙ্গা করা ছাড়া উপায়ও বিশেষ নেই৷
এভাবে ডলারের তুলনায় টাকার বিনিময় দর কমতে থাকলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি। টান পড়বে আম জনতার ভাঁড়ারেও।
টাকার বিনিময় দর যত পড়ছে ভারতের উপর অর্থনৈতিক দুর্যোগ ততই ঘনীভূত হয়ে উঠছে৷ বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার উপায় খুঁজতে রাইসিনা হিলসের নর্থব্লকে নিজের দপ্তরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সোমবারই তড়িঘড়ি একটি রুদ্ধ দ্বার বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম৷ রাজস্ব, ব্যয়, বিলগ্নিকরণ, সব বিভাগের সচিবদেরই নির্দেশ দেন অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে দ্রুত দশ দফা দাওয়াইয়ের প্রেসক্রিপশন দিতে৷ মিন্ট রোডে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সদর দপ্তরেও চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে কী ভাবে টাকার পতন আটকানো যায়৷ এখানকার শিল্পসংস্থা বা ব্যক্তি বিশেষের বিদেশে ডলার পাঠানোর সীমা কমানো হয়েছে গত সপ্তাহেই৷ পাশাপাশি চলছে নগদের জোগান কমানোর পদ্ধতিও৷ সরকারি ঋণপত্রে সুদের হার যেখানে পৌঁছেছে সেটা গত পাঁচ বছরে সর্বোচ্চ৷ এর পর সুদের হার আরও বাড়লে, অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনাই বিলীন হয়ে যাবে৷ দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় থেকে ডলার বিক্রি করে টাকাকে চাঙ্গা করা ছাড়া উপায়ও বিশেষ নেই৷
No comments:
Post a Comment