'জনতা কার্ফু' বেআইনি, মোর্চাকে হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের
এই সময়: পাহাড়ে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার ডাকা 'জনতা কার্ফু'কে বেআইনি ঘোষণা করল করল হাইকোর্ট। এভাবে লাগাতার বন্ধ ডেকে দিনের পর দিন পাহাড় অচল করে রাখার জন্য মোর্চা নেতৃত্বকে তীব্র তিরস্কার করল হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। টানা ধর্মঘট চললে পাহাড়ের মানুষ খাবার, জল,
ওষুধের মতো অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী কোথা থেকে পাবেন তা মোর্চার আইনজীবীর কাছে জানতে চান কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। পাহাড়ের মানুষের সঙ্গে
পশুর মতো ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে পাহাড় ইস্যুতে ফের চাপে মোর্চা। পাহাড়ের মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করার অধিকার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চাকে কে দিয়েছে বুধবার তা জানতে চাইল হাইকোর্ট। পাহাড়বাসীকে এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেওয়ার জন্য মোর্চা নেতৃত্ব কেন ক্ষতিপূরণ দেবে না তা জানতে চায় হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। এর আগেই দশ দফা নির্দেশ দিয়ে ধর্মঘটকে বেআইনি ঘোষণা করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশে স্পষ্ট বলা হয়েছিল যে কোনও অবস্থাতেই জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে হবে। খাবার, জল, ওষুধের মতো অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রীর সরবরাহ বন্ধ করলে চলবে না। খোলা রাখতে হবে টেলিকম, দমকল পরিষেবাও। কোনও রাস্তা অবরোধ করা যাবে না। কোনও অবস্থাতেই সাধারণ মানুষের উপর জোর করে ধর্মঘট চাপিয়ে দেওয়া যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট।
পাহাড়ে আদালতের নির্দেশ পালন করা হচ্ছে না। এই অভিযোগ এনে মোর্চাকে তীব্র তিরস্কার করল আদালত। যেখানে ধর্মঘটের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট ভাষায় নির্দেশ দিয়েছে, সেখানে পাহাড়ে কী করে এভাবে লাগাতার বন্ধ চলছে তা জানতে চাইল আদালত। 'জনতা কার্ফু'-এর নামে আসলে পাহাড়ে ধর্মঘট চলছে বলে জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। এ ধরনের লাগাতার বন্ধের কথা তিনি কোথাও শোনেননি বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র। সরকারি সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির হিসেবও চেয়েছে আদালত। ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মোর্চাকে আদালতে প্রশ্নের জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে অরুণ মিশ্র ও জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে আদালত কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে। হাইকোর্টের এই রায়ে স্বাভাবিক ভাবেই হাতে নতুন অস্ত্র পেল রাজ্য সরকার।
ওষুধের মতো অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী কোথা থেকে পাবেন তা মোর্চার আইনজীবীর কাছে জানতে চান কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। পাহাড়ের মানুষের সঙ্গে
পশুর মতো ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে পাহাড় ইস্যুতে ফের চাপে মোর্চা। পাহাড়ের মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করার অধিকার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চাকে কে দিয়েছে বুধবার তা জানতে চাইল হাইকোর্ট। পাহাড়বাসীকে এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেওয়ার জন্য মোর্চা নেতৃত্ব কেন ক্ষতিপূরণ দেবে না তা জানতে চায় হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। এর আগেই দশ দফা নির্দেশ দিয়ে ধর্মঘটকে বেআইনি ঘোষণা করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশে স্পষ্ট বলা হয়েছিল যে কোনও অবস্থাতেই জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে হবে। খাবার, জল, ওষুধের মতো অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রীর সরবরাহ বন্ধ করলে চলবে না। খোলা রাখতে হবে টেলিকম, দমকল পরিষেবাও। কোনও রাস্তা অবরোধ করা যাবে না। কোনও অবস্থাতেই সাধারণ মানুষের উপর জোর করে ধর্মঘট চাপিয়ে দেওয়া যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট।
পাহাড়ে আদালতের নির্দেশ পালন করা হচ্ছে না। এই অভিযোগ এনে মোর্চাকে তীব্র তিরস্কার করল আদালত। যেখানে ধর্মঘটের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট ভাষায় নির্দেশ দিয়েছে, সেখানে পাহাড়ে কী করে এভাবে লাগাতার বন্ধ চলছে তা জানতে চাইল আদালত। 'জনতা কার্ফু'-এর নামে আসলে পাহাড়ে ধর্মঘট চলছে বলে জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। এ ধরনের লাগাতার বন্ধের কথা তিনি কোথাও শোনেননি বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র। সরকারি সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির হিসেবও চেয়েছে আদালত। ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে মোর্চাকে আদালতে প্রশ্নের জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে অরুণ মিশ্র ও জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে আদালত কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে। হাইকোর্টের এই রায়ে স্বাভাবিক ভাবেই হাতে নতুন অস্ত্র পেল রাজ্য সরকার।
No comments:
Post a Comment